১৬ জুন ২০২৫, সোমবার, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইউক্রেন যুদ্ধে বিশ্ব অর্থনীতির ১.৬ ট্রিলিয়ন ডলারের ক্ষতি

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৩, বৃহস্পতিবার
  • / 30

বিশেষ প্রতিবেদন: ২০২২ সালে ইউক্রেন যুদ্ধে বিশ্ব অর্থনীতির ১.৬ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের ক্ষতি হয়েছে। জার্মান ইন্সটিটিউট অফ ইকোনমিক্স এক গবেষণা চালিয়ে এই তথ্য দিয়েছে।  গবেষণা অনুসারে, ২০২৩ সালে ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী উৎপাদন ক্ষতির পরিমাণ আরও এক ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার বা তারও বেশি হতে পারে। জার্মান ইন্সটিটিউট অফ ইকোনমিক্স তাদের সমীক্ষায় জানিয়েছে, ‘ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে বিশ্বব্যাপী সরবরাহ ও উৎপাদন ব্যবস্থা ব্যাহত হয়েছে। উপরন্তু, বিদ্যুতের দাম আকাশচুম্বী হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, মূল্যস্ফীতি বিশ্বের সর্বত্র তীব্রভাবে বেড়েছে এবং ভোক্তাদের ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস করেছে।’ গবেষণায় বলা হয়েছে, ‘অনিশ্চিত অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্বব্যাপী ক্রমবর্ধমান সুদের হার এবং মূলধনী পণ্যের ব্যয় বৃদ্ধি হয়েছে। এ কারণে ক্রমবর্ধমানভাবে অর্থায়নের ব্যয়ও বেড়েছে। এ কারণে বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন কোম্পানি বিনিয়োগে অনিচ্ছা প্রকাশ করেছে।’ তবে গবেষকরা জানিয়েছেন, তারা আশা করছেন যে ২০২২ সালের তুলনায় এবার সম্পূর্ণ অর্থনৈতিক ক্ষতি কিছুটা কম হবে। এর কারণ হল, বৈশ্বিক কাঁচামাল এবং শক্তির বাজারে পণ্যের সহজলভ্যতা।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

ইউক্রেন যুদ্ধে বিশ্ব অর্থনীতির ১.৬ ট্রিলিয়ন ডলারের ক্ষতি

আপডেট : ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৩, বৃহস্পতিবার

বিশেষ প্রতিবেদন: ২০২২ সালে ইউক্রেন যুদ্ধে বিশ্ব অর্থনীতির ১.৬ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের ক্ষতি হয়েছে। জার্মান ইন্সটিটিউট অফ ইকোনমিক্স এক গবেষণা চালিয়ে এই তথ্য দিয়েছে।  গবেষণা অনুসারে, ২০২৩ সালে ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী উৎপাদন ক্ষতির পরিমাণ আরও এক ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার বা তারও বেশি হতে পারে। জার্মান ইন্সটিটিউট অফ ইকোনমিক্স তাদের সমীক্ষায় জানিয়েছে, ‘ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে বিশ্বব্যাপী সরবরাহ ও উৎপাদন ব্যবস্থা ব্যাহত হয়েছে। উপরন্তু, বিদ্যুতের দাম আকাশচুম্বী হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, মূল্যস্ফীতি বিশ্বের সর্বত্র তীব্রভাবে বেড়েছে এবং ভোক্তাদের ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস করেছে।’ গবেষণায় বলা হয়েছে, ‘অনিশ্চিত অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্বব্যাপী ক্রমবর্ধমান সুদের হার এবং মূলধনী পণ্যের ব্যয় বৃদ্ধি হয়েছে। এ কারণে ক্রমবর্ধমানভাবে অর্থায়নের ব্যয়ও বেড়েছে। এ কারণে বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন কোম্পানি বিনিয়োগে অনিচ্ছা প্রকাশ করেছে।’ তবে গবেষকরা জানিয়েছেন, তারা আশা করছেন যে ২০২২ সালের তুলনায় এবার সম্পূর্ণ অর্থনৈতিক ক্ষতি কিছুটা কম হবে। এর কারণ হল, বৈশ্বিক কাঁচামাল এবং শক্তির বাজারে পণ্যের সহজলভ্যতা।