২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, বুধবার, ৮ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শহিদ সমাবেশে যাওয়ার অপরাধে দুই তৃণমূল কর্মীকে বেধড়ক মারধর, আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি

পুবের কলম প্রতিবেদক, বসিরহাট: ২১ জুলাই শহিদ সমাবেশে যাওয়ার অপরাধে দুই তৃণমূল কর্মীকে বেধড়ক মারধর করার  অভিযোগ তীর সিপিএম ও বিজেপির বিরুদ্ধে।আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি দুই তৃণমূল কর্মী কলকাতা আরজি করে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।

উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট মহকুমার হাড়োয়া থানার কুলটি গ্রাম পঞ্চায়েতের সরুপোল এলাকার ঘটনা।এদিন ওই এলাকা থেকে কয়েকশো তৃণমূল নেতাকর্মী সমর্থক একুশে জুলাইয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ধর্ম তলায় গিয়েছিল। সেখান থেকে ফিরে সরুপোল বাজারে এলাকায় দুই সক্রিয় তৃণমূল কর্মী বছর ৫০ এর স্বপন মন্ডল, বছর ৫২ হারান মন্ডল। এদের বাড়ি চৌধুরী চক এলাকায়। সন্ধ্যে ছটা নাগাদ সরুপোল বাজার এলাকায় গেলে তাদেরকে পিছন থেকে সিপিএম ও বিজেপি আশ্রিত একদল দুষ্কৃতি ঘিরে ধরে কোদালের বাট লোয়ার রড লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারধর করে।

আরও পড়ুন: দিলীপ ঘোষের আক্রমণের নিশানায় হুমায়ুন কবীর

শহিদ সমাবেশে যাওয়ার অপরাধে দুই তৃণমূল কর্মীকে বেধড়ক মারধর, আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি

আরও পড়ুন: গাড়িতে বাইকের ঘষা লাগায় রাগ! ধাওয়া করে দুই ডেলিভারি বয়কে পিষে মারল দম্পতি

স্থানীয় বাসিন্দারা তাদের উদ্ধার করে প্রথমে হাড়োয়া ব্লক হাসপাতালে ভর্তি করে। তাদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে দুই তৃণমূল কর্মীকে কলকাতায় আরজি করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ।এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে সিপিএম ও বিজেপি। উত্তর ২৪ পরগনা জেলা কমিটির সিপিআইএমের সদস্য ইমতিয়াজ হোসেন বলেন, সারা রাজ্য জুড়ে ভোটের সন্ত্রাস তৈরি করল তৃণমূল কংগ্রেস। এর সঙ্গে সিপিএম কর্মী সমর্থকরা কোনোভাবেই জড়িত নয়। এটা তৃণমূলের দলীয় কোন্দল। এই ঘটনায় হাড়োয়া থানার পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।

আরও পড়ুন: পার্ক স্ট্রিটের হোটেল থেকে যুবকের দেহ উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেফতার ২

উত্তর ২৪ পরগনা জেলা যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক অতনু সরদার বলেন, আজকে একুশে জুলাই এ যাওয়ার অপরাধে আমাদের দুজন সক্রিয় তৃণমূল কর্মীকে  মারধর করে এমনকি খুনের চেষ্টা করে।আমরা চাই অবিলম্বে দোষীদের গ্রেফতার করতে হবে এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। দুই তৃণমূল কর্মীর অবস্থা আশঙ্কাজনক।



                           
ট্যাগ :
সর্বধিক পাঠিত

হাদিকে হত্যা করে নির্বাচন বানচালের চেষ্টার অভিযোগ, ইউনূস সরকারের একাংশকে দায়ী নিহতের দাদা

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

শহিদ সমাবেশে যাওয়ার অপরাধে দুই তৃণমূল কর্মীকে বেধড়ক মারধর, আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি

আপডেট : ২২ জুলাই ২০২৩, শনিবার

পুবের কলম প্রতিবেদক, বসিরহাট: ২১ জুলাই শহিদ সমাবেশে যাওয়ার অপরাধে দুই তৃণমূল কর্মীকে বেধড়ক মারধর করার  অভিযোগ তীর সিপিএম ও বিজেপির বিরুদ্ধে।আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি দুই তৃণমূল কর্মী কলকাতা আরজি করে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।

উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট মহকুমার হাড়োয়া থানার কুলটি গ্রাম পঞ্চায়েতের সরুপোল এলাকার ঘটনা।এদিন ওই এলাকা থেকে কয়েকশো তৃণমূল নেতাকর্মী সমর্থক একুশে জুলাইয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ধর্ম তলায় গিয়েছিল। সেখান থেকে ফিরে সরুপোল বাজারে এলাকায় দুই সক্রিয় তৃণমূল কর্মী বছর ৫০ এর স্বপন মন্ডল, বছর ৫২ হারান মন্ডল। এদের বাড়ি চৌধুরী চক এলাকায়। সন্ধ্যে ছটা নাগাদ সরুপোল বাজার এলাকায় গেলে তাদেরকে পিছন থেকে সিপিএম ও বিজেপি আশ্রিত একদল দুষ্কৃতি ঘিরে ধরে কোদালের বাট লোয়ার রড লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারধর করে।

আরও পড়ুন: দিলীপ ঘোষের আক্রমণের নিশানায় হুমায়ুন কবীর

শহিদ সমাবেশে যাওয়ার অপরাধে দুই তৃণমূল কর্মীকে বেধড়ক মারধর, আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি

আরও পড়ুন: গাড়িতে বাইকের ঘষা লাগায় রাগ! ধাওয়া করে দুই ডেলিভারি বয়কে পিষে মারল দম্পতি

স্থানীয় বাসিন্দারা তাদের উদ্ধার করে প্রথমে হাড়োয়া ব্লক হাসপাতালে ভর্তি করে। তাদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে দুই তৃণমূল কর্মীকে কলকাতায় আরজি করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ।এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে সিপিএম ও বিজেপি। উত্তর ২৪ পরগনা জেলা কমিটির সিপিআইএমের সদস্য ইমতিয়াজ হোসেন বলেন, সারা রাজ্য জুড়ে ভোটের সন্ত্রাস তৈরি করল তৃণমূল কংগ্রেস। এর সঙ্গে সিপিএম কর্মী সমর্থকরা কোনোভাবেই জড়িত নয়। এটা তৃণমূলের দলীয় কোন্দল। এই ঘটনায় হাড়োয়া থানার পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।

আরও পড়ুন: পার্ক স্ট্রিটের হোটেল থেকে যুবকের দেহ উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেফতার ২

উত্তর ২৪ পরগনা জেলা যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক অতনু সরদার বলেন, আজকে একুশে জুলাই এ যাওয়ার অপরাধে আমাদের দুজন সক্রিয় তৃণমূল কর্মীকে  মারধর করে এমনকি খুনের চেষ্টা করে।আমরা চাই অবিলম্বে দোষীদের গ্রেফতার করতে হবে এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। দুই তৃণমূল কর্মীর অবস্থা আশঙ্কাজনক।