০১ অগাস্ট ২০২৫, শুক্রবার, ১৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

Breaking: পার্লামেন্টে জয়ী একে জোট, প্রেসিডেন্ট পদে দ্বিতীয় দফার জয়ে প্রত্যাশী তাইয়েপ এরদোগান

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ১৫ মে ২০২৩, সোমবার
  • / 73

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক:  তুরস্কের নির্বাচনের প্রথমদফার ফলাফলে ফের  জয়ী হলেন ৬৯ বছরের রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান। অবশ্য অল্পের জন্য নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাননি তিনি। তবে এই ফলাফল প্রেসিডেন্টের জন্য স্বস্তিদায়ক। কারণ, ভূমিকম্প, অর্থনীতি, কর্মসংস্থানসহ নানা ইস্যুতে তার সরকারের প্রতি অসন্তুষ্ট ছিল দেশবাসী।

জনমত সমীক্ষাতেও এগিয়ে ছিলেন বিরোধী দলীয় জোটের প্রার্থী। সব মিলিয়ে এরদোগানকে বেশ দুর্বল ভাবা হচ্ছিল। কিন্তু চূড়ান্ত ফলাফলে চমক দেখালেন ৬৯ বছরের রাষ্ট্রপ্রধান।

আরও পড়ুন: সংসদের বাদল অধিবেশনের দিনক্ষণ ঘোষণা করল কেন্দ্র

এরদোগান বলেন, আমরা প্রতিপক্ষের তুলনায় এরইমধ্যে ২৬ লক্ষ বেশি ভোট পেয়েছি। প্রত্যাশা করছি দ্বিতীয়দফা নির্বাচনে এই সংখ্যাটি কয়েকগুণ বাড়বে।  ৫০ ভাগের ওপর সমর্থন পেতে মাত্র এক শতাংশ পিছিয়ে ছিলাম আমরা।

আরও পড়ুন: সিডিএস-র স্বীকারোক্তির পর সংসদের বিশেষ অধিবেশনের দাবি

এদিকে, বিরোধী দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী কামাল কিলিচদারোগলু বলেন,  প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে, অপমান করেও কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পায়নি এরদোগান। বরং ভোটচুরি-জালিয়াতির নানা অভিযোগ মিলেছে।

আরও পড়ুন: সর্বদলীয় প্রতিনিধিরা বিদেশ থেকে ফিরলেই সংসদের বিশেষ অধিবেশন ডাকার আর্জি মমতার

উল্লেখ্য,  কোনও প্রার্থী ৫০ শতাংশ ভোট না পাওয়ায় রানঅফ বা দ্বিতীয় দফায় ভোট হবে ২৮ মে। ধারণা করা হচ্ছে, রানঅফে এরদোগানই বিজয়ী হবেন এবং তৃতীয়বারের মতো তুরস্কের মসনদে বসবেন।  প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিন পার্লামেন্টের ৬০০ এমপি নির্বাচনেও ভোটগ্রহণ হয়েছে। ৯৬ দশমিক ৩৯ শতাংশ ভোটগণনা দেখা যাচ্ছে,  এরদোগানের দল একে পার্টি নেতৃত্বাধীন পিপলস অ্যালায়েন্স জোট পেয়েছে ৩২৩ আসন।  এর মধ্যে একে পার্টি একাই ২৬৭ আসনে জয়ী হয়েছে। ক্ষমতাসীন জোটের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স জয়ী হয়েছে ২১১ আসনে।

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

Breaking: পার্লামেন্টে জয়ী একে জোট, প্রেসিডেন্ট পদে দ্বিতীয় দফার জয়ে প্রত্যাশী তাইয়েপ এরদোগান

আপডেট : ১৫ মে ২০২৩, সোমবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক:  তুরস্কের নির্বাচনের প্রথমদফার ফলাফলে ফের  জয়ী হলেন ৬৯ বছরের রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান। অবশ্য অল্পের জন্য নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাননি তিনি। তবে এই ফলাফল প্রেসিডেন্টের জন্য স্বস্তিদায়ক। কারণ, ভূমিকম্প, অর্থনীতি, কর্মসংস্থানসহ নানা ইস্যুতে তার সরকারের প্রতি অসন্তুষ্ট ছিল দেশবাসী।

জনমত সমীক্ষাতেও এগিয়ে ছিলেন বিরোধী দলীয় জোটের প্রার্থী। সব মিলিয়ে এরদোগানকে বেশ দুর্বল ভাবা হচ্ছিল। কিন্তু চূড়ান্ত ফলাফলে চমক দেখালেন ৬৯ বছরের রাষ্ট্রপ্রধান।

আরও পড়ুন: সংসদের বাদল অধিবেশনের দিনক্ষণ ঘোষণা করল কেন্দ্র

এরদোগান বলেন, আমরা প্রতিপক্ষের তুলনায় এরইমধ্যে ২৬ লক্ষ বেশি ভোট পেয়েছি। প্রত্যাশা করছি দ্বিতীয়দফা নির্বাচনে এই সংখ্যাটি কয়েকগুণ বাড়বে।  ৫০ ভাগের ওপর সমর্থন পেতে মাত্র এক শতাংশ পিছিয়ে ছিলাম আমরা।

আরও পড়ুন: সিডিএস-র স্বীকারোক্তির পর সংসদের বিশেষ অধিবেশনের দাবি

এদিকে, বিরোধী দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী কামাল কিলিচদারোগলু বলেন,  প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে, অপমান করেও কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পায়নি এরদোগান। বরং ভোটচুরি-জালিয়াতির নানা অভিযোগ মিলেছে।

আরও পড়ুন: সর্বদলীয় প্রতিনিধিরা বিদেশ থেকে ফিরলেই সংসদের বিশেষ অধিবেশন ডাকার আর্জি মমতার

উল্লেখ্য,  কোনও প্রার্থী ৫০ শতাংশ ভোট না পাওয়ায় রানঅফ বা দ্বিতীয় দফায় ভোট হবে ২৮ মে। ধারণা করা হচ্ছে, রানঅফে এরদোগানই বিজয়ী হবেন এবং তৃতীয়বারের মতো তুরস্কের মসনদে বসবেন।  প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিন পার্লামেন্টের ৬০০ এমপি নির্বাচনেও ভোটগ্রহণ হয়েছে। ৯৬ দশমিক ৩৯ শতাংশ ভোটগণনা দেখা যাচ্ছে,  এরদোগানের দল একে পার্টি নেতৃত্বাধীন পিপলস অ্যালায়েন্স জোট পেয়েছে ৩২৩ আসন।  এর মধ্যে একে পার্টি একাই ২৬৭ আসনে জয়ী হয়েছে। ক্ষমতাসীন জোটের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স জয়ী হয়েছে ২১১ আসনে।