০১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কার্গিলের জামিয়া মসজিদে বিধ্বংসী আগুন

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৭ নভেম্বর ২০২২, বৃহস্পতিবার
  • / 12

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ কার্গিলের জামিয়া মসজিদে বিধ্বংসী আগুন। বুধবার সন্ধ্যায় আগুন লাগে দ্রাস এলাকার ওই মসজিদে। মুহূর্তের মধ্যে আগুন শিখা গ্রাস করে গোটা মসজিদ চত্বর। যার জেরে মসজিদের দু’টি তলা সম্পূর্ণ ভাবে ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত হতাহতের ঘটনা ঘটেনি বলেই খবর স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে। রিপোর্ট অনুযায়ী, কার্গিলের দ্রাসে সেন্ট্রাল জামিয়া মসজিদ শরীফে আগুন ছড়িয়ে পড়ে এবং দ্রুত পুরো মসজিদকে গ্রাস করে। ঘটনার পরপরই পুলিশ, স্থানীয়রা ও সেনাবাহিনী আগুন নেভাতে ঘটনাস্থলে ছুটে যায়।

 

স্থানীয়রা জানান, আগুন নেভানোর জন্য কার্গিল ও অন্যান্য এলাকা থেকে দমকল বাহিনীকে ডাকা হয়েছিল। এলাকায় দমকল বাহিনী না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয়রা। ডিস্ট্রিক্ট লেহ লাদাক ও কারগিলের প্রধান নির্বাহী কাউন্সিলর ফিরোজ খান অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাকে দুৰ্ভাগ্যজনক বলেছেন।

 

ফিরোজ আহমেদ খান বলেন, ‘‘পুলিশ, সেনাবাহিনী এবং স্থানীয়দের সাহায্য নিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে। দমকলের দু’টি গাড়ি পাঠানো হয়েছিল। তবে প্রাথমিক ভাবে, আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে সেনাবাহিনীই। মসজিদের একেবারে উপরের দু’টি তলা সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গিয়েছে।’’

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

কার্গিলের জামিয়া মসজিদে বিধ্বংসী আগুন

আপডেট : ১৭ নভেম্বর ২০২২, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ কার্গিলের জামিয়া মসজিদে বিধ্বংসী আগুন। বুধবার সন্ধ্যায় আগুন লাগে দ্রাস এলাকার ওই মসজিদে। মুহূর্তের মধ্যে আগুন শিখা গ্রাস করে গোটা মসজিদ চত্বর। যার জেরে মসজিদের দু’টি তলা সম্পূর্ণ ভাবে ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত হতাহতের ঘটনা ঘটেনি বলেই খবর স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে। রিপোর্ট অনুযায়ী, কার্গিলের দ্রাসে সেন্ট্রাল জামিয়া মসজিদ শরীফে আগুন ছড়িয়ে পড়ে এবং দ্রুত পুরো মসজিদকে গ্রাস করে। ঘটনার পরপরই পুলিশ, স্থানীয়রা ও সেনাবাহিনী আগুন নেভাতে ঘটনাস্থলে ছুটে যায়।

 

স্থানীয়রা জানান, আগুন নেভানোর জন্য কার্গিল ও অন্যান্য এলাকা থেকে দমকল বাহিনীকে ডাকা হয়েছিল। এলাকায় দমকল বাহিনী না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয়রা। ডিস্ট্রিক্ট লেহ লাদাক ও কারগিলের প্রধান নির্বাহী কাউন্সিলর ফিরোজ খান অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাকে দুৰ্ভাগ্যজনক বলেছেন।

 

ফিরোজ আহমেদ খান বলেন, ‘‘পুলিশ, সেনাবাহিনী এবং স্থানীয়দের সাহায্য নিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে। দমকলের দু’টি গাড়ি পাঠানো হয়েছিল। তবে প্রাথমিক ভাবে, আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে সেনাবাহিনীই। মসজিদের একেবারে উপরের দু’টি তলা সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গিয়েছে।’’