০২ মে ২০২৫, শুক্রবার, ১৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাকিস্তানকে হারিয়ে দ্বিতীয়বার টি-২০ বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ১৩ নভেম্বর ২০২২, রবিবার
  • / 8

 

 

 

 

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: শুরু থেকেই এবারের বিশ্বকাপের অন্যতম ফেভারিট টিম হিসেবে ধরে নেওয়া হয়েছিল ইংল্যান্ডকে। ভারতের পাশাপাশি সমান ফেভারিট মর্যাদা পাচ্ছিল ইংল্যান্ড। দ্বিতীয়বার বিশ্বকাপ জিতে রবিবাসরীয় সন্ধ্যায় মেলবোর্নে সেটাই প্রমাণ করলো ইংল্যান্ড। রুদ্ধশ্বাস ফাইনালে টসে জিতে পাকিস্তানকে ব্যাট করতে পাঠান ইংল্যান্ড অধিনায়ক জশ বাটলার। মুহাম্মদ রিজওয়ান এবং ক্যাপ্টেন বাবর আজম শুরুটা ভালো করলেও দুজনে ফিরে যাবার পর নিয়মিত হারে উইকেট হারাতে থাকে পাকিস্তান। পাক ব্যাটিংয়ে কিছুটা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন শান মাসুদ। কিন্তু শ্যাম কারেনের বিধ্বংসী বোলিং  চুরমার করে দেয় পাকিস্তানের বড় রান তোলার স্বপ্ন। ৮ উইকেটে মাত্র ১৩৭ রান তুলতে সমর্থ হয় পাকিস্তান। শ্যাম কারেন মাত্র বারো রান দিয়ে তিনটি উইকেট তুলে নেন।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই শাহিন আফ্রিদির আগুনে বোলিংয়ের সামনে পড়ে ইংল্যান্ড। মাত্র এক রানে ফিরে যান এলেক্স হেলস। বাটলার চেষ্টা করেছিলেন। ২৬ রান করেন তিনি। কম রান করেও পাক বোলাররা যেভাবে বোলিং করলেন তা প্রশংসাযোগ্য। কিন্তু বেন স্টোকস ইংল্যান্ডের ভরাডুবি হতে দিলেন না। তার বিশ্বস্ত হাতে ভরসা করে পাঁচ উইকেটে পাকিস্তানকে হারিয়ে ইংল্যান্ড জিতে নিল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ট্রফি। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার ইংল্যান্ড টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হলো। ছুয়ে ফেলল ওয়েস্ট ইন্ডিজের দুবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার নজির। আর ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালে পাকিস্তানের কাছে হারের মধুর বদলা নিল মেলবোর্নে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

পাকিস্তানকে হারিয়ে দ্বিতীয়বার টি-২০ বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড

আপডেট : ১৩ নভেম্বর ২০২২, রবিবার

 

 

 

 

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: শুরু থেকেই এবারের বিশ্বকাপের অন্যতম ফেভারিট টিম হিসেবে ধরে নেওয়া হয়েছিল ইংল্যান্ডকে। ভারতের পাশাপাশি সমান ফেভারিট মর্যাদা পাচ্ছিল ইংল্যান্ড। দ্বিতীয়বার বিশ্বকাপ জিতে রবিবাসরীয় সন্ধ্যায় মেলবোর্নে সেটাই প্রমাণ করলো ইংল্যান্ড। রুদ্ধশ্বাস ফাইনালে টসে জিতে পাকিস্তানকে ব্যাট করতে পাঠান ইংল্যান্ড অধিনায়ক জশ বাটলার। মুহাম্মদ রিজওয়ান এবং ক্যাপ্টেন বাবর আজম শুরুটা ভালো করলেও দুজনে ফিরে যাবার পর নিয়মিত হারে উইকেট হারাতে থাকে পাকিস্তান। পাক ব্যাটিংয়ে কিছুটা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন শান মাসুদ। কিন্তু শ্যাম কারেনের বিধ্বংসী বোলিং  চুরমার করে দেয় পাকিস্তানের বড় রান তোলার স্বপ্ন। ৮ উইকেটে মাত্র ১৩৭ রান তুলতে সমর্থ হয় পাকিস্তান। শ্যাম কারেন মাত্র বারো রান দিয়ে তিনটি উইকেট তুলে নেন।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই শাহিন আফ্রিদির আগুনে বোলিংয়ের সামনে পড়ে ইংল্যান্ড। মাত্র এক রানে ফিরে যান এলেক্স হেলস। বাটলার চেষ্টা করেছিলেন। ২৬ রান করেন তিনি। কম রান করেও পাক বোলাররা যেভাবে বোলিং করলেন তা প্রশংসাযোগ্য। কিন্তু বেন স্টোকস ইংল্যান্ডের ভরাডুবি হতে দিলেন না। তার বিশ্বস্ত হাতে ভরসা করে পাঁচ উইকেটে পাকিস্তানকে হারিয়ে ইংল্যান্ড জিতে নিল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ট্রফি। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার ইংল্যান্ড টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হলো। ছুয়ে ফেলল ওয়েস্ট ইন্ডিজের দুবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার নজির। আর ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালে পাকিস্তানের কাছে হারের মধুর বদলা নিল মেলবোর্নে।