৩১ জুলাই ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাকিস্তানে বন্যায় জরুরি অবস্থা

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২৬ অগাস্ট ২০২২, শুক্রবার
  • / 120

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ পাকিস্তানে বন্যার কারণে নিহতের সংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ক্রমাগত বৃদ্ধি পাওয়ায় জাতীয় জরুরি অবস্থা জারি করেছে দেশটির সরকার। বৃহস্পতিবার সরকারিভাবে জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়।

 

আরও পড়ুন: পাকিস্তানে সেনা কনভয়ে আত্মঘাতী বিস্ফোরণ, নিহত কমপক্ষে ১৩ জওয়ান

পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যার কারণে এখনও পর্যন্ত ৯৩৭ জন নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ৩৪৩ জন শিশুও রয়েছে। এছাড়া ৩ কোটি মানুষ আশ্রয় ছাড়া থাকতে বাধ্য হয়েছেন। দেশটির জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ জানায়, গত ১৪ জুন থেকে সিন্ধু প্রদেশে ৩০৬ জন বন্যার কারণে মারা গিয়েছেন।

আরও পড়ুন: হিমাচল প্রদেশে ভারী বৃষ্টিপাতে ভেসে গেলেন ২০ জন, মৃত ২

 

আরও পড়ুন: এবার পাকিস্তানের পারমাণবিক কর্মসূচিতে নজর ইসরাইলের

বালুচিস্তানে ২৩৪ জন, খাইবারে ১৮৫ জন ও পঞ্জাব প্রদেশে ১৬৫ জন নিহত হয়েছেন। আর পাক অধিকৃত জম্মু ও কাশ্মীরে ৩৭ জন নিহত হয়েছেন। ইসলামাবাদে এক জন নিহত হয়েছেন। বন্যার কারণে ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার জন্য ৭২ বিলিয়ন রুপি প্রয়োজন। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা ও দাতা দেশগুলোর কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে শাহবাজ সরকার।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

পাকিস্তানে বন্যায় জরুরি অবস্থা

আপডেট : ২৬ অগাস্ট ২০২২, শুক্রবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ পাকিস্তানে বন্যার কারণে নিহতের সংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ক্রমাগত বৃদ্ধি পাওয়ায় জাতীয় জরুরি অবস্থা জারি করেছে দেশটির সরকার। বৃহস্পতিবার সরকারিভাবে জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়।

 

আরও পড়ুন: পাকিস্তানে সেনা কনভয়ে আত্মঘাতী বিস্ফোরণ, নিহত কমপক্ষে ১৩ জওয়ান

পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যার কারণে এখনও পর্যন্ত ৯৩৭ জন নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ৩৪৩ জন শিশুও রয়েছে। এছাড়া ৩ কোটি মানুষ আশ্রয় ছাড়া থাকতে বাধ্য হয়েছেন। দেশটির জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ জানায়, গত ১৪ জুন থেকে সিন্ধু প্রদেশে ৩০৬ জন বন্যার কারণে মারা গিয়েছেন।

আরও পড়ুন: হিমাচল প্রদেশে ভারী বৃষ্টিপাতে ভেসে গেলেন ২০ জন, মৃত ২

 

আরও পড়ুন: এবার পাকিস্তানের পারমাণবিক কর্মসূচিতে নজর ইসরাইলের

বালুচিস্তানে ২৩৪ জন, খাইবারে ১৮৫ জন ও পঞ্জাব প্রদেশে ১৬৫ জন নিহত হয়েছেন। আর পাক অধিকৃত জম্মু ও কাশ্মীরে ৩৭ জন নিহত হয়েছেন। ইসলামাবাদে এক জন নিহত হয়েছেন। বন্যার কারণে ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার জন্য ৭২ বিলিয়ন রুপি প্রয়োজন। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা ও দাতা দেশগুলোর কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে শাহবাজ সরকার।