০২ জুলাই ২০২৫, বুধবার, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাহুলের সাংসদ পদ খারিজে নিন্দায় সরব মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ২৪ মার্চ ২০২৩, শুক্রবার
  • / 11

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: রাহুল গান্ধির লোকসভা থেকে সাংসদ পদ খারিজ নিয়ে নিন্দায় সরব হলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উল্লেখ্য, লোকসভা থেকে সাংসদ পদ খারিজ হয়ে গেল রাহুল গান্ধির। অর্থাৎ আর তিনি সাংসদ থাকছেন না। গতকালই রাহুলের দুবছরে কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয় গুজরাতের সুরাতের একটি আদালত।

একটি ট্যুইট করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদির নতুন ভারতে বিরোধী নেতারা বিজেপির প্রধান লক্ষ্যে পরিণত হয়েছেন। অপরাধের ইতিহাস থাকলেও বিজেপি নেতারা সংসদে আছেন। আমরা একটি নিম্ন মানের গণতন্ত্রের সাক্ষী থাকলাম।’

আরও পড়ুন: পুণেতে সেতু দুর্ঘটনায় শোকবার্তা মুখ্যমন্ত্রীর

শুক্রবার সংসদের সচিবালয় থেকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মূলত লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার নির্দেশে এই সিদ্ধান্ত সচিবালয়ের। বৃহস্পতিবার সুরাট আদালতের রায়ের পরেই রাহুলের সদস্য পদ খারিজ সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিল।
মোদি পদবি নিয়ে রাহুলের মন্তব্যের জেরে তাঁকে সাজা ঘোষণা করেছিল আদালত। তারপরেই ওয়াইনাডের কংগ্রেসে সাংসদের সদস্যপদ খারিজ নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়েছিল। শুক্রবার তাতেই সিলমোহর বসে গেল।
এদিন সংসদের সচিবালয় থেকে জানানো হয়, রাহুল গান্ধির সাংসদ পদ খারিজ করা হয়েছে। ফলে এখন থেকে কেরলের ওয়াইনাড আসনটি শূন্য। আইন বলছে, যদি কোনও সাংসদ যে কোনও অপরাধে দু বছরের বেশি কারাদণ্ড পান, সেক্ষেত্রে তাঁর সাংসদ পদ বাতিল হতে পারে। ওই আইন বলছে, সাংসদ পদ খারিজ হওয়া রাহুল অন্তত আগামী ৬ বছর কোনও ভোটে লড়তে পারবেন না।
রাহুলের সদস্য পদ খারিজ নিয়ে মুম্বই, দিল্লি সহ একাধিক স্থানে বিক্ষোভে কংগ্রেস নেতা-কর্মীরা।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

রাহুলের সাংসদ পদ খারিজে নিন্দায় সরব মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

আপডেট : ২৪ মার্চ ২০২৩, শুক্রবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: রাহুল গান্ধির লোকসভা থেকে সাংসদ পদ খারিজ নিয়ে নিন্দায় সরব হলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উল্লেখ্য, লোকসভা থেকে সাংসদ পদ খারিজ হয়ে গেল রাহুল গান্ধির। অর্থাৎ আর তিনি সাংসদ থাকছেন না। গতকালই রাহুলের দুবছরে কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয় গুজরাতের সুরাতের একটি আদালত।

একটি ট্যুইট করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদির নতুন ভারতে বিরোধী নেতারা বিজেপির প্রধান লক্ষ্যে পরিণত হয়েছেন। অপরাধের ইতিহাস থাকলেও বিজেপি নেতারা সংসদে আছেন। আমরা একটি নিম্ন মানের গণতন্ত্রের সাক্ষী থাকলাম।’

আরও পড়ুন: পুণেতে সেতু দুর্ঘটনায় শোকবার্তা মুখ্যমন্ত্রীর

শুক্রবার সংসদের সচিবালয় থেকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মূলত লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার নির্দেশে এই সিদ্ধান্ত সচিবালয়ের। বৃহস্পতিবার সুরাট আদালতের রায়ের পরেই রাহুলের সদস্য পদ খারিজ সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিল।
মোদি পদবি নিয়ে রাহুলের মন্তব্যের জেরে তাঁকে সাজা ঘোষণা করেছিল আদালত। তারপরেই ওয়াইনাডের কংগ্রেসে সাংসদের সদস্যপদ খারিজ নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়েছিল। শুক্রবার তাতেই সিলমোহর বসে গেল।
এদিন সংসদের সচিবালয় থেকে জানানো হয়, রাহুল গান্ধির সাংসদ পদ খারিজ করা হয়েছে। ফলে এখন থেকে কেরলের ওয়াইনাড আসনটি শূন্য। আইন বলছে, যদি কোনও সাংসদ যে কোনও অপরাধে দু বছরের বেশি কারাদণ্ড পান, সেক্ষেত্রে তাঁর সাংসদ পদ বাতিল হতে পারে। ওই আইন বলছে, সাংসদ পদ খারিজ হওয়া রাহুল অন্তত আগামী ৬ বছর কোনও ভোটে লড়তে পারবেন না।
রাহুলের সদস্য পদ খারিজ নিয়ে মুম্বই, দিল্লি সহ একাধিক স্থানে বিক্ষোভে কংগ্রেস নেতা-কর্মীরা।