২৪ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

২০২৫-র পর থেকে কমতে শুরু করবে চিনের জনসংখ্যা! 

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ৩ অগাস্ট ২০২২, বুধবার
  • / 45

বিশেষ প্রতিবেদন: চিনের জনসংখ্যা কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন দেশটির  কর্মকর্তারা। আশঙ্কা, ২০২৫ সাল নাগাদ চিনের পরিবারগুলো আকারে আরও ছোট হবে এবং বেশির ভাগ নাগরিকের বয়স বেড়ে যাবে। তখন জনসংখ্যা আরও কমতে শুরু করবে। চিনের জনসংখ্যা এখন বিশ্বে সবচেয়ে বেশি। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে চিন সরকার ‘এক সন্তান নীতি’ গ্রহণ করেছিল, যার প্রভাব পড়েছে চিনের জন্মহারে।

 

আরও পড়ুন: ভারতের জনসংখ্যা ১৪৬ কোটি ছাড়িয়েছে, কমেছে জন্মহার 

২০১৬ সালে চিন সরকার এই বিধিনিষেধ শিথিল করার পরও জনসংখ্যা বাড়ছে না।  গত বছর চিন সরকার তিন সন্তান গ্রহণের অনুমতি দিয়েছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও দেশটিতে পরিবারের আকার ক্রমশ ছোট হয়ে আসছে এবং জন্মহার কমতে কমতে রেকর্ড স্পর্শ করেছে।

আরও পড়ুন: জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ থেকে ভারসাম্য রক্ষায় ইন্দোনেশিয়ার নতুন কৌশল

 

আরও পড়ুন: মিলবে স্বস্তি, দক্ষিণবঙ্গে ৫ ডিগ্রি কমবে তাপমাত্রা

চিনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন জানিয়েছে, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার উল্লেখযোগ্য হারে কমে গেছে। ২০২৫ সালের মধ্যে এই হার নেতিবাচক পর্যায়ে যাবে। গত কয়েক বছরে চিনে জন্মহার ১.৩ এর নিচে নেমে গেছে। ২০৩৫ সালের মধ্যে দেশটিতে বৃদ্ধ মানুষের সংখ্যা অনেক বেড়ে যাবে।

 

তখন ৬০ বছর বয়সী মানুষের সংখ্যা ৩০ শতাংশ এর বেশি হবে।  এমন পরিস্থিতিতে চিনের কিছু অংশে পরিবারবান্ধব নীতি প্রবর্তন করছে কর্তৃপক্ষ, যাতে জন্মহারের ধীরগতি মোকাবিলা করা যায়। দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় শহর হ্যাংজু ঘোষণা করেছে, তিন সন্তানের পরিবার এখন থেকে ২০ শতাংশ বেশি ঋণের জন্য আবেদন করতে পারবে। অন্যান্য শহরও এ রকম  নীতি  চালু করেছে। জনসংখ্যার বৃদ্ধি ঠেকাতে ১৯৮০ সালে ‘এক সন্তান নীতি’ প্রবর্তিত হয়েছিল চিনে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

২০২৫-র পর থেকে কমতে শুরু করবে চিনের জনসংখ্যা! 

আপডেট : ৩ অগাস্ট ২০২২, বুধবার

বিশেষ প্রতিবেদন: চিনের জনসংখ্যা কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন দেশটির  কর্মকর্তারা। আশঙ্কা, ২০২৫ সাল নাগাদ চিনের পরিবারগুলো আকারে আরও ছোট হবে এবং বেশির ভাগ নাগরিকের বয়স বেড়ে যাবে। তখন জনসংখ্যা আরও কমতে শুরু করবে। চিনের জনসংখ্যা এখন বিশ্বে সবচেয়ে বেশি। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে চিন সরকার ‘এক সন্তান নীতি’ গ্রহণ করেছিল, যার প্রভাব পড়েছে চিনের জন্মহারে।

 

আরও পড়ুন: ভারতের জনসংখ্যা ১৪৬ কোটি ছাড়িয়েছে, কমেছে জন্মহার 

২০১৬ সালে চিন সরকার এই বিধিনিষেধ শিথিল করার পরও জনসংখ্যা বাড়ছে না।  গত বছর চিন সরকার তিন সন্তান গ্রহণের অনুমতি দিয়েছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও দেশটিতে পরিবারের আকার ক্রমশ ছোট হয়ে আসছে এবং জন্মহার কমতে কমতে রেকর্ড স্পর্শ করেছে।

আরও পড়ুন: জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ থেকে ভারসাম্য রক্ষায় ইন্দোনেশিয়ার নতুন কৌশল

 

আরও পড়ুন: মিলবে স্বস্তি, দক্ষিণবঙ্গে ৫ ডিগ্রি কমবে তাপমাত্রা

চিনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন জানিয়েছে, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার উল্লেখযোগ্য হারে কমে গেছে। ২০২৫ সালের মধ্যে এই হার নেতিবাচক পর্যায়ে যাবে। গত কয়েক বছরে চিনে জন্মহার ১.৩ এর নিচে নেমে গেছে। ২০৩৫ সালের মধ্যে দেশটিতে বৃদ্ধ মানুষের সংখ্যা অনেক বেড়ে যাবে।

 

তখন ৬০ বছর বয়সী মানুষের সংখ্যা ৩০ শতাংশ এর বেশি হবে।  এমন পরিস্থিতিতে চিনের কিছু অংশে পরিবারবান্ধব নীতি প্রবর্তন করছে কর্তৃপক্ষ, যাতে জন্মহারের ধীরগতি মোকাবিলা করা যায়। দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় শহর হ্যাংজু ঘোষণা করেছে, তিন সন্তানের পরিবার এখন থেকে ২০ শতাংশ বেশি ঋণের জন্য আবেদন করতে পারবে। অন্যান্য শহরও এ রকম  নীতি  চালু করেছে। জনসংখ্যার বৃদ্ধি ঠেকাতে ১৯৮০ সালে ‘এক সন্তান নীতি’ প্রবর্তিত হয়েছিল চিনে।