০৯ মে ২০২৫, শুক্রবার, ২৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইউক্রেন-রোমানিয়া সীমান্তে ফিল্ড হাসপাতাল তুরস্কের

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১০ মার্চ ২০২২, বৃহস্পতিবার
  • / 14

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : যুদ্ধে আহত ব্যক্তি এবং উদ্বাস্তুদের চিকিৎসা সেবা দিতে ইউক্রেন ও রোমানিয়ার সীমান্তে ফিল্ড হাসপাতাল নির্মাণ করেছে তুরস্ক। রোমানিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় শহর সুচেভার সিরেট সীমান্ত বরাবর এই হাসপাতালে বহু মানুষ ফ্রিতে চিকিৎসা পাচ্ছেন। প্রথমে এই কেন্দ্রেই ইউক্রেন থেকে তুর্কি নাগরিকদের উদ্ধার করে এনে প্রাথমিক চিকিৎসা দিচ্ছিল তুরস্ক। আর এখন সেখানে বাস অথবা ট্রেনে করে আসা ইউক্রেনীয় শরণার্থী এবং যুদ্ধে আহতদের সেবা দেওয়া হচ্ছে।

 

আরও পড়ুন: পূর্ব ইউক্রেনে ভয়াবহ পরিস্থিতি’

হাসপাতালটির ইনচার্জ ডা. ইমরাহ আর্ল বলেন, গত সাতদিন দু’জন ইমার্জেন্সি মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, দু’জন ইমার্জেন্সি মেডিক্যাল টেকনেশিয়ান এবং ছয় জন স্বাস্থ্যসেবক দায়িত্ব পালন করছেন। আর্ল বলেন, ঠান্ডা আবহাওয়ায় দীর্ঘ ভ্রমণের কারণে চিকিৎসকরা উপরের শ্বাসযন্ত্রে সংক্রমণসহ নানা ধরনের সমস্যায় ভুগতে থাকা শরণার্থীদের পাচ্ছেন। তিনি আরও জানান, বোমা বর্ষণে আহতদেরও তারা সেবা দিচ্ছেন। আর্ল বলেন, ‍‌‌‌‌‌‌’এটি এই অঞ্চলের একমাত্র ফিল্ড হাসপাতাল। তুরস্কের সরকারি হাসপাতালে যে ধরনের সেবা দেওয়া হয় আমরাও ঠিক একই ধরনের সেবা দিতে পারি। সব সরঞ্জামসহ ছয় শয্যা বিশিষ্ট একটি জরুরি ইউনিট এবং আট শয্যা বিশিষ্ট একটি জরুরি পর্যবেক্ষণ ইউনিট রয়েছে আমাদের’।

আরও পড়ুন: ‘ইরাকে হামলা নৃশংস’ মুখ ফসকে এ কী বললেন যুদ্ধবাজ বুশ?

 

আরও পড়ুন: রুবিঝনে শহর রাশিয়ার দখলে

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

ইউক্রেন-রোমানিয়া সীমান্তে ফিল্ড হাসপাতাল তুরস্কের

আপডেট : ১০ মার্চ ২০২২, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : যুদ্ধে আহত ব্যক্তি এবং উদ্বাস্তুদের চিকিৎসা সেবা দিতে ইউক্রেন ও রোমানিয়ার সীমান্তে ফিল্ড হাসপাতাল নির্মাণ করেছে তুরস্ক। রোমানিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় শহর সুচেভার সিরেট সীমান্ত বরাবর এই হাসপাতালে বহু মানুষ ফ্রিতে চিকিৎসা পাচ্ছেন। প্রথমে এই কেন্দ্রেই ইউক্রেন থেকে তুর্কি নাগরিকদের উদ্ধার করে এনে প্রাথমিক চিকিৎসা দিচ্ছিল তুরস্ক। আর এখন সেখানে বাস অথবা ট্রেনে করে আসা ইউক্রেনীয় শরণার্থী এবং যুদ্ধে আহতদের সেবা দেওয়া হচ্ছে।

 

আরও পড়ুন: পূর্ব ইউক্রেনে ভয়াবহ পরিস্থিতি’

হাসপাতালটির ইনচার্জ ডা. ইমরাহ আর্ল বলেন, গত সাতদিন দু’জন ইমার্জেন্সি মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, দু’জন ইমার্জেন্সি মেডিক্যাল টেকনেশিয়ান এবং ছয় জন স্বাস্থ্যসেবক দায়িত্ব পালন করছেন। আর্ল বলেন, ঠান্ডা আবহাওয়ায় দীর্ঘ ভ্রমণের কারণে চিকিৎসকরা উপরের শ্বাসযন্ত্রে সংক্রমণসহ নানা ধরনের সমস্যায় ভুগতে থাকা শরণার্থীদের পাচ্ছেন। তিনি আরও জানান, বোমা বর্ষণে আহতদেরও তারা সেবা দিচ্ছেন। আর্ল বলেন, ‍‌‌‌‌‌‌’এটি এই অঞ্চলের একমাত্র ফিল্ড হাসপাতাল। তুরস্কের সরকারি হাসপাতালে যে ধরনের সেবা দেওয়া হয় আমরাও ঠিক একই ধরনের সেবা দিতে পারি। সব সরঞ্জামসহ ছয় শয্যা বিশিষ্ট একটি জরুরি ইউনিট এবং আট শয্যা বিশিষ্ট একটি জরুরি পর্যবেক্ষণ ইউনিট রয়েছে আমাদের’।

আরও পড়ুন: ‘ইরাকে হামলা নৃশংস’ মুখ ফসকে এ কী বললেন যুদ্ধবাজ বুশ?

 

আরও পড়ুন: রুবিঝনে শহর রাশিয়ার দখলে