০৮ অগাস্ট ২০২৫, শুক্রবার, ২২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
BREAKING :

তৃণমূল নেতার বাড়ির সামনে বোমাবাজি, গোয়ালে আগুন
সফিকুল ইসলাম (দুলাল), গলসি: পূর্ব বর্ধমানের গলসি ১ নং ব্লকের শিড়রাই গ্রামের তৃণমূল নেতার বাড়ির সামনে বোমাবাজির ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল। গোরুর গোয়ালের চালায় আগুন লাগানোর অভিযোগ দুস্কৃতীদের বিরুদ্ধে। ঘটনার জেরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। আগুনের ফলে শিড়রাই অঞ্চল তৃণমূল যুব সভাপতি আশিষ রায়ের গোয়াল ঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়।

গলসিতে ১ লক্ষ ১১ হাজার ভ্যাকসিন, প্রতি বুথে বুথে ক্যাম্প
সফিকুল ইসলাম (দুলাল), গলসি: বর্ধমানের গলসি ১ নং ব্লকের প্রতি বুথে বুথে ভ্যাকসিনের উদ্দ্যোগ নিয়েছে ব্লক প্রশাসন ও পুরসা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। আর তাদের সেই কাজে সহযোগিতা করেছেন পুলিশ প্রশাসন। সকলের মিলিত প্রচেষ্টায় সফল ভাবে ওই কাজ চলছে বলে জানা গেছে। গত কয়েক মাস ধরেই সেই কাজ চলছে বলে জানান পুরসা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের বিএমওএইচ ফারুক হোসেন। প্রতিদিনই স্বাস্থ্যকর্মীরা এলাকার কোনও না কোন বুথে ভ্যাকসিনেশনের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। এদিন ব্লকের উচ্চগ্রাম, মানকর, লোয়া কৃষ্ণরামপুর, বুদবুদ ও চাকতেঁতুল অঞ্চলের বিভিন্ন গ্রামে বুথে বুথে ওই শিবির চলছে। ভোটার লিস্ট ধরে বাড়ি বাড়ি কুপন পৌছে দিচ্ছেন আশা কর্মীরা। সেই কুপন নিয়ে স্থানীয় শিবিরে গিয়ে সহজেই ভ্যাকসিন পাচ্ছেন গ্রামাঞ্চলের মানুষরা। বাড়ির কাছে ভ্যাকসিন শিবির হাওয়ায় উপকৃত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। ব্লকের বিডিও, পঞ্চায়েত সমিতি, হাসপাতাল ও পুলিশ প্রশাসনের এমন সুষ্ট উদ্দ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ। স্থানীয় বাসিন্দা প্রতিভা কর্মকার ও লতা হালাদার বলেন, তাদের মথুরা পুর গ্রামের প্রাইমারী স্কুলে ভ্যাকসিন শিবির করা হচ্ছে। তারা সকলেই কুপন নিয়ে খুব সহজেই ভ্যাকসিন পেয়েছেন। পুরসা হাসপাতাল ও বিডিও -র এমন উদ্দ্যোগ তাদের সুবিধা করে দিয়েছে। উত্তম কুমার পাঁজা নামে এক ব্যক্তি বলেন, বুথে বুথে ভ্যাকসিনের ভাবনায় তাদের মত সাধারন মানুষ উপকৃত হয়েছেন। আগে ভ্যাকসিনের জন্য স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যেতে হত। সেখানে লম্বা লাইনে দিতে হতো। তবে এখন সেই ভ্যাকসিন খুব সহজে ও হাতের নাগালে পেয়ে যাচ্ছেন। পুরসা ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের এই উদ্দ্যোগে তাদের যাতাযাত খরচ ও হয়রানী বন্ধ হয়েছে। এর ফলে তারা খুবই উপকৃত হচ্ছেন।

উত্তরাখণ্ডে আটকে মেমারির তিন পর্যটক, চিন্তায় পরিবার
সফিকুল ইসলাম (দুলাল), মেমারি: প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে উত্তরাখন্ড বিপর্যস্ত। সেখানে বেড়াতে গিয়ে সমস্যায় পড়লেন পূর্ব বর্ধমানের তিন পর্যটক। তারা প্রত্যেকেই মেমারি শহরের বাসিন্দা। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন শিক্ষক সঞ্জয় অধিকারী, সঞ্জীব বৈরাগ্য ও কমলেশ ঝা। জানা গেছে, অষ্টমীর দিন তিন যুবক উত্তরাখন্ডে বেড়াতে যান।পরের দিন তারা পৌঁছান সেখানে।এর পরই ব্যাপক বৃষ্টিপাত শুরু হয়। রাস্তাঘাটে ধস নেমে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। মেমারির তিন যুবকও আটকে পড়ে। ফলে দুর্যোগ কাটিয়ে তাদের ঘরে ফেরা অনিশ্চিত হয়ে যায়।