২৯ জুলাই ২০২৫, মঙ্গলবার, ১৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হাইকোর্টের নির্দেশে, অবৈধ নির্মাণ ভাঙল প্রশাসন

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ২৪ জুলাই ২০২১, শনিবার
  • / 57

দেবশ্রী মজুমদার, ইলামবাজার: কলকাতা হাইকোর্টের  নির্দেশে, স্থানীয় তৃণমূল নেতার অবৈধ নির্মাণ ভাঙলো প্রশাসন। ঘটনাটি ঘটেছে পাড়ুই থানার অন্তর্গত বাতিকার গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকাতে। পুকুর বুঝিয়ে অবৈধ ভাবে নির্মাণ করেছিল বাতিকার অঞ্চলের তৃণমূল সাধারণ সম্পাদক বদরুজা রহমান। ওই এলকার স্থানীয়া বাসিন্দারা প্রথমে ইলামবাজার বিডিও দফতরের অভিযোগ করে ছিল।

আরও পড়ুন: ফাঁসি নয় যাবজ্জীবন, ৪০ বছর জেল প্রেমিক সুশান্ত চৌধুরীর

হাইকোর্টের নির্দেশে, অবৈধ নির্মাণ ভাঙল প্রশাসন

তদন্তসাপেক্ষে এই বিবাদ হাইকোর্ট পর্যন্ত পৌঁছে যায়। হাইকোর্টের নির্দেশে আজ পুলিশ ও প্রশাসনের উপস্থিতিতে পেলোডার দিয়ে দ্বিতল বাড়ি ভেঙে ফেলা হয়। তবে অভিযোগকরীরা প্রকাশ্যে কোনও মন্তব্য করতে চাননি। একই সঙ্গে অনান্য গ্রাম বাসিন্দারা কোনও মন্তব্য করেনি।

আরও পড়ুন: ফ্লুর প্রাদুর্ভাব: উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে রোগী, সরকারকে সতর্ক করল বিশেষজ্ঞরা

অভিযুক্ত তৃণমূল নেতৃত্ব বদরুজা রহমান বলেন যে, ৭ বছর ধরে কিছু জায়গা দখল করে রেখেছিলাম। মোট দখলের ১০ শতক আমার। বাকি ৩৮ শত জমি অন্যান্যদের অধিকৃত। তবে অভিযোগ শুধু আমার নামে হয়েছে। 

আরও পড়ুন: সঞ্জয়ের ফাঁসির দাবিতে রাজ্যের করা মামলা খারিজ, ‘অধিকার নেই’ বলল হাইকোর্ট

২০১৮ সালে আমি একটি দ্বিতল বাড়ি নির্মাণ করি। শনিবার পুলিশ ও প্রশাসন বাড়িটি ভেঙে ফেলে। আমি কোর্টের কাছে সময় চেয়ে ছিলাম ১০ দিনের জন্য। পাইনি সময়। যারা আমার নামে অভিযোগ করেছে তাদের মধ্যে অনেকে পুকুর বুঝিয়ে ঘর বাড়ি করেছে। আমি চাই “বিডিও” ও “বিএলআরও” তদন্ত করে তাদের বিরুদ্ধেও ব‍্যবস্থা নিক।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

হাইকোর্টের নির্দেশে, অবৈধ নির্মাণ ভাঙল প্রশাসন

আপডেট : ২৪ জুলাই ২০২১, শনিবার

দেবশ্রী মজুমদার, ইলামবাজার: কলকাতা হাইকোর্টের  নির্দেশে, স্থানীয় তৃণমূল নেতার অবৈধ নির্মাণ ভাঙলো প্রশাসন। ঘটনাটি ঘটেছে পাড়ুই থানার অন্তর্গত বাতিকার গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকাতে। পুকুর বুঝিয়ে অবৈধ ভাবে নির্মাণ করেছিল বাতিকার অঞ্চলের তৃণমূল সাধারণ সম্পাদক বদরুজা রহমান। ওই এলকার স্থানীয়া বাসিন্দারা প্রথমে ইলামবাজার বিডিও দফতরের অভিযোগ করে ছিল।

আরও পড়ুন: ফাঁসি নয় যাবজ্জীবন, ৪০ বছর জেল প্রেমিক সুশান্ত চৌধুরীর

হাইকোর্টের নির্দেশে, অবৈধ নির্মাণ ভাঙল প্রশাসন

তদন্তসাপেক্ষে এই বিবাদ হাইকোর্ট পর্যন্ত পৌঁছে যায়। হাইকোর্টের নির্দেশে আজ পুলিশ ও প্রশাসনের উপস্থিতিতে পেলোডার দিয়ে দ্বিতল বাড়ি ভেঙে ফেলা হয়। তবে অভিযোগকরীরা প্রকাশ্যে কোনও মন্তব্য করতে চাননি। একই সঙ্গে অনান্য গ্রাম বাসিন্দারা কোনও মন্তব্য করেনি।

আরও পড়ুন: ফ্লুর প্রাদুর্ভাব: উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে রোগী, সরকারকে সতর্ক করল বিশেষজ্ঞরা

অভিযুক্ত তৃণমূল নেতৃত্ব বদরুজা রহমান বলেন যে, ৭ বছর ধরে কিছু জায়গা দখল করে রেখেছিলাম। মোট দখলের ১০ শতক আমার। বাকি ৩৮ শত জমি অন্যান্যদের অধিকৃত। তবে অভিযোগ শুধু আমার নামে হয়েছে। 

আরও পড়ুন: সঞ্জয়ের ফাঁসির দাবিতে রাজ্যের করা মামলা খারিজ, ‘অধিকার নেই’ বলল হাইকোর্ট

২০১৮ সালে আমি একটি দ্বিতল বাড়ি নির্মাণ করি। শনিবার পুলিশ ও প্রশাসন বাড়িটি ভেঙে ফেলে। আমি কোর্টের কাছে সময় চেয়ে ছিলাম ১০ দিনের জন্য। পাইনি সময়। যারা আমার নামে অভিযোগ করেছে তাদের মধ্যে অনেকে পুকুর বুঝিয়ে ঘর বাড়ি করেছে। আমি চাই “বিডিও” ও “বিএলআরও” তদন্ত করে তাদের বিরুদ্ধেও ব‍্যবস্থা নিক।