০৫ নভেম্বর ২০২৫, বুধবার, ১৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলাদেশ বিমান দুর্ঘটনা

উত্তরা মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ : চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন পাইলট তৌকির

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২২ জুলাই ২০২৫, মঙ্গলবার
  • / 146
পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: উত্তরা মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের দুর্ঘটনায় নিহতদের অন্যতম একজন হলেন স্কোয়াড্রন লিডার তৌকির ইসলাম।

মঙ্গলবার (২২ জুলাই) বিকেল ৪ টে ১৫ নাগাদ রাজশাহী জেলা মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এর পর বিকেল ৫টার দিকে নগরীর সপুরা কবরস্থানে তার দাফনকাজ সম্পন্ন করা হয়।

প্রশাসনের বিভিন্ন কর্মকর্তা থেকে শুরু করে হাজার হাজার মানুষ তৌকিরের জানাজায় সামিল হন । এ ছাড়া পাইলট তৌকিরকে একনজর দেখতে তাদের ভাড়া বাড়ি, কবরস্থান এবং জেলা স্টেডিয়ামে শত শত নারীরা ভিড় করেন।

জানা গেছে, এর আগে বেলা ২টা ৫৫ মিনিটে বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টারে তৌকির ইসলাম সাগরের দেহ রাজশাহী ক্যান্টনমেন্টে আনা হয়। সেখানে আনুষ্ঠানিকতা শেষে ৩টা ২০ মিনিটে ক্যান্টনমেন্টের পাশেই নগরের উপশহরের ৩নং সেক্টরে একটি অ্যাম্বুলেন্সে ভাড়া বাসায় তার মরদেহ নিয়ে যান সেনা ও বিমানবাহিনীর কর্মকর্তারা। শেষবারের মতো তৌকিরকে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন স্বজনেরা। পরে সেখান থেকে  তাঁর দেহ জেলা মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে নিয়ে জানাজা নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। 

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

বাংলাদেশ বিমান দুর্ঘটনা

উত্তরা মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ : চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন পাইলট তৌকির

আপডেট : ২২ জুলাই ২০২৫, মঙ্গলবার
পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: উত্তরা মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের দুর্ঘটনায় নিহতদের অন্যতম একজন হলেন স্কোয়াড্রন লিডার তৌকির ইসলাম।

মঙ্গলবার (২২ জুলাই) বিকেল ৪ টে ১৫ নাগাদ রাজশাহী জেলা মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এর পর বিকেল ৫টার দিকে নগরীর সপুরা কবরস্থানে তার দাফনকাজ সম্পন্ন করা হয়।

প্রশাসনের বিভিন্ন কর্মকর্তা থেকে শুরু করে হাজার হাজার মানুষ তৌকিরের জানাজায় সামিল হন । এ ছাড়া পাইলট তৌকিরকে একনজর দেখতে তাদের ভাড়া বাড়ি, কবরস্থান এবং জেলা স্টেডিয়ামে শত শত নারীরা ভিড় করেন।

জানা গেছে, এর আগে বেলা ২টা ৫৫ মিনিটে বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টারে তৌকির ইসলাম সাগরের দেহ রাজশাহী ক্যান্টনমেন্টে আনা হয়। সেখানে আনুষ্ঠানিকতা শেষে ৩টা ২০ মিনিটে ক্যান্টনমেন্টের পাশেই নগরের উপশহরের ৩নং সেক্টরে একটি অ্যাম্বুলেন্সে ভাড়া বাসায় তার মরদেহ নিয়ে যান সেনা ও বিমানবাহিনীর কর্মকর্তারা। শেষবারের মতো তৌকিরকে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন স্বজনেরা। পরে সেখান থেকে  তাঁর দেহ জেলা মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে নিয়ে জানাজা নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।