২৪ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

breaking:  রাজ্য জয়েন্টের ফলপ্রকাশ

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ২৬ মে ২০২৩, শুক্রবার
  • / 34

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক:  জয়েন্টের ফল প্রকাশ হল। সফল হয়েছেন ৯৬ হাজার ৯১৩ জন ছাত্রী। দিল্লি পাবলিক রুবি পার্ক স্কুলের সিবিএসসি বোর্ডের মোহাম্মদ শাহীল আক্তার বোর্ডের প্রথম হয়েছে। দ্বিতীয় হয়েছে সোহম দাস, তৃতীয় হয়েছে সারা মুখার্জি।

পশ্চিমবঙ্গ জয়েন্ট এন্ট্রাস বোর্ডের (WBJEE) চেয়ারম্যান মলয়েন্দু সাহা: অন্যবারের মতো  তিনটি ধাপে হবে কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া – অ্যালটমেন্ট, আপগ্রেডেশন এবং মপ-আপ রাউন্ড। কাউন্সেলিংয়ের প্রক্রিয়া সরলীকরণ করা হচ্ছে। একটি পুস্তিকা প্রকাশ করা হবে।

আরও পড়ুন: ব্রেকিং: উচ্চ মাধ্যমিক ২০২৩-র রিভিউ-স্ক্রুটিনির ফলাফল প্রকাশ

পশ্চিমবঙ্গ জয়েন্ট এন্ট্রাস বোর্ডের (WBJEE) চেয়ারম্যান মলয়েন্দু সাহা: ৩০ এপ্রিল পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল। মোট নথিভুক্ত প্রার্থীর সংখ্যা ১,২৪,৯১৯ (ছাত্রের সংখ্যা ৯১,৯৭৪, ছাত্রীর সংখ্যা ৩২,৯৪৪, রূপান্তরকামী একজন)। গতবার মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১,০১,৪১৩ ছিল।

আরও পড়ুন: প্রকাশিত হল মাধ্যমিকের স্ক্রুটিনির ফলাফল, পরিবর্তন মেধাতালিকায়

দুটি পত্রে পরীক্ষা হয়েছিল। প্রথম পত্র অঙ্ক, দ্বিতীয় পত্র ফিজিক্স ও কেমিস্ট্রি। প্রথম পত্রে ৭৫টি ও দ্বিতীয় পত্রে ৮০ টি প্রশ্ন ছিল। ১.২৪ লক্ষের বেশি পরীক্ষার্থী রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রাস পরীক্ষার জন্য নাম নথিভুক্ত করেছিলেন। এ বছর ৯৮ হাজার পরীক্ষার্থী এই পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন। ৩০ এপ্রিল পরীক্ষা হয়েছিল। একমাসেরও কম সময়ের মধ্যে ফল প্রকাশিত হল।

আরও পড়ুন: রাজ‍্যে যুগ্ম হয়ে তৃতীয় স্থান ছাত্রী শ্রেয়া মল্লিককে শুভেচ্ছা জানালেন বালুরঘাটের আইসি

মোট ৩০৬ টি কেন্দ্রে পরীক্ষা হয়েছিল। ৩০৩ কেন্দ্র ছিল বাংলায়। একটি অসম ও বাকি দুটি ত্রিপুরায়। মূলত ইঞ্জিনিয়ারিং, ফার্মাসি ও আর্কিটেকচারের প্রবেশিকা হিসেবে গণ্য হয় জয়েন্ট এন্ট্রান্স।

এবছর জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ড পরীক্ষার জন্য একাধিক নিরাপত্তা মূলক  পদক্ষেপ নিয়েছিল। প্রথমত ওএমআর শিট জালিয়াতি রুখতে এ বছর প্রথম ওএমআর শিটে ভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করেছে জয়েন্ট বোর্ড। যার ফলে ওএমআর শিট জালিয়াতি করা সম্ভব নয় বলেই দাবি করেছিলেন বোর্ডের আধিকারিকরা। প্রত্যেকটি পরীক্ষাকেন্দ্রে মেটাল ডিটেক্টরেও ব্যবহার করেছে বোর্ড। এই প্রথম প্রত্যেকটি পরীক্ষাকেন্দ্রে মেটাল ডিটেক্টর ব্যবহার করা হয়েছে বলেই  বোর্ডের আধিকারিকদের দাবি। কাউন্সেলিংয়ের জন্য তিনটি ভারতীয় সংস্থার উপর নির্ভর করা হয়। পরীক্ষা সরলীকরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

breaking:  রাজ্য জয়েন্টের ফলপ্রকাশ

আপডেট : ২৬ মে ২০২৩, শুক্রবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক:  জয়েন্টের ফল প্রকাশ হল। সফল হয়েছেন ৯৬ হাজার ৯১৩ জন ছাত্রী। দিল্লি পাবলিক রুবি পার্ক স্কুলের সিবিএসসি বোর্ডের মোহাম্মদ শাহীল আক্তার বোর্ডের প্রথম হয়েছে। দ্বিতীয় হয়েছে সোহম দাস, তৃতীয় হয়েছে সারা মুখার্জি।

