০১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাত্র টাকা গুনতে না পারায় বিয়েতে নারাজ কনে, ভাঙল বিয়ে

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২১ জানুয়ারী ২০২৩, শনিবার
  • / 12

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ বর অশিক্ষিত, বিয়ের মঞ্চেই নাকচ কনের। উত্তরপ্রদেশের মৌনপুরীতে বিয়ের আসর চলাকালীন দোরধরার অনুষ্ঠান চলার সময় কনের ভাই পাত্রকে টাকা গুনতে দেয়। টাকাতো দূর খুচরো পয়সাও গুনতে অক্ষম পাত্র শুনেই বিয়েতে বেঁকে বসে কনে। অশিক্ষিত ব্যক্তিকে বিয়েতে সরাসরি অস্বীকার করে। ফলে, দুই পরিবারের মধ্যে শুরু হয় চরম বিবাদ। ঘটনাস্থলে পুলিশ এলে দু’পক্ষকেই থানায় নিয়ে যায়। সেখানে সিদ্ধান্ত হয় দু’পক্ষের মধ্যে কোনও সম্পর্ক হবে না। এরপরই বরপক্ষের লোকেরা ফিরে যায়।

 

দুর্গুপুরের বাসিন্দা যুবতীর বিয়ে ৩ মাস আগেই মৈনপুরী থানার বিছমা গ্রামের আমনের সঙ্গে  ঠিক হয়। সন্ধ্যায় বরযাত্রী আসে, এরপর প্রায় রাত একটা নাগাদ বিয়ের অনুষ্ঠান চলাকালীন  পাত্রকে ২১০০ টাকা গুনতে বলা হয়। গুনতে না পারার ঘটনা কনের ভাই পরিবারকে জানায়।  ঘটনাটা কনে জানতে পারায় সে সরাসরি বিয়ে ভেঙে দেয়। কনের বক্তব্য, নিরক্ষরকে সে  বিয়ে করতে পারবে না, কারণ এটা তাঁর জীবনের প্রশ্ন। এরপরই বরপক্ষ পুলিশে খবর দেয়। যুবতীর মা জানান, তাঁর মেয়ে হাইস্কুল পাশ, সে অক্ষর জ্ঞানহীন ব্যক্তিকে বিয়ে করবে না।

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

পাত্র টাকা গুনতে না পারায় বিয়েতে নারাজ কনে, ভাঙল বিয়ে

আপডেট : ২১ জানুয়ারী ২০২৩, শনিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ বর অশিক্ষিত, বিয়ের মঞ্চেই নাকচ কনের। উত্তরপ্রদেশের মৌনপুরীতে বিয়ের আসর চলাকালীন দোরধরার অনুষ্ঠান চলার সময় কনের ভাই পাত্রকে টাকা গুনতে দেয়। টাকাতো দূর খুচরো পয়সাও গুনতে অক্ষম পাত্র শুনেই বিয়েতে বেঁকে বসে কনে। অশিক্ষিত ব্যক্তিকে বিয়েতে সরাসরি অস্বীকার করে। ফলে, দুই পরিবারের মধ্যে শুরু হয় চরম বিবাদ। ঘটনাস্থলে পুলিশ এলে দু’পক্ষকেই থানায় নিয়ে যায়। সেখানে সিদ্ধান্ত হয় দু’পক্ষের মধ্যে কোনও সম্পর্ক হবে না। এরপরই বরপক্ষের লোকেরা ফিরে যায়।

 

দুর্গুপুরের বাসিন্দা যুবতীর বিয়ে ৩ মাস আগেই মৈনপুরী থানার বিছমা গ্রামের আমনের সঙ্গে  ঠিক হয়। সন্ধ্যায় বরযাত্রী আসে, এরপর প্রায় রাত একটা নাগাদ বিয়ের অনুষ্ঠান চলাকালীন  পাত্রকে ২১০০ টাকা গুনতে বলা হয়। গুনতে না পারার ঘটনা কনের ভাই পরিবারকে জানায়।  ঘটনাটা কনে জানতে পারায় সে সরাসরি বিয়ে ভেঙে দেয়। কনের বক্তব্য, নিরক্ষরকে সে  বিয়ে করতে পারবে না, কারণ এটা তাঁর জীবনের প্রশ্ন। এরপরই বরপক্ষ পুলিশে খবর দেয়। যুবতীর মা জানান, তাঁর মেয়ে হাইস্কুল পাশ, সে অক্ষর জ্ঞানহীন ব্যক্তিকে বিয়ে করবে না।