২৮ জুলাই ২০২৫, সোমবার, ১২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

খোলা বাজারে কমদাম, ন্যায্য দামে ধান বিক্রি করতে খাদ্যসাথী প্রকল্পে ভিড় কৃষকদের 

কিবরিয়া আনসারি
  • আপডেট : ১ ডিসেম্বর ২০২৩, শুক্রবার
  • / 60

ইনামুল হক, বসিরহাট: কৃষকদের খোলা বাজারে ধান বিক্রি করতে হয় কুইন্টাল প্রতি ১৭০০ টাকায়। সরকারি ধান ক্রয় কেন্দ্রে ২০ টাকা উৎসাহ ভাতাসহ কুইন্টাল প্রতি ২২০৩ টাকা পাচ্ছেন কৃষকরা। সর্বাধিক মোট ৯০ কুইন্টাল ধান বিক্রি করতে পারবেন একজন কৃষক। স্বাভাবিকভাবে ধান ক্রয় কেন্দ্রে সীমান্ত থেকে সুন্দরবনের কৃষকরা ইতিমধ্যে সঠিক দাম পেতে এবার কৃষকরা ভিড় জমাচ্ছেন। বসিরহাটের ইটিন্ডা রোডের পাশে আশ্রম পাড়ায় শয়ে শয়ে কৃষকরা জমির ধান নিয়ে এসে বিক্রি করতে সকাল সকাল হাজির হয়েছেন ধান ক্রয় কেন্দ্রে।

 

আরও পড়ুন: কৃষিমন্ত্রীকে প্রশ্ন করায় গ্রেফতার কৃষক নেতা নির্মল সিং সিধু

এছাড়া বাদুড়িয়া, হাড়োয়া, স্বরূপনগর এলাকায়ও একই ছবি দেখা যায়। কৃষকরা জানান, কুইন্টাল প্রতি,২১৮৩ টাকা পাচ্ছি সেই সঙ্গে উৎসাহ ভাতা কুড়ি টাকা। কৃষক সমাজ দাবি করেছিল যেভাবে খোলা বাজারে ফড়ে দালালের উৎপাত বেড়েছে কম দামে আমাদের কাছে ফসল কিনে নিয়ে বেশি দামে বিক্রি করে তারা মুনাফা পাচ্ছিল। কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছিল। বসিরহাট মহকুমার ধান ক্রয় কেন্দ্রের আধিকারিক সমীরন সরদার বলেন, এতে চাষীরা উপকৃত হবে। যারা দীর্ঘদিন দাবি করে আসছিল  ফসলের ঠিকমতো দাম পাচ্ছেন না তারা ধান ক্রয় কেন্দ্রে এসে তারা সঠিক দামে বিক্রি করতে পারবেন ও আগামী দিনের জমিতে ফসল ফলানোর উৎসাহ দেখাবেন। ধান ক্রয় কেন্দ্রে ধান বিক্রি করায়  রীতিমতো ফড়ে দালালদের কপালে চিন্তার ভাজ পড়ে গেছে।

আরও পড়ুন: দক্ষিণ চব্বিশ পরগনায় দাম না পাওয়ায় বাগানে নস্ট হচ্ছে টমেটো

আরও পড়ুন: ভালো ফলন হওয়ায় দাম কমছে আলুর, লোকসানের মুখে কৃষকরা

প্রতিবেদক

কিবরিয়া আনসারি

Kibria obtained a master's degree in journalism from Aliah University. He has been in journalism since 2018, gaining work experience in multiple organizations. Focused and sincere about his work, Kibria is currently employed at the desk of Purber Kalom.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

খোলা বাজারে কমদাম, ন্যায্য দামে ধান বিক্রি করতে খাদ্যসাথী প্রকল্পে ভিড় কৃষকদের 

আপডেট : ১ ডিসেম্বর ২০২৩, শুক্রবার

ইনামুল হক, বসিরহাট: কৃষকদের খোলা বাজারে ধান বিক্রি করতে হয় কুইন্টাল প্রতি ১৭০০ টাকায়। সরকারি ধান ক্রয় কেন্দ্রে ২০ টাকা উৎসাহ ভাতাসহ কুইন্টাল প্রতি ২২০৩ টাকা পাচ্ছেন কৃষকরা। সর্বাধিক মোট ৯০ কুইন্টাল ধান বিক্রি করতে পারবেন একজন কৃষক। স্বাভাবিকভাবে ধান ক্রয় কেন্দ্রে সীমান্ত থেকে সুন্দরবনের কৃষকরা ইতিমধ্যে সঠিক দাম পেতে এবার কৃষকরা ভিড় জমাচ্ছেন। বসিরহাটের ইটিন্ডা রোডের পাশে আশ্রম পাড়ায় শয়ে শয়ে কৃষকরা জমির ধান নিয়ে এসে বিক্রি করতে সকাল সকাল হাজির হয়েছেন ধান ক্রয় কেন্দ্রে।

 

আরও পড়ুন: কৃষিমন্ত্রীকে প্রশ্ন করায় গ্রেফতার কৃষক নেতা নির্মল সিং সিধু

এছাড়া বাদুড়িয়া, হাড়োয়া, স্বরূপনগর এলাকায়ও একই ছবি দেখা যায়। কৃষকরা জানান, কুইন্টাল প্রতি,২১৮৩ টাকা পাচ্ছি সেই সঙ্গে উৎসাহ ভাতা কুড়ি টাকা। কৃষক সমাজ দাবি করেছিল যেভাবে খোলা বাজারে ফড়ে দালালের উৎপাত বেড়েছে কম দামে আমাদের কাছে ফসল কিনে নিয়ে বেশি দামে বিক্রি করে তারা মুনাফা পাচ্ছিল। কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছিল। বসিরহাট মহকুমার ধান ক্রয় কেন্দ্রের আধিকারিক সমীরন সরদার বলেন, এতে চাষীরা উপকৃত হবে। যারা দীর্ঘদিন দাবি করে আসছিল  ফসলের ঠিকমতো দাম পাচ্ছেন না তারা ধান ক্রয় কেন্দ্রে এসে তারা সঠিক দামে বিক্রি করতে পারবেন ও আগামী দিনের জমিতে ফসল ফলানোর উৎসাহ দেখাবেন। ধান ক্রয় কেন্দ্রে ধান বিক্রি করায়  রীতিমতো ফড়ে দালালদের কপালে চিন্তার ভাজ পড়ে গেছে।

আরও পড়ুন: দক্ষিণ চব্বিশ পরগনায় দাম না পাওয়ায় বাগানে নস্ট হচ্ছে টমেটো

আরও পড়ুন: ভালো ফলন হওয়ায় দাম কমছে আলুর, লোকসানের মুখে কৃষকরা