পশ্চিমবঙ্গ জয়েন্ট এন্ট্রাস বোর্ডের (WBJEE) চেয়ারম্যান মলয়েন্দু সাহা: অন্যবারের মতো  তিনটি ধাপে হবে কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া – অ্যালটমেন্ট, আপগ্রেডেশন এবং মপ-আপ রাউন্ড। কাউন্সেলিংয়ের প্রক্রিয়া সরলীকরণ করা হচ্ছে। একটি পুস্তিকা প্রকাশ করা হবে।

আরও পড়ুন: ব্রেকিং: উচ্চ মাধ্যমিক ২০২৩-র রিভিউ-স্ক্রুটিনির ফলাফল প্রকাশ

পশ্চিমবঙ্গ জয়েন্ট এন্ট্রাস বোর্ডের (WBJEE) চেয়ারম্যান মলয়েন্দু সাহা: ৩০ এপ্রিল পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল। মোট নথিভুক্ত প্রার্থীর সংখ্যা ১,২৪,৯১৯ (ছাত্রের সংখ্যা ৯১,৯৭৪, ছাত্রীর সংখ্যা ৩২,৯৪৪, রূপান্তরকামী একজন)। গতবার মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১,০১,৪১৩ ছিল।

আরও পড়ুন: প্রকাশিত হল মাধ্যমিকের স্ক্রুটিনির ফলাফল, পরিবর্তন মেধাতালিকায়

দুটি পত্রে পরীক্ষা হয়েছিল। প্রথম পত্র অঙ্ক, দ্বিতীয় পত্র ফিজিক্স ও কেমিস্ট্রি। প্রথম পত্রে ৭৫টি ও দ্বিতীয় পত্রে ৮০ টি প্রশ্ন ছিল। ১.২৪ লক্ষের বেশি পরীক্ষার্থী রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রাস পরীক্ষার জন্য নাম নথিভুক্ত করেছিলেন। এ বছর ৯৮ হাজার পরীক্ষার্থী এই পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন। ৩০ এপ্রিল পরীক্ষা হয়েছিল। একমাসেরও কম সময়ের মধ্যে ফল প্রকাশিত হল।

আরও পড়ুন: রাজ‍্যে যুগ্ম হয়ে তৃতীয় স্থান ছাত্রী শ্রেয়া মল্লিককে শুভেচ্ছা জানালেন বালুরঘাটের আইসি

মোট ৩০৬ টি কেন্দ্রে পরীক্ষা হয়েছিল। ৩০৩ কেন্দ্র ছিল বাংলায়। একটি অসম ও বাকি দুটি ত্রিপুরায়। মূলত ইঞ্জিনিয়ারিং, ফার্মাসি ও আর্কিটেকচারের প্রবেশিকা হিসেবে গণ্য হয় জয়েন্ট এন্ট্রান্স।

এবছর জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ড পরীক্ষার জন্য একাধিক নিরাপত্তা মূলক  পদক্ষেপ নিয়েছিল। প্রথমত ওএমআর শিট জালিয়াতি রুখতে এ বছর প্রথম ওএমআর শিটে ভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করেছে জয়েন্ট বোর্ড। যার ফলে ওএমআর শিট জালিয়াতি করা সম্ভব নয় বলেই দাবি করেছিলেন বোর্ডের আধিকারিকরা। প্রত্যেকটি পরীক্ষাকেন্দ্রে মেটাল ডিটেক্টরেও ব্যবহার করেছে বোর্ড। এই প্রথম প্রত্যেকটি পরীক্ষাকেন্দ্রে মেটাল ডিটেক্টর ব্যবহার করা হয়েছে বলেই  বোর্ডের আধিকারিকদের দাবি। কাউন্সেলিংয়ের জন্য তিনটি ভারতীয় সংস্থার উপর নির্ভর করা হয়। পরীক্ষা সরলীকরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।