০৪ জুন ২০২৫, বুধবার, ২০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কিয়েভে ফের জারি কারফিউ

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২১ মার্চ ২০২২, সোমবার
  • / 15

প্রতীকী ছবি

 পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: কিয়েভ­ ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে কারফিউ জারি করেছেন শহরের মেয়র ভিতালি ক্লিতসচকো। সোমবার রাত থেকে বুধবার সকাল পর্যন্ত সেখানে কারফিউ জারি করা হয়। এমনটাই খবর খবর আল জাজিরার। এক ঘোষণায় মেয়র ভিতালি ক্লিতসচকো জানান, রাজধানীতে ২১ মার্চ রাত ৮টা থেকে বুধবার সকাল ৭টা পর্যন্ত কারফিউ জারি করা হয়েছে। মঙ্গলবার কোনো দোকান,পাট, ফার্মেসি এবং পেট্রল স্টেশন খোলা হবে না। অ্যালার্মের শধ বাজলে প্রত্যেককে বাড়িতে বা আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করতে বলা হয়েছে। এদিকে রুশ বাহিনী মারিউপোল শহর ঘিরে ফেলায় সেখানে অতি প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের ভয়াবহ সংকট দেখা দিয়েছে। করিডোর তৈরি করতে না দেওয়ায় মানবিক সহায়তা সরবরাহের অনুমতি মেলেনি।

শহরে প্রায় তিন লাখ বাসিন্দা আটকা পড়েছে। দীর্ঘদিন ধরে লোকজন বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন। সেখানে খাবার পানির সংকটও তীব্র হয়ে উঠেছে। ওষুধ সরবরাহও অনেক কমে গেছে। দিন দিন সংকট আরও বাড়ছে। ফলে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে মানুষ, বিভিন্ন ধরনের রোগও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।

আরও পড়ুন: মণিপুরে অস্ত্র সমর্পণ, ৫ জেলায় উঠল কারফিউ

রাস্তা-ঘাটে মরদেহ পড়ে আছে। ভয়ে কেউ মরদেহগুলো সরানোর জন্যও এগিয়ে আসছে না। তবে মরদেহগুলো উদ্ধার করার সুযোগ পেলেই সবগুলো একসঙ্গে গণকবর দেওয়া হচ্ছে।শহরের মেয়র ভাদিম বয়চেনকো জানান, ৮০ শতাংশ ভবনই হয় ধ্বংস হয়ে গেছে বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবিতে দেখা গেছে শহরটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। আশেপাশের এলাকাও ধ্বংস হয়ে গেছে।

আরও পড়ুন: গভীর রাতে কিয়েভে ড্রোন হামলা রাশিয়ার

 

আরও পড়ুন: ব্রেকিং:মণিপুরে ফের ছড়াল হিংসা, জারি কারফিউ

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

কিয়েভে ফের জারি কারফিউ

আপডেট : ২১ মার্চ ২০২২, সোমবার

 পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: কিয়েভ­ ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে কারফিউ জারি করেছেন শহরের মেয়র ভিতালি ক্লিতসচকো। সোমবার রাত থেকে বুধবার সকাল পর্যন্ত সেখানে কারফিউ জারি করা হয়। এমনটাই খবর খবর আল জাজিরার। এক ঘোষণায় মেয়র ভিতালি ক্লিতসচকো জানান, রাজধানীতে ২১ মার্চ রাত ৮টা থেকে বুধবার সকাল ৭টা পর্যন্ত কারফিউ জারি করা হয়েছে। মঙ্গলবার কোনো দোকান,পাট, ফার্মেসি এবং পেট্রল স্টেশন খোলা হবে না। অ্যালার্মের শধ বাজলে প্রত্যেককে বাড়িতে বা আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করতে বলা হয়েছে। এদিকে রুশ বাহিনী মারিউপোল শহর ঘিরে ফেলায় সেখানে অতি প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের ভয়াবহ সংকট দেখা দিয়েছে। করিডোর তৈরি করতে না দেওয়ায় মানবিক সহায়তা সরবরাহের অনুমতি মেলেনি।

শহরে প্রায় তিন লাখ বাসিন্দা আটকা পড়েছে। দীর্ঘদিন ধরে লোকজন বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন। সেখানে খাবার পানির সংকটও তীব্র হয়ে উঠেছে। ওষুধ সরবরাহও অনেক কমে গেছে। দিন দিন সংকট আরও বাড়ছে। ফলে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে মানুষ, বিভিন্ন ধরনের রোগও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।

আরও পড়ুন: মণিপুরে অস্ত্র সমর্পণ, ৫ জেলায় উঠল কারফিউ

রাস্তা-ঘাটে মরদেহ পড়ে আছে। ভয়ে কেউ মরদেহগুলো সরানোর জন্যও এগিয়ে আসছে না। তবে মরদেহগুলো উদ্ধার করার সুযোগ পেলেই সবগুলো একসঙ্গে গণকবর দেওয়া হচ্ছে।শহরের মেয়র ভাদিম বয়চেনকো জানান, ৮০ শতাংশ ভবনই হয় ধ্বংস হয়ে গেছে বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবিতে দেখা গেছে শহরটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। আশেপাশের এলাকাও ধ্বংস হয়ে গেছে।

আরও পড়ুন: গভীর রাতে কিয়েভে ড্রোন হামলা রাশিয়ার

 

আরও পড়ুন: ব্রেকিং:মণিপুরে ফের ছড়াল হিংসা, জারি কারফিউ