১৮ জুন ২০২৫, বুধবার, ৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘ভোটের লড়াইকে বিদায় দিলেও রাজনীতির মুলস্ত্রোতে থাকব:’সিদ্দারামাইয়া  

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩, রবিবার
  • / 27

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: ‘আগামী বিধানসভা নির্বাচনই হবে আমার শেষ লড়াই’, এমনটাই বললেন কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বিরোধী দলনেতা সিদ্দারামাইয়া। তবে সূত্রের খবর অনুসারে, ভোটের লড়াই থেকে সরে দাঁড়ালেও রাজনীতির মূলস্রোত থেকে সরবেন না তিনি। তবে হ্যাঁ ভোটের ময়দানে তাঁকে আর দেখা যাবে না।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের মে মাসে কর্ণাটকে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মোট ২২৪ আসনের কর্নাটক বিধানসভায় বিজেপিকে ক্ষমতা থেকে সরানোর চ্যালেঞ্জ নিয়েছে কংগ্রেস। যে লড়াইয়ে একদম সামনের সারি থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন  প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া। কর্ণাটক বিধানসভার মেয়াদ চলতি বছরের ২৪ মে শেষ হওয়ার কথা। এর আগে ২০১৮ সালের মে মাসে কর্ণাটকে বিধানসভা  নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।  নির্বাচনের পরে, জনতা দল (ধর্মনিরপেক্ষ) এবং ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের একটি জোট রাজ্য সরকার গঠন করে। তখন এইচডি কুমারস্বামী মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হন।

আরও পড়ুন: নওয়াজকে রাজনীতিতে ফেরাবেন শাহবাজ শরিফ !

এর মধ্যে কর্নাটকের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই অভিযোগ করেছেন, কর্নাটককে ঋণের বোঝায় ডুবিয়ে দিয়ে গিয়েছেন সিদ্দারামাইয়া। তিনি বলেন, ‘‘কর্নাটকের ইতিহাসে লেখা থাকবে, বর্তমান বিরোধী দলনেতা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে রাজ্যকে ঋণের ভারে ডুবিয়ে দিয়ে গিয়েছেন।’’

আরও পড়ুন: ভোট গণনা চলাকালীন বিক্ষিপ্ত ঘটনা হাওড়ায়, পুলিশের লাঠি চার্জ

২০১৩ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন ৭৬ বছরের সিদ্দারামাইয়া। ২০১৮-এর ভোটের পর জেডিএসের হাত ধরে ক্ষমতা ধরে রাখে কংগ্রেস। কিন্তু সিদ্দারামাইয়াকে আর মুখ্যমন্ত্রী করা হয়নি। তাঁর জায়গায় মুখ্যমন্ত্রী হন দেবগৌড়ার ছেলে এইচডি কুমারস্বামী।

আরও পড়ুন: কামদুনি গ্রামে ভোটের প্রচার সারলেন ফারহাদ

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

‘ভোটের লড়াইকে বিদায় দিলেও রাজনীতির মুলস্ত্রোতে থাকব:’সিদ্দারামাইয়া  

আপডেট : ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩, রবিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: ‘আগামী বিধানসভা নির্বাচনই হবে আমার শেষ লড়াই’, এমনটাই বললেন কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বিরোধী দলনেতা সিদ্দারামাইয়া। তবে সূত্রের খবর অনুসারে, ভোটের লড়াই থেকে সরে দাঁড়ালেও রাজনীতির মূলস্রোত থেকে সরবেন না তিনি। তবে হ্যাঁ ভোটের ময়দানে তাঁকে আর দেখা যাবে না।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের মে মাসে কর্ণাটকে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মোট ২২৪ আসনের কর্নাটক বিধানসভায় বিজেপিকে ক্ষমতা থেকে সরানোর চ্যালেঞ্জ নিয়েছে কংগ্রেস। যে লড়াইয়ে একদম সামনের সারি থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন  প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া। কর্ণাটক বিধানসভার মেয়াদ চলতি বছরের ২৪ মে শেষ হওয়ার কথা। এর আগে ২০১৮ সালের মে মাসে কর্ণাটকে বিধানসভা  নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।  নির্বাচনের পরে, জনতা দল (ধর্মনিরপেক্ষ) এবং ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের একটি জোট রাজ্য সরকার গঠন করে। তখন এইচডি কুমারস্বামী মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হন।

আরও পড়ুন: নওয়াজকে রাজনীতিতে ফেরাবেন শাহবাজ শরিফ !

এর মধ্যে কর্নাটকের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই অভিযোগ করেছেন, কর্নাটককে ঋণের বোঝায় ডুবিয়ে দিয়ে গিয়েছেন সিদ্দারামাইয়া। তিনি বলেন, ‘‘কর্নাটকের ইতিহাসে লেখা থাকবে, বর্তমান বিরোধী দলনেতা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে রাজ্যকে ঋণের ভারে ডুবিয়ে দিয়ে গিয়েছেন।’’

আরও পড়ুন: ভোট গণনা চলাকালীন বিক্ষিপ্ত ঘটনা হাওড়ায়, পুলিশের লাঠি চার্জ

২০১৩ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন ৭৬ বছরের সিদ্দারামাইয়া। ২০১৮-এর ভোটের পর জেডিএসের হাত ধরে ক্ষমতা ধরে রাখে কংগ্রেস। কিন্তু সিদ্দারামাইয়াকে আর মুখ্যমন্ত্রী করা হয়নি। তাঁর জায়গায় মুখ্যমন্ত্রী হন দেবগৌড়ার ছেলে এইচডি কুমারস্বামী।

আরও পড়ুন: কামদুনি গ্রামে ভোটের প্রচার সারলেন ফারহাদ