০১ জুলাই ২০২৫, মঙ্গলবার, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাঁকুড়ায় জলসংকট ! জলের কলে নেই একফোঁটা জল!

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২ মে ২০২২, সোমবার
  • / 9

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : ১২২ বছরের উষ্ণতম মার্চের পর , এপ্রিলও ছিল উষ্ণতম। মে মাস আরও উষ্ণতম হবার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। বিগত কয়েক দিন ধরেই লু বইছিল বাতাসে। তীব্র দাবদাহে হাঁসফাঁস করছিল সাধারণ মানুষ। এমত অবস্থায় পুকুর,ডোবা বিভিন্ন জায়গার জল শুকিয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন জায়গায় দেখা দিচ্ছে জল সংকট ।

তীব্র দাবদহে শুকিয়ে গেছে দ্বারকেশ্বর নদ। চরম ভোগান্তির মুখে মানুষ। এই সমস্যার মোকাবিলায় কংসাবতীর সাহায্য নিচ্ছে বাঁকুড়া বাসী। মুকুটমণিপুরে কংসাবতীর জলাধার থেকে ক্যানেলের সাহায্যে জল ছাড়া হচ্ছে।দ্বারকেশ্বরের জলস্তর বৃদ্ধি পেলে এই সমস্যার সমাধান মিটবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এই জলস্তর কম হবার জন্য সরাসরি প্রভাব পড়ছে পানীয় জলের ওপর।

আরও পড়ুন: Operation Sindoor: অপারেশন সিঁদুরের পর এই প্রথমবার প্রকাশ্যে ভাষণ প্রধানমন্ত্রীর

জলের কলের সামনে লম্বা লাইন দিয়ে সারি সারি জলের বালতি থাকলেও, জলের কলে নেই একফোঁটা জল। এই ঘটনা প্রথমবার নয়, বাঁকুড়াবাসীকে এর আগেও এমন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছে। বলাই বাহুল্য, গরম হলেই এই রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এই সংকটের মোকাবিলায় এবার তৎপর হল বাঁকুড়া পুরসভা। বালির স্তূপের গভীর থেকে জল তুলে সরবরাহ করতে গিয়ে রীতিমত ঘাম ছুটে যাচ্ছে পুরসভা কর্মীদের। এই অবস্থায় জল সরবরাহ করা রীতিমত কষ্টসাধ্য হয়ে যাচ্ছে।

 

পুরসভা সূত্রে খবর, প্রচন্ড গরমে শুকিয়ে গেছে বাঁকুড়া, নেমে গেছে দ্বারকেশ্বরের জলস্তর, ঘরে ঘরে শুরু হয়েছে পানীয় জলের জন্য হাহাকার। মুকুটমনিপুর জলাধার থেকে জল ছেড়ে দ্বারকেশ্বর নদে যেন ফেলা হয়, সেই জন্য চিঠি দেওয়া হয় কংসাবতী সেচ দফতরে। ফলস্বরূপ জল ছাড়ে সেচ দফতর। আপাতত বাঁকুড়া শহরে জল সংকট কিছুটা কমেছে। এই মুহূর্তে জল সংকটের আশঙ্কা নেই বলেই জানিয়েছে পুর কর্তৃপক্ষ।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

বাঁকুড়ায় জলসংকট ! জলের কলে নেই একফোঁটা জল!

আপডেট : ২ মে ২০২২, সোমবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : ১২২ বছরের উষ্ণতম মার্চের পর , এপ্রিলও ছিল উষ্ণতম। মে মাস আরও উষ্ণতম হবার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। বিগত কয়েক দিন ধরেই লু বইছিল বাতাসে। তীব্র দাবদাহে হাঁসফাঁস করছিল সাধারণ মানুষ। এমত অবস্থায় পুকুর,ডোবা বিভিন্ন জায়গার জল শুকিয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন জায়গায় দেখা দিচ্ছে জল সংকট ।

তীব্র দাবদহে শুকিয়ে গেছে দ্বারকেশ্বর নদ। চরম ভোগান্তির মুখে মানুষ। এই সমস্যার মোকাবিলায় কংসাবতীর সাহায্য নিচ্ছে বাঁকুড়া বাসী। মুকুটমণিপুরে কংসাবতীর জলাধার থেকে ক্যানেলের সাহায্যে জল ছাড়া হচ্ছে।দ্বারকেশ্বরের জলস্তর বৃদ্ধি পেলে এই সমস্যার সমাধান মিটবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এই জলস্তর কম হবার জন্য সরাসরি প্রভাব পড়ছে পানীয় জলের ওপর।

আরও পড়ুন: Operation Sindoor: অপারেশন সিঁদুরের পর এই প্রথমবার প্রকাশ্যে ভাষণ প্রধানমন্ত্রীর

জলের কলের সামনে লম্বা লাইন দিয়ে সারি সারি জলের বালতি থাকলেও, জলের কলে নেই একফোঁটা জল। এই ঘটনা প্রথমবার নয়, বাঁকুড়াবাসীকে এর আগেও এমন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছে। বলাই বাহুল্য, গরম হলেই এই রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এই সংকটের মোকাবিলায় এবার তৎপর হল বাঁকুড়া পুরসভা। বালির স্তূপের গভীর থেকে জল তুলে সরবরাহ করতে গিয়ে রীতিমত ঘাম ছুটে যাচ্ছে পুরসভা কর্মীদের। এই অবস্থায় জল সরবরাহ করা রীতিমত কষ্টসাধ্য হয়ে যাচ্ছে।

 

পুরসভা সূত্রে খবর, প্রচন্ড গরমে শুকিয়ে গেছে বাঁকুড়া, নেমে গেছে দ্বারকেশ্বরের জলস্তর, ঘরে ঘরে শুরু হয়েছে পানীয় জলের জন্য হাহাকার। মুকুটমনিপুর জলাধার থেকে জল ছেড়ে দ্বারকেশ্বর নদে যেন ফেলা হয়, সেই জন্য চিঠি দেওয়া হয় কংসাবতী সেচ দফতরে। ফলস্বরূপ জল ছাড়ে সেচ দফতর। আপাতত বাঁকুড়া শহরে জল সংকট কিছুটা কমেছে। এই মুহূর্তে জল সংকটের আশঙ্কা নেই বলেই জানিয়েছে পুর কর্তৃপক্ষ।