০২ অগাস্ট ২০২৫, শনিবার, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কলকাতার বিধান শিশু উদ্যানে ডা: বিধান চন্দ্র রায়ের জন্মদিন পালন

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ১ জুলাই ২০২২, শুক্রবার
  • / 32

ছবি-রাকিবুল আলম সেখ

পুবের কলম প্রতিবেদক: ডাক্তার বিধানচন্দ্র রায়। বাংলার অন্যতম রূপকার। ছিলেন একজন চিকিৎসকও। অন্যধারে তিনি ছিলেন শিক্ষাবিদ, সমাজসেবী, স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং রাষ্ট্রনায়ক। শেষ জীবনে ১৯৪৮ সাল থেকে ১৯৬২ সাল অর্থাৎ মৃত্যুর আগে পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

কলকাতার বিধান শিশু উদ্যানে ডা: বিধান চন্দ্র রায়ের জন্মদিন পালন

আরও পড়ুন: লাইফ এক মাদারি কা খেল বাবুয়া…………..

১৯৬১ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি তিনি ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা ভারতরত্ন পুরস্কারে ভূষিত করা হন। বাংলা তথা সমগ্র দেশের চিকিৎসা খাতে তার অবদান অবিস্মরণীয়। তিনি ইতিহাসের এমন অল্প কয়েকজন ব্যক্তিদের মধ্যে একজন যিনি রয়্যাল কলেজ অফ সার্জনদের ফেলো এবং রয়্যাল কলেজ অফ ফিজিশিয়ানস-এর সদস্য হয়েছেন। চিকিৎসা খাতে মূল্যবান অবদানের জন্য প্রতি বছর ১লা জুলাই তার স্মরণে জাতীয় চিকিৎসক দিবস পালিত হয়।

আরও পড়ুন: ৭ রাজ্যের পাশাপাশি কলকাতায় এনআইএ তল্লাশি

কলকাতার বিধান শিশু উদ্যানে বিধানচন্দ্র মেমোরিয়াল কমিটির উদ্যোগে শুক্রবার ডা: বিধানচন্দ্র রায়ের ১৪০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে শ্রদ্ধার্ঘ নিবেদন এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত বিশিষ্টদের মধ্যে ছিলেন স্থানীয় কাউন্সিলর শান্তিরঞ্জন কুন্ডু,সাংবাদিক অশোক গুহ-সহ অন্যান্যরা। বিধানচন্দ্র মেমোরিয়াল কমিটির সম্পাদক গৌতম হালদার জানান, ১৯৭৬ সালে বিধান শিশু উদ্যান প্রতিষ্ঠার পর থেকেই প্রতি বছর বিধানচন্দ্র রায়ের জন্মদিন উপলক্ষে শ্রদ্ধার্ঘ নিবেদন এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

আরও পড়ুন: কলকাতার আকাশে যিলহজ মাসের চাঁদ, ঈদ-উল-আযহা ৭ জুন

অন্যান্য বছরের মতো এবারও সাড়ম্বরে তাঁর জন্ম দিনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত বিশিষ্টরা তাদের বক্তব্যে বিধান চন্দ্র রায়ের কর্মজীবনের অবদানের কথা স্মরণ করেন। ডা: বিধান চন্দ্র রায় দেশের কল্যাণের জন্য যে স্বপ্ন দেখেছিলেন সেই পথেই আমাদের এগোতে হবে বলে মন্তব্য করেন তাঁরা।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

কলকাতার বিধান শিশু উদ্যানে ডা: বিধান চন্দ্র রায়ের জন্মদিন পালন

আপডেট : ১ জুলাই ২০২২, শুক্রবার

পুবের কলম প্রতিবেদক: ডাক্তার বিধানচন্দ্র রায়। বাংলার অন্যতম রূপকার। ছিলেন একজন চিকিৎসকও। অন্যধারে তিনি ছিলেন শিক্ষাবিদ, সমাজসেবী, স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং রাষ্ট্রনায়ক। শেষ জীবনে ১৯৪৮ সাল থেকে ১৯৬২ সাল অর্থাৎ মৃত্যুর আগে পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

কলকাতার বিধান শিশু উদ্যানে ডা: বিধান চন্দ্র রায়ের জন্মদিন পালন

আরও পড়ুন: লাইফ এক মাদারি কা খেল বাবুয়া…………..

১৯৬১ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি তিনি ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা ভারতরত্ন পুরস্কারে ভূষিত করা হন। বাংলা তথা সমগ্র দেশের চিকিৎসা খাতে তার অবদান অবিস্মরণীয়। তিনি ইতিহাসের এমন অল্প কয়েকজন ব্যক্তিদের মধ্যে একজন যিনি রয়্যাল কলেজ অফ সার্জনদের ফেলো এবং রয়্যাল কলেজ অফ ফিজিশিয়ানস-এর সদস্য হয়েছেন। চিকিৎসা খাতে মূল্যবান অবদানের জন্য প্রতি বছর ১লা জুলাই তার স্মরণে জাতীয় চিকিৎসক দিবস পালিত হয়।

আরও পড়ুন: ৭ রাজ্যের পাশাপাশি কলকাতায় এনআইএ তল্লাশি

কলকাতার বিধান শিশু উদ্যানে বিধানচন্দ্র মেমোরিয়াল কমিটির উদ্যোগে শুক্রবার ডা: বিধানচন্দ্র রায়ের ১৪০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে শ্রদ্ধার্ঘ নিবেদন এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত বিশিষ্টদের মধ্যে ছিলেন স্থানীয় কাউন্সিলর শান্তিরঞ্জন কুন্ডু,সাংবাদিক অশোক গুহ-সহ অন্যান্যরা। বিধানচন্দ্র মেমোরিয়াল কমিটির সম্পাদক গৌতম হালদার জানান, ১৯৭৬ সালে বিধান শিশু উদ্যান প্রতিষ্ঠার পর থেকেই প্রতি বছর বিধানচন্দ্র রায়ের জন্মদিন উপলক্ষে শ্রদ্ধার্ঘ নিবেদন এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

আরও পড়ুন: কলকাতার আকাশে যিলহজ মাসের চাঁদ, ঈদ-উল-আযহা ৭ জুন

অন্যান্য বছরের মতো এবারও সাড়ম্বরে তাঁর জন্ম দিনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত বিশিষ্টরা তাদের বক্তব্যে বিধান চন্দ্র রায়ের কর্মজীবনের অবদানের কথা স্মরণ করেন। ডা: বিধান চন্দ্র রায় দেশের কল্যাণের জন্য যে স্বপ্ন দেখেছিলেন সেই পথেই আমাদের এগোতে হবে বলে মন্তব্য করেন তাঁরা।