০২ অক্টোবর ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মধ্যপ্রদেশকে উড়িয়ে ইরানি ট্রফি জয় অবশিষ্ট ভারতের

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ৫ মার্চ ২০২৩, রবিবার
  • / 89

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ মধ্যপ্রদেশকে ২৩৮ রানে হারিয়ে ইরানি ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন হল অবশিষ্ট ভারতীয় একাদশ। দু’ইনিংসেই যশস্বী জয়সওয়ালের দুরন্ত ব্যাটিং এবং ব্যাট হাতে বাংলার অভিমন্যু ঈশ্বরণ ও বল হাতে মুকেশ কুমার দলের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। হেরে গেলেও মধ্যপ্রদেশের আবেশ খান বল হাতে নজর কাড়েন। দুটি ইনিংস মিলিয়ে তিনি ৬টি উইকেট পেয়েছেন।

 জয়ের জন্য দ্বিতীয় ইনিংসে মধ্যপ্রদেশের দরকার ছিল ৪৩৭ রান। কিন্তু তারা ১৯৮ রানের বেশি তুলতে পারেনি। এই পর্বে মধ্যপ্রদেশের হয়ে অধিনায়ক হিমাংশু মন্ত্রী ৫১ এবং হর্ষ গাউলি ৪৮ রান করেন। এই ইনিংসে অবশিষ্ট ভারতীয় দলের হয়ে তিনটি উইকেট দখল করেন সৌরভ কুমার। দুটি করে সফলতা পেয়েছেন মুকেশ কুমার, অতীত শেঠ এবং পুলকিত নারং।

অবশিষ্ট ভারতের যশস্বী জয়সওয়াল প্রথম ইনিংসে ২১৩ রান করার পরে দ্বিতীয় ইনিংসেও শতরান হাঁকান। এই পর্বে তিনি ১৪৪ রান করেন। পাশাপাশি বাংলার ওপেনার অভিমন্যু ঈশ্বরণ দুটি ইনিংসে যথাক্রমে ১৫৪ এবং ২৮ রান করেন। যখন কে এল রাহুল দলের বাইরে চলে গিয়েছেন, শুভমান গিলও ইন্দোরে রান পাননি, তখন যশস্বী এবং অভিমন্যুর ব্যাটিং চিন্তা বাড়াবে নির্বাচকদের। রঞ্জিতে ভালো বোলিং করা বাংলার মুকেশ কুমার অবশিষ্ট ভারতের হয়ে এই ম্যাচে মোট ৪টি উইকট দখল করেছেন। দুটি ইনিংসেই মুকেশই প্রথমে মধ্যপ্রদেশকে ধাক্কা দেন। স্বাভাবিকভাবেই ম্যান অব দ্য ম্যাচ নির্বাচিত  হয়েছেন যশস্বী।

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

মধ্যপ্রদেশকে উড়িয়ে ইরানি ট্রফি জয় অবশিষ্ট ভারতের

আপডেট : ৫ মার্চ ২০২৩, রবিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ মধ্যপ্রদেশকে ২৩৮ রানে হারিয়ে ইরানি ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন হল অবশিষ্ট ভারতীয় একাদশ। দু’ইনিংসেই যশস্বী জয়সওয়ালের দুরন্ত ব্যাটিং এবং ব্যাট হাতে বাংলার অভিমন্যু ঈশ্বরণ ও বল হাতে মুকেশ কুমার দলের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। হেরে গেলেও মধ্যপ্রদেশের আবেশ খান বল হাতে নজর কাড়েন। দুটি ইনিংস মিলিয়ে তিনি ৬টি উইকেট পেয়েছেন।

 জয়ের জন্য দ্বিতীয় ইনিংসে মধ্যপ্রদেশের দরকার ছিল ৪৩৭ রান। কিন্তু তারা ১৯৮ রানের বেশি তুলতে পারেনি। এই পর্বে মধ্যপ্রদেশের হয়ে অধিনায়ক হিমাংশু মন্ত্রী ৫১ এবং হর্ষ গাউলি ৪৮ রান করেন। এই ইনিংসে অবশিষ্ট ভারতীয় দলের হয়ে তিনটি উইকেট দখল করেন সৌরভ কুমার। দুটি করে সফলতা পেয়েছেন মুকেশ কুমার, অতীত শেঠ এবং পুলকিত নারং।

অবশিষ্ট ভারতের যশস্বী জয়সওয়াল প্রথম ইনিংসে ২১৩ রান করার পরে দ্বিতীয় ইনিংসেও শতরান হাঁকান। এই পর্বে তিনি ১৪৪ রান করেন। পাশাপাশি বাংলার ওপেনার অভিমন্যু ঈশ্বরণ দুটি ইনিংসে যথাক্রমে ১৫৪ এবং ২৮ রান করেন। যখন কে এল রাহুল দলের বাইরে চলে গিয়েছেন, শুভমান গিলও ইন্দোরে রান পাননি, তখন যশস্বী এবং অভিমন্যুর ব্যাটিং চিন্তা বাড়াবে নির্বাচকদের। রঞ্জিতে ভালো বোলিং করা বাংলার মুকেশ কুমার অবশিষ্ট ভারতের হয়ে এই ম্যাচে মোট ৪টি উইকট দখল করেছেন। দুটি ইনিংসেই মুকেশই প্রথমে মধ্যপ্রদেশকে ধাক্কা দেন। স্বাভাবিকভাবেই ম্যান অব দ্য ম্যাচ নির্বাচিত  হয়েছেন যশস্বী।