৩১ জুলাই ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

করোনার বিধি-নিষেধ ছবিসহ স্কুলের দেওয়ালে এঁকে ছাত্র-ছাত্রীদের সচেতন করার উদ্যোগ

নসিবুদ্দিন সরকার, হুগলি: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের নির্দেশে আগামী ১৬ নভেম্বর থেকে রাজ্যের সমস্ত স্কুল খুলে যাচ্ছে। করোনা পরিস্থিতি নিয়ে ছাত্রছাত্রীদের মুখে বলে যতটা না সচেতন করা যায়, তার থেকে ছবি এঁকে অনেক বেশি সচেতন করা যাবে বলে মনে করেন বৈদ্যবাটি পুরসভার পুর প্রশাসক মন্ডলীর সদস্য সুবীর ঘোষ। সুবীর বাবুর নির্দেশেই স্কুল খোলার আগেই দেওয়ালে রং-বেরংয়ের ছবি আঁকার কাজ চলছে বৈদ্যবাটি পুরসভা এলাকার স্কুলগুলিতে। ওই ছবিগুলির মাধ্যমেই করোনার বিধিনিষেধগুলি সম্বন্ধে ছাত্র-ছাত্রীদের সচেতন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সেইসঙ্গে স্কুলগুলিতে চলছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও স্যানিটাইজেশন করার কাজ।  এ বিষয়ে সুবীর বাবু জানান, দীর্ঘ সময় ধরে স্কুল বন্ধ ছিল। স্কুল খোলার মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ পাওয়া গেছে। স্কুলগুলি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করা হয়েছে। স্যানিটাইজেশন করা হয়েছে। ছাত্র-ছাত্রীরা স্কুলে আসবে। তারা রংবেরংগের ছবিসহ দেওয়াল লিখনগুলি দেখতে পাবে। দেখতে পাবে দেওয়ালে লাগানো পোস্টারিংগুলিও। তা দেখে ছাত্রছাত্রীরা করোনা সম্বন্ধে অনেক বেশি সচেতন থাকতে পারবে।শেওড়াফুলির সুরেন্দ্রনাথ হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা জানান, স্কুলের পক্ষ থেকে তারা নিজেদের মতো যা বাবস্থা নেওয়ার নিচ্ছেন। সরকারিভাবে স্কুলের জন্য যে ফান্ড পাওয়া গিয়েছে তা দিয়ে স্কুল সারানো হচ্ছে। তাছাড়াও স্থানীয় বৈদ্যবাটি পুরসভার প্রশাসক মন্ডলীর সদস্য সুবীর ঘোষ ছাত্র-ছাত্রীদের সচেতন করার বিষয়ে অভিনব পদক্ষেপ নিয়েছেন। করোনা বিধি নিষেধ সম্বন্ধে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতে সহজে সচেতন করা যায় সেজন্য ছবির মাধ্যমে বোঝানোর চেষ্টা করেছেন সুবীরবাবু। 

অতিমারীর আতঙ্ক কাটিয়ে ছন্দে ফিরছে ভেনেজুয়েলা, খুলল স্কুল

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ করোনা অতিমারীর আতঙ্ক কাটিয়ে ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছে জীবন। ভারত সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে একেএকে খুলছে স্কুল।

#BREAKING আগামী ১৬ নভেম্বর থেকে খুলছে রাজ্যের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ আগামী ১৫ নভেম্বর থেকে স্কুল, কলেজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রায় দেড় বছর

নদীগর্ভে স্কুল, কোথায় পড়াশোনা করবে গ্রামের পড়ুয়ারা!

পুবের কলম প্রতিবেদক, সাগর: হঠাৎই নদীগর্ভে তলিয়ে গেল পুরো বিদ্যালয় ভবন। রয়ে গেল শুধু  বিদ্যালয়ের চাতাল। ফলে সংকটে পড়েছে গ্রামের পড়ুয়ারা।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সাগর পঞ্চায়েত সমিতির ঘোড়ামারা গ্রাম পঞ্চায়েতের খাসিমারা গ্রামের পড়ুয়াদের পড়াশোনার একমাত্র সম্বল খাসিমারা নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয় ভবন। এই গ্রামের সমস্ত পড়ুয়ারা এখানে পড়াশোনা করত। করোনা সংক্রমনের ফলে ছুটি ঘোষণা করে সরকার। সেইমতো স্কুল বন্ধ ছিল।  বুধবার আনুমানিক বিকেল চারটে নাগাদ হঠাৎ হুগলি নদী গর্ভে তলিয়ে যায় এখানকার একমাত্র খাসিমারা নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয় ভবন। রয়ে গিয়েছে শুধু বিদ্যালয়ের চাতাল। পড়ে আছে ধ্বংসস্তূপ। আগামীদিনে সরকার যদি এখানে নতুন করে নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয় ভবন তৈরি করার ব্যবস্থা না করে তাহলে সংকটের মধ্যে পড়বে এখানকার পড়ুয়ারা। গ্রামবাসীদের পক্ষ  থেকে এখানে নতুন করে বিদ্যালয় ভবন তৈরি করার জন্য প্রশাসনের কাছে আবেদন জানানো হবে বলে জানা গিয়েছে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder