০৩ নভেম্বর ২০২৫, সোমবার, ১৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাজস্থানে প্রথম মুসলিম আইন প্রণেতা নির্বাচিত হলেন কায়মখানি পরিবারের কন্যা কায়ানাত খান

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ১২ মে ২০২২, বৃহস্পতিবার
  • / 70

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: দেশের গর্ব রাজস্থানের কায়মখানি মুসলিম পরিবার। এই পরিবার দেশকে ১৫ জন দক্ষ আইএএস, আইপিএস ও আর্মি অফিসার উপহার দিয়েছে। এবার এই পরিবার দেশকে আরও একটি উপহার দিল। কায়মখানি পরিবারের মেয়ে কায়ানাত খান রাজস্থানের প্রথম মুসলিম আইন প্রণেতা নির্বাচিত হয়েছেন।

রাজস্থানের ঝুনঝুন জেলার নুয়া গ্রামের কায়মখানি পরিবারের মেয়ে কানায়াত খান, আজ দেশের গর্ব। জয়পুরের আইন প্রণেতা হিসেবে সচিবের পদের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।কায়ানাতের বাবা সফিক আহমেদ খান জানিয়েছেন, তাঁর মেয়ে রাজ্যে প্রথম মুসলিম মহিলা, যিনি রাজস্থান সচিবালয়ে আইন প্রণেতা হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

আরও পড়ুন: রাজস্থানে ট্রাক ড্রাইভারকে ঘিরে ধরে গণপিটুনি, নির্মম মারধরে মৃত্যু যুবকের

শিক্ষাগত যোগ্যতায় কায়ানাত ইংরেজি সাহিত্যে এমএ এবং এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। এবার তাঁকে আইন স্রষ্টার পদে সরকার কর্তৃক আইনের খসড়া তৈরি করতে হবে। কায়ানাত আরপিসির অধীনে রাজস্থান আইন পরীক্ষায় চতুর্থ স্থান অধিকার করেন। পুলিশ ভেরিফিকেশনের পরেই কায়ানাত তাঁর কাজে যোগ দেবেন।

আরও পড়ুন: পাক গুপ্তচর সংস্থাকে গোপনে ভারতীয় সেনার তথ্য পাচার, অবশেষে গ্রেফতার মঙ্গত

১৯৮৩ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি কায়ানাতের জন্ম। ২০০৮ সালে তিনি সিকার হাসপাতালের ডার্মাটোলজিস্ট ডাঃ ইমরান খানকে বিয়ে করেন। সুফি ও আইরিন নামে তাদের ১১ বছরের এক কন্যাসন্তান ও চার বছরের পুত্রসন্তান আছে। নুয়া গ্রামের বদি কোঠদির কাছেই কাইনাতের দাদু সবদল খানের বাড়ি। ছেলে, মেয়ে, ভাগ্না ও জামাই তাদের পরিবারের ১৫ জন দেশের কর্মকর্তা হয়েছেন। বলা যায় এই পরিবারের অর্ধেকেরও বেশি সদস্যই কালেক্টর, আইজি, ব্রিগেডিয়ার এবং কর্নেলের মতো পদে ছিলেন। বর্তমানে তাঁরা অবসর নিয়েছেন।

আরও পড়ুন: রাজস্থানে শ্রমিক খুন, কফিনবন্দি হয়ে ফিরছেন মুর্শিদাবাদের ইসমাইল

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

রাজস্থানে প্রথম মুসলিম আইন প্রণেতা নির্বাচিত হলেন কায়মখানি পরিবারের কন্যা কায়ানাত খান

আপডেট : ১২ মে ২০২২, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: দেশের গর্ব রাজস্থানের কায়মখানি মুসলিম পরিবার। এই পরিবার দেশকে ১৫ জন দক্ষ আইএএস, আইপিএস ও আর্মি অফিসার উপহার দিয়েছে। এবার এই পরিবার দেশকে আরও একটি উপহার দিল। কায়মখানি পরিবারের মেয়ে কায়ানাত খান রাজস্থানের প্রথম মুসলিম আইন প্রণেতা নির্বাচিত হয়েছেন।

রাজস্থানের ঝুনঝুন জেলার নুয়া গ্রামের কায়মখানি পরিবারের মেয়ে কানায়াত খান, আজ দেশের গর্ব। জয়পুরের আইন প্রণেতা হিসেবে সচিবের পদের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।কায়ানাতের বাবা সফিক আহমেদ খান জানিয়েছেন, তাঁর মেয়ে রাজ্যে প্রথম মুসলিম মহিলা, যিনি রাজস্থান সচিবালয়ে আইন প্রণেতা হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

আরও পড়ুন: রাজস্থানে ট্রাক ড্রাইভারকে ঘিরে ধরে গণপিটুনি, নির্মম মারধরে মৃত্যু যুবকের

শিক্ষাগত যোগ্যতায় কায়ানাত ইংরেজি সাহিত্যে এমএ এবং এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। এবার তাঁকে আইন স্রষ্টার পদে সরকার কর্তৃক আইনের খসড়া তৈরি করতে হবে। কায়ানাত আরপিসির অধীনে রাজস্থান আইন পরীক্ষায় চতুর্থ স্থান অধিকার করেন। পুলিশ ভেরিফিকেশনের পরেই কায়ানাত তাঁর কাজে যোগ দেবেন।

আরও পড়ুন: পাক গুপ্তচর সংস্থাকে গোপনে ভারতীয় সেনার তথ্য পাচার, অবশেষে গ্রেফতার মঙ্গত

১৯৮৩ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি কায়ানাতের জন্ম। ২০০৮ সালে তিনি সিকার হাসপাতালের ডার্মাটোলজিস্ট ডাঃ ইমরান খানকে বিয়ে করেন। সুফি ও আইরিন নামে তাদের ১১ বছরের এক কন্যাসন্তান ও চার বছরের পুত্রসন্তান আছে। নুয়া গ্রামের বদি কোঠদির কাছেই কাইনাতের দাদু সবদল খানের বাড়ি। ছেলে, মেয়ে, ভাগ্না ও জামাই তাদের পরিবারের ১৫ জন দেশের কর্মকর্তা হয়েছেন। বলা যায় এই পরিবারের অর্ধেকেরও বেশি সদস্যই কালেক্টর, আইজি, ব্রিগেডিয়ার এবং কর্নেলের মতো পদে ছিলেন। বর্তমানে তাঁরা অবসর নিয়েছেন।

আরও পড়ুন: রাজস্থানে শ্রমিক খুন, কফিনবন্দি হয়ে ফিরছেন মুর্শিদাবাদের ইসমাইল