২৮ নভেম্বর ২০২৫, শুক্রবার, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

Man marries 14 women : ১৪টি বিয়ে করে পুলিশের জালে ওড়িশার ভুয়ো ডাক্তার!

মাসুদ আলি
  • আপডেট : ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২২, মঙ্গলবার
  • / 117

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : এক দুজন নয়,একে একে ১৪! ডাক্তার সেজে ১৪ জন মহিলাকে বিয়ে (Marriage) করার পরে অবশেষে পুলিশের কবলে অভিযুক্ত। ঘটনা ওড়িশার (Odisha)। জানা যাচ্ছে, এই ভাবে লক্ষ লক্ষ টাকার প্রতারণা করেছিলেন তিনি। বছর ৫৪-র এই অভিযুক্তের নাম বিধুপ্রকাশ সোয়াইন ওরফে রমেশ। মূলত মাঝবয়সি অথবা ডিভোর্সি মহিলারাই অভিযুক্তের টার্গেট ছিলেন বলেও জানা যাচ্ছে।

ভুবনেশ্বর পুলিশের ডেপুটি কমিশনার উমাশংকর দাস জানিয়েছেন, অভিযুক্ত ব্যক্তি প্রথমবার বিয়ে করেন ১৯৮২ সালে। দ্বিতীয় বিয়ে করেন ২০০২ সালে। দুই স্ত্রীর সন্তানের সংখ্যা পাঁচ। ২০০২ সালের পরে অভিযুক্ত ব্যক্তি আরও পাঁচটি বিয়ে করেন। তিনি ম্যাট্রিমোনিয়াল ওয়েব সাইট দেখে বিভিন্ন মহিলার সঙ্গে বন্ধুত্ব করতেন। নিজের ব্যক্তিগত জীবনের কথা গোপন করে বিয়ে করতেন তাঁদের। শেষবার যে মহিলাকে তিনি বিয়ে করেছিলেন, তিনি দিল্লির এক স্কুলের শিক্ষিকা। তিনি অভিযুক্তের আগের বিয়েগুলির কথা জানতে পারেন। তিনিই পুলিশকে খবর দেন।

আরও পড়ুন: সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষে উতপ্ত কটক, বন্ধ ইন্টারনেট

পুলিশ তদন্তে করে জানতে পারে, । অভিযুক্ত ব্যক্তি মূলত মধ্যবয়সী ডিভোর্সি মহিলাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতেন। তিনি নিজেকে ডাক্তার বলে পরিচয় দেন। শিকারের মধ্যে ছিলেন উচ্চশিক্ষিত মহিলারা। তিনি দিল্লি, পাঞ্জাব, অসম, ঝাড়খণ্ড এবং ওড়িশার মহিলাদের সঙ্গে প্রতারণা করেছিলেন।

আরও পড়ুন: অবশেষে মুক্তি পেলেন ওড়িশায় আটক ৫০ জন বাঙালি পরিযায়ী শ্রমিক

ভুবনেশ্বর পুলিশের ডেপুটি কমিশনার উমাশংকর দাস জানিয়েছেন, অভিযুক্ত ব্যক্তি প্রথমবার বিয়ে করেন ১৯৮২ সালে। দ্বিতীয় বিয়ে করেন ২০০২ সালে। দুই স্ত্রীর সন্তানের সংখ্যা পাঁচ। ২০০২ সালের পরে অভিযুক্ত ব্যক্তি আরও পাঁচটি বিয়ে করেন। তিনি ম্যাট্রিমোনিয়াল ওয়েব সাইট দেখে বিভিন্ন মহিলার সঙ্গে বন্ধুত্ব করতেন। নিজের ব্যক্তিগত জীবনের কথা গোপন করে বিয়ে করতেন তাঁদের। শেষবার যে মহিলাকে তিনি বিয়ে করেছিলেন, তিনি দিল্লির এক স্কুলের শিক্ষিকা। তিনি অভিযুক্তের আগের বিয়েগুলির কথা জানতে পারেন। তিনিই পুলিশকে খবর দেন।

আরও পড়ুন: যুবতীকে ত্রিশ টুকরো করে কেটে খুন ওড়িশায়

অভিযুক্তের প্রথম শিকার ১৯৮২ সালে। ওই বছরে এক মহিলাকে বিয়ে করেন তিনি। দ্বিতীয় বিয়ে করেন ২০০২ সালে। ভুবনেশ্বরের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার ঊমাশঙ্কর দাশ জানিয়েছেন, প্রথম এবং দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রীর মোট পাঁচ সন্তান। ২০০২ থেকে ২০২০-র মধ্যে বিবাহ-সম্পর্কিত ওয়েবসাইটে গিয়ে মহিলাদের সঙ্গে আলাপ জমিয়ে তাঁদের বিশ্বাস অর্জন করার পর বিয়ে করতেন। এবং ঘটনাচক্রে, যত জনকে তিনি বিয়ে করছেন, কেউই তাঁর আগের বিয়ে সম্পর্কে ঘুণাক্ষরেও টের পাননি।

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

Man marries 14 women : ১৪টি বিয়ে করে পুলিশের জালে ওড়িশার ভুয়ো ডাক্তার!

