১৯ জুন ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দিল্লি সফরের মাঝেই আজমেঢ়ে চাদর চড়াবেন মুখ্যমন্ত্রী

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ২ ডিসেম্বর ২০২২, শুক্রবার
  • / 26

নিজস্ব প্রতিনিধি: হিন্দু ও মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে পুষ্কর ও আজমেঢ় শরিফের আলাদা মাহাত্ম্য রয়েছে। ধর্মের বিভেদ ভুলে দুই সম্প্রদায়ের অনেকেই হাজির হন দুই তীর্থক্ষেত্রে। রেলমন্ত্রী থাকার সময়ে পূণ্যার্থীদের যাতায়াতের সুবিধার কথা মাথায় রেখে দুই জায়গাতেই রেলপথ বসিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

দুই পূণ্যক্ষেত্রে অনেক দিন ধরেই যাওয়ার ইচ্ছে ছিল বাংলার প্রশাসনিক প্রধান। অবশেষে সেই আপশোষ ঘুচতে চলেছে। আসন্ন দিল্লি সফরে সময় বের করে আজমেঢ় ও পুষ্করে ঢ়ুঁ মারতে চলেছেন তিনি। যদিও কবে যাবেন, তা ঠিক করেননি। তবে ৬ কিংবা ৮ তারিখ দুই তীর্থক্ষেত্র দর্শনে যেতে পারেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী।

আরও পড়ুন: দিল্লি ৬৬ বাংলাদেশীকে ফেরত পাঠাচ্ছে

আগামী বছর সেপ্টেম্বর মাসে নয়াদিল্লির মাটিতে বসতে চলেছে জি-২০ সম্মেলন। ওই সম্মেলনের প্রস্তুতি নিয়ে আগামী ৫ ডিসেম্বর প্রতিটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা-নেত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ওই বৈঠকে যোগ দিতে আগামী ৫ ডিসেম্বর দিল্লি যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

আরও পড়ুন: দিল্লির নিজামুদ্দিন স্টেশনের কাছের মাদ্রাসী ক্যাম্পে উচ্ছেদ শুরু, বঞ্চনার অভিযোগে সরব বাসিন্দারা

জি-২০ সম্মেলনের প্রস্তুতি বৈঠকের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও আলাদা বৈঠকে বসতে পারেন তিনি। যদিও এখনও পর্যন্ত ওই বৈঠক চূড়ান্ত হয়নি। রাজধানীতে থাকাকালীন সাতই ডিসেম্বর সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে দলীয় রণকৌশল কী হবে, তা নিয়ে তৃণমূল সাংসদদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন মমতা। আর চলতি সফরেই সময় বের করে ঢুঁ মারছেন আজমেঢ় ও পুষ্করে।

আরও পড়ুন: চাকরিহারাদের আন্দোলন এ বার দিল্লিতেও, শিক্ষাসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে ঘোষণা ‘যোগ্য’দের

আজমেঢ় মাজারে যেমন চাদর চড়াবেন, তেমনই পুষ্করের মন্দিরে পুজো দেবেন। রাজস্থানের আজমেঢ় থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত পুষ্করের মন্দির ও হ্রদ হিন্দু পূণ্যার্থীদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়।

গোটা দুনিয়ায় শুধুমাত্র রাজস্থানের পুষ্করে ব্রহ্মার মন্দির রয়েছে। মন্দিরের পাশেই অবস্থিত পুষ্কর হ্রদ। কার্তিক মাসে প্রচুর সংখ্যক তীর্থযাত্রীরা এখানে আসেন। এই হ্রদে ডুব দিয়ে পুণ্য অর্জনই তাঁদের মূল লক্ষ্য।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

দিল্লি সফরের মাঝেই আজমেঢ়ে চাদর চড়াবেন মুখ্যমন্ত্রী

আপডেট : ২ ডিসেম্বর ২০২২, শুক্রবার

নিজস্ব প্রতিনিধি: হিন্দু ও মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে পুষ্কর ও আজমেঢ় শরিফের আলাদা মাহাত্ম্য রয়েছে। ধর্মের বিভেদ ভুলে দুই সম্প্রদায়ের অনেকেই হাজির হন দুই তীর্থক্ষেত্রে। রেলমন্ত্রী থাকার সময়ে পূণ্যার্থীদের যাতায়াতের সুবিধার কথা মাথায় রেখে দুই জায়গাতেই রেলপথ বসিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

দুই পূণ্যক্ষেত্রে অনেক দিন ধরেই যাওয়ার ইচ্ছে ছিল বাংলার প্রশাসনিক প্রধান। অবশেষে সেই আপশোষ ঘুচতে চলেছে। আসন্ন দিল্লি সফরে সময় বের করে আজমেঢ় ও পুষ্করে ঢ়ুঁ মারতে চলেছেন তিনি। যদিও কবে যাবেন, তা ঠিক করেননি। তবে ৬ কিংবা ৮ তারিখ দুই তীর্থক্ষেত্র দর্শনে যেতে পারেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী।

আরও পড়ুন: দিল্লি ৬৬ বাংলাদেশীকে ফেরত পাঠাচ্ছে

আগামী বছর সেপ্টেম্বর মাসে নয়াদিল্লির মাটিতে বসতে চলেছে জি-২০ সম্মেলন। ওই সম্মেলনের প্রস্তুতি নিয়ে আগামী ৫ ডিসেম্বর প্রতিটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা-নেত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ওই বৈঠকে যোগ দিতে আগামী ৫ ডিসেম্বর দিল্লি যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

আরও পড়ুন: দিল্লির নিজামুদ্দিন স্টেশনের কাছের মাদ্রাসী ক্যাম্পে উচ্ছেদ শুরু, বঞ্চনার অভিযোগে সরব বাসিন্দারা

জি-২০ সম্মেলনের প্রস্তুতি বৈঠকের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও আলাদা বৈঠকে বসতে পারেন তিনি। যদিও এখনও পর্যন্ত ওই বৈঠক চূড়ান্ত হয়নি। রাজধানীতে থাকাকালীন সাতই ডিসেম্বর সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে দলীয় রণকৌশল কী হবে, তা নিয়ে তৃণমূল সাংসদদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন মমতা। আর চলতি সফরেই সময় বের করে ঢুঁ মারছেন আজমেঢ় ও পুষ্করে।

আরও পড়ুন: চাকরিহারাদের আন্দোলন এ বার দিল্লিতেও, শিক্ষাসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে ঘোষণা ‘যোগ্য’দের

আজমেঢ় মাজারে যেমন চাদর চড়াবেন, তেমনই পুষ্করের মন্দিরে পুজো দেবেন। রাজস্থানের আজমেঢ় থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত পুষ্করের মন্দির ও হ্রদ হিন্দু পূণ্যার্থীদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়।

গোটা দুনিয়ায় শুধুমাত্র রাজস্থানের পুষ্করে ব্রহ্মার মন্দির রয়েছে। মন্দিরের পাশেই অবস্থিত পুষ্কর হ্রদ। কার্তিক মাসে প্রচুর সংখ্যক তীর্থযাত্রীরা এখানে আসেন। এই হ্রদে ডুব দিয়ে পুণ্য অর্জনই তাঁদের মূল লক্ষ্য।