০২ অগাস্ট ২০২৫, শনিবার, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৫০০ মসজিদে কুরআন উপহার দিতে চান জারিন

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২২ জুন ২০২২, বুধবার
  • / 20

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ ­ নিজের হাতে লেখা পবিত্র কুরআনের অনুলিপি দেশের ৫০০ মসজিদে উপহার দিতে চান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জারিন তাসনিম দিয়া। করোনা মহামারি চলাকালীন যখন দীর্ঘ সময় বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ছিল, তখন তাসনিম হাতে লিখে কুরআনের অনুলিপি তৈরি করেন।

 

আরও পড়ুন: তিন কাশ্মীরি মহিলাকে আটক পুলিশের

জারিন তাসনিম জানান, ২০২০ সালের মার্চে ঘরবন্দি হওয়ার পর অবসর সময়ে কিছু করার চিন্তা থেকেই এই কাজ শুরু করেন তিনি। প্রথমে এই কাজ শেষ করতে পারবেন বলে ভাবেননি তিনি। কিন্তু পাঁচ পারা লেখা হয়ে গেলে সাহস পান। আশ্চর্যের বিষয়, তাসনিম হাফেজ নন এবং তিনি মাদ্রাসায় যাননি।

আরও পড়ুন: ইসলামে সামাজিক বন্ধনের গুরুত্ব

 

আরও পড়ুন: অমুসলিমদের প্রতি মহানবী সা.-এর আচরণ

তাই বাড়তি সতর্কতা অনুসরণ করতে হয়েছে তাঁকে। আয়াতে আয়াতে আঙুল রেখে লিখতে হয়েছে। সময় লেগেছে দেড় বছর। পাশে থেকে তাসনিমকে অনুপ্রেরণা দিয়েছেন তাঁর মা ও বাবা। তিনি মনে করেন, মা-বাবার অনুপ্রেরণা না থাকলে তাঁর পক্ষে এই কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব হত না। লেখা শেষ হওয়ার পর তাসনিম ৬৫১ পৃষ্ঠার অনুলিপিটি ডিজাইন করেন এবং ৩০ জন হাফেজকে তা সংশোধনের জন্য দেন। কুরআনের হাফেজরা দেড় মাস ধরে তা সংশোধন করে দেন এবং তাঁদের মতামতের ভিত্তিতে কুরআন প্রিন্ট করান তাসনিম।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

৫০০ মসজিদে কুরআন উপহার দিতে চান জারিন

আপডেট : ২২ জুন ২০২২, বুধবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ ­ নিজের হাতে লেখা পবিত্র কুরআনের অনুলিপি দেশের ৫০০ মসজিদে উপহার দিতে চান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জারিন তাসনিম দিয়া। করোনা মহামারি চলাকালীন যখন দীর্ঘ সময় বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ছিল, তখন তাসনিম হাতে লিখে কুরআনের অনুলিপি তৈরি করেন।

 

আরও পড়ুন: তিন কাশ্মীরি মহিলাকে আটক পুলিশের

জারিন তাসনিম জানান, ২০২০ সালের মার্চে ঘরবন্দি হওয়ার পর অবসর সময়ে কিছু করার চিন্তা থেকেই এই কাজ শুরু করেন তিনি। প্রথমে এই কাজ শেষ করতে পারবেন বলে ভাবেননি তিনি। কিন্তু পাঁচ পারা লেখা হয়ে গেলে সাহস পান। আশ্চর্যের বিষয়, তাসনিম হাফেজ নন এবং তিনি মাদ্রাসায় যাননি।

আরও পড়ুন: ইসলামে সামাজিক বন্ধনের গুরুত্ব

 

আরও পড়ুন: অমুসলিমদের প্রতি মহানবী সা.-এর আচরণ

তাই বাড়তি সতর্কতা অনুসরণ করতে হয়েছে তাঁকে। আয়াতে আয়াতে আঙুল রেখে লিখতে হয়েছে। সময় লেগেছে দেড় বছর। পাশে থেকে তাসনিমকে অনুপ্রেরণা দিয়েছেন তাঁর মা ও বাবা। তিনি মনে করেন, মা-বাবার অনুপ্রেরণা না থাকলে তাঁর পক্ষে এই কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব হত না। লেখা শেষ হওয়ার পর তাসনিম ৬৫১ পৃষ্ঠার অনুলিপিটি ডিজাইন করেন এবং ৩০ জন হাফেজকে তা সংশোধনের জন্য দেন। কুরআনের হাফেজরা দেড় মাস ধরে তা সংশোধন করে দেন এবং তাঁদের মতামতের ভিত্তিতে কুরআন প্রিন্ট করান তাসনিম।