আপডেট : ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২২, মঙ্গলবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : এক দুজন নয়,একে একে ১৪! ডাক্তার সেজে ১৪ জন মহিলাকে বিয়ে (Marriage) করার পরে অবশেষে পুলিশের কবলে অভিযুক্ত। ঘটনা ওড়িশার (Odisha)। জানা যাচ্ছে, এই ভাবে লক্ষ লক্ষ টাকার প্রতারণা করেছিলেন তিনি। বছর ৫৪-র এই অভিযুক্তের নাম বিধুপ্রকাশ সোয়াইন ওরফে রমেশ। মূলত মাঝবয়সি অথবা ডিভোর্সি মহিলারাই অভিযুক্তের টার্গেট ছিলেন বলেও জানা যাচ্ছে।

ভুবনেশ্বর পুলিশের ডেপুটি কমিশনার উমাশংকর দাস জানিয়েছেন, অভিযুক্ত ব্যক্তি প্রথমবার বিয়ে করেন ১৯৮২ সালে। দ্বিতীয় বিয়ে করেন ২০০২ সালে। দুই স্ত্রীর সন্তানের সংখ্যা পাঁচ। ২০০২ সালের পরে অভিযুক্ত ব্যক্তি আরও পাঁচটি বিয়ে করেন। তিনি ম্যাট্রিমোনিয়াল ওয়েব সাইট দেখে বিভিন্ন মহিলার সঙ্গে বন্ধুত্ব করতেন। নিজের ব্যক্তিগত জীবনের কথা গোপন করে বিয়ে করতেন তাঁদের। শেষবার যে মহিলাকে তিনি বিয়ে করেছিলেন, তিনি দিল্লির এক স্কুলের শিক্ষিকা। তিনি অভিযুক্তের আগের বিয়েগুলির কথা জানতে পারেন। তিনিই পুলিশকে খবর দেন।

আরও পড়ুন: সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষে উতপ্ত কটক, বন্ধ ইন্টারনেট

পুলিশ তদন্তে করে জানতে পারে, । অভিযুক্ত ব্যক্তি মূলত মধ্যবয়সী ডিভোর্সি মহিলাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতেন। তিনি নিজেকে ডাক্তার বলে পরিচয় দেন। শিকারের মধ্যে ছিলেন উচ্চশিক্ষিত মহিলারা। তিনি দিল্লি, পাঞ্জাব, অসম, ঝাড়খণ্ড এবং ওড়িশার মহিলাদের সঙ্গে প্রতারণা করেছিলেন।

আরও পড়ুন: অবশেষে মুক্তি পেলেন ওড়িশায় আটক ৫০ জন বাঙালি পরিযায়ী শ্রমিক

ভুবনেশ্বর পুলিশের ডেপুটি কমিশনার উমাশংকর দাস জানিয়েছেন, অভিযুক্ত ব্যক্তি প্রথমবার বিয়ে করেন ১৯৮২ সালে। দ্বিতীয় বিয়ে করেন ২০০২ সালে। দুই স্ত্রীর সন্তানের সংখ্যা পাঁচ। ২০০২ সালের পরে অভিযুক্ত ব্যক্তি আরও পাঁচটি বিয়ে করেন। তিনি ম্যাট্রিমোনিয়াল ওয়েব সাইট দেখে বিভিন্ন মহিলার সঙ্গে বন্ধুত্ব করতেন। নিজের ব্যক্তিগত জীবনের কথা গোপন করে বিয়ে করতেন তাঁদের। শেষবার যে মহিলাকে তিনি বিয়ে করেছিলেন, তিনি দিল্লির এক স্কুলের শিক্ষিকা। তিনি অভিযুক্তের আগের বিয়েগুলির কথা জানতে পারেন। তিনিই পুলিশকে খবর দেন।

আরও পড়ুন: যুবতীকে ত্রিশ টুকরো করে কেটে খুন ওড়িশায়

অভিযুক্তের প্রথম শিকার ১৯৮২ সালে। ওই বছরে এক মহিলাকে বিয়ে করেন তিনি। দ্বিতীয় বিয়ে করেন ২০০২ সালে। ভুবনেশ্বরের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার ঊমাশঙ্কর দাশ জানিয়েছেন, প্রথম এবং দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রীর মোট পাঁচ সন্তান। ২০০২ থেকে ২০২০-র মধ্যে বিবাহ-সম্পর্কিত ওয়েবসাইটে গিয়ে মহিলাদের সঙ্গে আলাপ জমিয়ে তাঁদের বিশ্বাস অর্জন করার পর বিয়ে করতেন। এবং ঘটনাচক্রে, যত জনকে তিনি বিয়ে করছেন, কেউই তাঁর আগের বিয়ে সম্পর্কে ঘুণাক্ষরেও টের পাননি।