‘অপারেশন সিন্দুর’ সন্ত্রাসবাদের জন্য কড়া জবাব: মোদি

- আপডেট : ২৪ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার
- / 21
পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: ১২ জুন আমদাবাদের মেঘানিনগরে ঘটে গেছে সবথেকে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা। দুপুর ১টা ৩৮ মিনিট নাগাদ আমদাবাদ-লন্ডনগামী এয়ার ইন্ডিয়া ১৭১ বিমানটি ওড়ার ২৭ সেকেন্ডের মধ্যে ভেঙে পড়ে। একজন বাদে ২৪১ জন যাত্রী দুর্ঘটনায় নিহত হন।
বিমানটি বিজে মেডিক্যালের হস্টেলে আছড়ে পড়ায় বেশ কিছু জুনিয়র ডাক্তার-সহ স্থানীয়রা দুর্ঘটনায় নিহত হন। ঘটনার একদিন পরেই বিমানটির ব্ল্যাক বক্সের ডিজিটাল ফ্লাইট ডাটা রেকর্ডার বা এফডিআর উদ্ধার হয়। তার একদিন পর ককপিট ভয়েস রেকর্ডার বা সিভিআর পাওয়া যায়। দুর্ঘটনাগ্রস্ত এয়ার ইন্ডিয়ার ব্ল্যাক বক্স বিদেশে পাঠানো হয়েছে বলে জল্পনা ছড়ায়। সেই সব দাবি উড়িয়ে দিলেন অসামরিক বিমানমন্ত্রী কে রামমোহন নাইডু।
বিমানের সমস্ত তথ্য রেকর্ড থাকে ব্লাক বক্সের এফডিআর এবং সিভিআরে। এটি উদ্ধার হওয়ায় তদন্তে আরও নতুন পথ খুলে যাবে বলে মনে করছে এএআইবি।
মঙ্গলবার পুনেতে হেলিকপ্টার ও ছোট বিমানের একটি সম্মেলন আয়োজিত হয়। এফআইসিসিআই ও বিমান পরিবহণ মন্ত্রক যৌথভাবে সম্মেলনটি আয়োজন করে। সেখানেই অসামরিক বিমানমন্ত্রী নাইডু জানিয়েছেন, “সবই জল্পনা। বিমানটির ব্লাক বক্স দেশেই রয়েছে। দুর্ঘটনাটির পর থেকেই বিমানটির তদন্ত চালাচ্ছে এএআইবি”।
তিনি আরও জানান, “ব্ল্যাক বক্স ডিকোড করলে স্পষ্টভাবে বোঝা যাবে দুর্ঘটনার কয়েক মুহূর্ত আগে ঠিক কী ঘটেছিল। সেটাই আমাদের তদন্তে আলোকপাত করবে”।
ব্ল্যাক বক্স সংক্রান্ত তথ্য নিয়ে বিমানমন্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি জানান, “ব্লাক বক্সের ডাটা সংক্রান্ত তথ্য সম্পূর্ণ প্রযুক্তিগত ব্যাপার। এটি সময়সাপেক্ষ। তদন্তের কাজ এএআইবি যথাযথ ভাবে করছে”।
দুর্ঘটনাটির জন্য উচ্চ্ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটি তদন্ত চালাচ্ছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্র সরকার।