১৬ জুন ২০২৫, সোমবার, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

টানা ৬ দিনের ভারী বৃষ্টিতে হিমাচলে ২০ জনের মৃত্যু, সতর্কতা জারি

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ৩০ জুন ২০২৩, শুক্রবার
  • / 52

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক:  গত ৬ দিন ধরে চলা অবিরাম বৃষ্টির জেরে হিমাচল প্রদেশে কমপক্ষে ২০ জন মানুষের প্রাণহানি হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর প্রধান মিডিয়া উপদেষ্টা নরেশ চৌহান বলেছেন যে সমস্ত জেলা প্রশাসককে সতর্ক করা হয়েছে,  বৃষ্টির বিপর্যয় মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে। গত ছয় দিনে এ পর্যন্ত ৫০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। জেলাজুড়ে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে। প্রায় ৩০টি রাস্তা জলবন্দি। ৮৮টি ওয়াটার সাপ্লাই প্রকল্প বিপর্যস্ত, ১১টি ওয়াটার সাপ্লাই প্রকল্পের পরিষেবা ব্যাহত হয়েছে।

গত ২৪ জুন বর্ষা শুরু হওয়ার পর থেকে পাঁচটি বাড়ি ও গো-শালা সম্পূর্ণ ধসে পড়েছে। ৩০টি বাড়ি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, মৃত্যু হয়েছে ৩৫২টি গবাদি পশুর।

আরও পড়ুন: অতিভারী বৃষ্টিতে উত্তর সিকিমে ভূমিধস, বিপদসীমার উপরে তিস্তা

মিডিয়া উপদেষ্টা নরেশ চৌহান বলেছেন, বিগত ৬ দিন ধরে লাগাতার বৃষ্টির কারণে ২০ জনের প্রাণহানি হয়েছে। এর মধ্যে ৬টি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে দুর্ঘটনাজনিত কারণে। গ্রামীণ এলাকাগুলি জলবন্দি অবস্থায় রয়েছে। পানীয় জল ও বিদ্যুৎ পরিষেবা ব্যাহত হয়েছে। আমরা দ্রুত পরিষেবা ঠিক করার চেষ্টা করছি। নদীর পারগুলিতে ধস নামার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সুখু দুর্যোগ মোকাবিলায় সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।

আরও পড়ুন: দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রস্তুত প্রশাসন জানালেন মুখ্যমন্ত্রী

 

আরও পড়ুন: এখানে মেঘ গাভীর মতো চরে…..



                            

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

টানা ৬ দিনের ভারী বৃষ্টিতে হিমাচলে ২০ জনের মৃত্যু, সতর্কতা জারি

আপডেট : ৩০ জুন ২০২৩, শুক্রবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক:  গত ৬ দিন ধরে চলা অবিরাম বৃষ্টির জেরে হিমাচল প্রদেশে কমপক্ষে ২০ জন মানুষের প্রাণহানি হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর প্রধান মিডিয়া উপদেষ্টা নরেশ চৌহান বলেছেন যে সমস্ত জেলা প্রশাসককে সতর্ক করা হয়েছে,  বৃষ্টির বিপর্যয় মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে। গত ছয় দিনে এ পর্যন্ত ৫০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। জেলাজুড়ে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে। প্রায় ৩০টি রাস্তা জলবন্দি। ৮৮টি ওয়াটার সাপ্লাই প্রকল্প বিপর্যস্ত, ১১টি ওয়াটার সাপ্লাই প্রকল্পের পরিষেবা ব্যাহত হয়েছে।

গত ২৪ জুন বর্ষা শুরু হওয়ার পর থেকে পাঁচটি বাড়ি ও গো-শালা সম্পূর্ণ ধসে পড়েছে। ৩০টি বাড়ি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, মৃত্যু হয়েছে ৩৫২টি গবাদি পশুর।

আরও পড়ুন: অতিভারী বৃষ্টিতে উত্তর সিকিমে ভূমিধস, বিপদসীমার উপরে তিস্তা

মিডিয়া উপদেষ্টা নরেশ চৌহান বলেছেন, বিগত ৬ দিন ধরে লাগাতার বৃষ্টির কারণে ২০ জনের প্রাণহানি হয়েছে। এর মধ্যে ৬টি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে দুর্ঘটনাজনিত কারণে। গ্রামীণ এলাকাগুলি জলবন্দি অবস্থায় রয়েছে। পানীয় জল ও বিদ্যুৎ পরিষেবা ব্যাহত হয়েছে। আমরা দ্রুত পরিষেবা ঠিক করার চেষ্টা করছি। নদীর পারগুলিতে ধস নামার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সুখু দুর্যোগ মোকাবিলায় সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।

আরও পড়ুন: দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রস্তুত প্রশাসন জানালেন মুখ্যমন্ত্রী

 

আরও পড়ুন: এখানে মেঘ গাভীর মতো চরে…..