১৮ অক্টোবর ২০২৫, শনিবার, ৩১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

JPC: বয়কট আম আদমি পার্টির

মারুফা খাতুন
  • আপডেট : ২৪ অগাস্ট ২০২৫, রবিবার
  • / 195

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : তৃণমূল কংগ্রেস -সমাজবাদী পার্টির পরে এবার আম আদমি পার্টির বয়কট যৌথ সংসদীয় কমিটি (JPC)।

 

আরও পড়ুন: Trinamool protest stage: গান্ধিমূর্তির পাদদেশে তৃণমূলের মঞ্চ খুলছিল সেনা, খবর পেয়েই পৌঁছলেন মমতা

তৃণমূল কংগ্রেস-সমাজবাদী পার্টির পরে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের নেতৃত্বাধীন আম আদমি পার্টি যৌথ সংসদীয় কমিটি বয়কট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আমিত শাহ লোকসভায় সংবিধানের ১৩০তম সংশোধনী বিল পেশ করেছিলেন। আর সেই সূত্রে শুরু হয় তুমূল দ্বন্দ্ব। বিতর্কের জেরে যৌথ সংসদীয় কমিটিতে পাঠানো হয় সেই বিল।

এমনকি যৌথ সংসদীয় কমিটিকে প্রহসন বলে ব্যঙ্গও করা হয়। অমিত শাহের পেশ করা তিনটে বিলের মধ্যে সবথেকে উল্লেখযোগ্য হল  ১৩০তম সংশোধনী বিলে ফৌজদারি অভিযোগে প্রধানমন্ত্রী, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, রাজ্যগুলোর মুখ্যমন্ত্রী ও অন্যান্য মন্ত্রীরা গ্রেফতার হলে আর ৩০ দিন জেলে থাকলে তাঁদের মন্ত্রিত্ব খারিজ হবে। আম আদমি পার্টির রাজ্যসভার ফ্লোর লিডার সঞ্জয় সিং জানিয়েছেন,  এই তিনটি বিল অসাংবিধানিক।

বিজেপি চক্রান্ত করে বিরোধীপক্ষের নেতা নেত্রীদের সরাতে চাইছে। ক্ষমতার অপব্যবহার করতে চাইছে। সবাইকে ভুল বোঝানো হচ্ছে যে এই বিলের মাধ্যমে দুর্নীতি দূরীকরণ হবে। আসলে তা সত্য নয়। কারণ বিজেপি ও দুর্নীতি হল খানিকটা লায়লা-মজনু ও রোমিও-জুলিয়েটের মত।

সেই কারণে বিজেপিতে অজিত পাওয়ার থেকে শুরু করে নারায়ণ রানে, জি জনার্দন রেড্ডি, বিএস ইয়েদুরাপ্পা, মুকুল রায়, হিমন্ত বিশ্বাস শর্মা, শুভেন্দু অধিকারীর মতো নেতারা বর্তমান। কিন্তু সিপিআই(এম) এবং আরএসপি নেতাদের মতে, জেপিসি বয়কট করলে বিরোধীতা করার জন্য তাঁদের কাছে আর কোন বড় প্লাটফর্ম থাকবে না।

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

JPC: বয়কট আম আদমি পার্টির

আপডেট : ২৪ অগাস্ট ২০২৫, রবিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : তৃণমূল কংগ্রেস -সমাজবাদী পার্টির পরে এবার আম আদমি পার্টির বয়কট যৌথ সংসদীয় কমিটি (JPC)।

 

আরও পড়ুন: Trinamool protest stage: গান্ধিমূর্তির পাদদেশে তৃণমূলের মঞ্চ খুলছিল সেনা, খবর পেয়েই পৌঁছলেন মমতা

তৃণমূল কংগ্রেস-সমাজবাদী পার্টির পরে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের নেতৃত্বাধীন আম আদমি পার্টি যৌথ সংসদীয় কমিটি বয়কট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আমিত শাহ লোকসভায় সংবিধানের ১৩০তম সংশোধনী বিল পেশ করেছিলেন। আর সেই সূত্রে শুরু হয় তুমূল দ্বন্দ্ব। বিতর্কের জেরে যৌথ সংসদীয় কমিটিতে পাঠানো হয় সেই বিল।

এমনকি যৌথ সংসদীয় কমিটিকে প্রহসন বলে ব্যঙ্গও করা হয়। অমিত শাহের পেশ করা তিনটে বিলের মধ্যে সবথেকে উল্লেখযোগ্য হল  ১৩০তম সংশোধনী বিলে ফৌজদারি অভিযোগে প্রধানমন্ত্রী, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, রাজ্যগুলোর মুখ্যমন্ত্রী ও অন্যান্য মন্ত্রীরা গ্রেফতার হলে আর ৩০ দিন জেলে থাকলে তাঁদের মন্ত্রিত্ব খারিজ হবে। আম আদমি পার্টির রাজ্যসভার ফ্লোর লিডার সঞ্জয় সিং জানিয়েছেন,  এই তিনটি বিল অসাংবিধানিক।

বিজেপি চক্রান্ত করে বিরোধীপক্ষের নেতা নেত্রীদের সরাতে চাইছে। ক্ষমতার অপব্যবহার করতে চাইছে। সবাইকে ভুল বোঝানো হচ্ছে যে এই বিলের মাধ্যমে দুর্নীতি দূরীকরণ হবে। আসলে তা সত্য নয়। কারণ বিজেপি ও দুর্নীতি হল খানিকটা লায়লা-মজনু ও রোমিও-জুলিয়েটের মত।

সেই কারণে বিজেপিতে অজিত পাওয়ার থেকে শুরু করে নারায়ণ রানে, জি জনার্দন রেড্ডি, বিএস ইয়েদুরাপ্পা, মুকুল রায়, হিমন্ত বিশ্বাস শর্মা, শুভেন্দু অধিকারীর মতো নেতারা বর্তমান। কিন্তু সিপিআই(এম) এবং আরএসপি নেতাদের মতে, জেপিসি বয়কট করলে বিরোধীতা করার জন্য তাঁদের কাছে আর কোন বড় প্লাটফর্ম থাকবে না।