২৭ জুলাই ২০২৫, রবিবার, ১১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কাদেরিয়া তরিকার সুফি সাধকের উরস পালিত

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ১৭ ডিসেম্বর ২০২২, শনিবার
  • / 39

৪ নম্বর দরবার পাক, হাজী মোহাম্মদ মহসিন স্কোয়ার, কলকাতা-১৬

পুবের কলম প্রতিবেদক: ‘পীর ও মুরশেদ পাক’ নামে খ্যাত মহান সুফি সাধক হযরত সৈয়দ শাহ এরশাদ আলী আলকাদেরী আলবাগদাদী পাকের ৭০ তম বার্ষিক উরস পালিত হল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ও শুক্রবার দিনে (২১ জামাদিয়াল আওয়াল)।

মূল অনুষ্ঠানটি হয় কলকাতার ২২ নং খানকা শরীফ লেনের মসজিদ পাকে ও ৪ নং হাজি মুহাম্মদ মহসিন স্কোয়ারের দরবার পাকে।

আরও পড়ুন: আজ আন্তর্জাতিক যোগ দিবস সাড়ম্বরে পালিত বেলুড় মঠ সহ অন্যত্র

এছাড়াও মেদিনীপুরের জোড়া মসজিদ ও তৎ-সংলগ্ন ‘মওলা পাকের’  মাযার পাকে, পূর্ব বর্ধমান জেলার মঙ্গলকোটের কারিকরপাড়া কাদেরিয়া মসজিদ ও মাযার পাকে,  বিহারের পূর্ণিয়া জেলার হযরত রওশনগঞ্জ শরীফে এবং পশ্চিম বঙ্গ ও বাংলা দেশে অবস্থিত ‘সিলসিলা এ কাদেরিয়া’-র বিভিন্ন খানকা শরীফ ও মসজিদ পাকে দিনটি পালিত হয়।

আরও পড়ুন: বিশ্ব তামাক বর্জন দিবস পালিত হল দক্ষিণ দিনাজপুরে

এই সমস্ত অনুষ্ঠানই ‘বড়ো পীর সাহেব’ হযরত আব্দুল কাদির জিলানী পাকের ২৩ তম বংশধর, ‘পীর ও মুরশেদ’ পাকের প্রপৌত্র ও বর্তমান স্থলাভিষিক্ত উত্তরাধিকারী,  সাজ্জাদানশীন হুযুর পাক হযরত সৈয়দ শাহ ইয়াসূব আলী আলকাদেরী আলবাগদাদীর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত হয়।

আরও পড়ুন: শোকে পাথর… পালিত হল না ঈদ-উল ফিতর, নামায আদায়ের মধ্যে দিয়ে শহিদ জওয়ানদের শ্রদ্ধা জানাল কাশ্মীরের পুঞ্চ গ্রাম

প্রতিটি অনুষ্ঠান কেন্দ্রে জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে মানুষের ঢল নামে।

প্রসঙ্গত আজ থেকে প্রায় আড়াইশো বছর আগে তাঁদের পূর্বপুরুষ (‘বড়ো পীর সাহেবে’ এর ১৫ তম বংশধর) ইরাকের বাগদাদ নগরী থেকে ভারতে তশরিফ  আনেন এবং ওই সমস্ত স্থানে ইসলামী চর্চা ও কাদেরিয়া তরিকার কেন্দ্র গড়ে ওঠে। ‘পীর ও মুরশেদ’ পাকের পিতা ‘মওলা পাক’ এর উরসে ৪ই ফাল্গুন মেদিনীপুরের জোড়া মসজিদে প্রতিবেশি বাংলাদেশ থেকে স্পেশাল ট্রেন ও রিজার্ভ বাস এসে থাকে যা দুই দেশের পারস্পরিক সম্প্রীতিকেও তুলে ধরে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

কাদেরিয়া তরিকার সুফি সাধকের উরস পালিত

আপডেট : ১৭ ডিসেম্বর ২০২২, শনিবার

পুবের কলম প্রতিবেদক: ‘পীর ও মুরশেদ পাক’ নামে খ্যাত মহান সুফি সাধক হযরত সৈয়দ শাহ এরশাদ আলী আলকাদেরী আলবাগদাদী পাকের ৭০ তম বার্ষিক উরস পালিত হল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ও শুক্রবার দিনে (২১ জামাদিয়াল আওয়াল)।

মূল অনুষ্ঠানটি হয় কলকাতার ২২ নং খানকা শরীফ লেনের মসজিদ পাকে ও ৪ নং হাজি মুহাম্মদ মহসিন স্কোয়ারের দরবার পাকে।

আরও পড়ুন: আজ আন্তর্জাতিক যোগ দিবস সাড়ম্বরে পালিত বেলুড় মঠ সহ অন্যত্র

এছাড়াও মেদিনীপুরের জোড়া মসজিদ ও তৎ-সংলগ্ন ‘মওলা পাকের’  মাযার পাকে, পূর্ব বর্ধমান জেলার মঙ্গলকোটের কারিকরপাড়া কাদেরিয়া মসজিদ ও মাযার পাকে,  বিহারের পূর্ণিয়া জেলার হযরত রওশনগঞ্জ শরীফে এবং পশ্চিম বঙ্গ ও বাংলা দেশে অবস্থিত ‘সিলসিলা এ কাদেরিয়া’-র বিভিন্ন খানকা শরীফ ও মসজিদ পাকে দিনটি পালিত হয়।

আরও পড়ুন: বিশ্ব তামাক বর্জন দিবস পালিত হল দক্ষিণ দিনাজপুরে

এই সমস্ত অনুষ্ঠানই ‘বড়ো পীর সাহেব’ হযরত আব্দুল কাদির জিলানী পাকের ২৩ তম বংশধর, ‘পীর ও মুরশেদ’ পাকের প্রপৌত্র ও বর্তমান স্থলাভিষিক্ত উত্তরাধিকারী,  সাজ্জাদানশীন হুযুর পাক হযরত সৈয়দ শাহ ইয়াসূব আলী আলকাদেরী আলবাগদাদীর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত হয়।

আরও পড়ুন: শোকে পাথর… পালিত হল না ঈদ-উল ফিতর, নামায আদায়ের মধ্যে দিয়ে শহিদ জওয়ানদের শ্রদ্ধা জানাল কাশ্মীরের পুঞ্চ গ্রাম

প্রতিটি অনুষ্ঠান কেন্দ্রে জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে মানুষের ঢল নামে।

প্রসঙ্গত আজ থেকে প্রায় আড়াইশো বছর আগে তাঁদের পূর্বপুরুষ (‘বড়ো পীর সাহেবে’ এর ১৫ তম বংশধর) ইরাকের বাগদাদ নগরী থেকে ভারতে তশরিফ  আনেন এবং ওই সমস্ত স্থানে ইসলামী চর্চা ও কাদেরিয়া তরিকার কেন্দ্র গড়ে ওঠে। ‘পীর ও মুরশেদ’ পাকের পিতা ‘মওলা পাক’ এর উরসে ৪ই ফাল্গুন মেদিনীপুরের জোড়া মসজিদে প্রতিবেশি বাংলাদেশ থেকে স্পেশাল ট্রেন ও রিজার্ভ বাস এসে থাকে যা দুই দেশের পারস্পরিক সম্প্রীতিকেও তুলে ধরে।