০২ অগাস্ট ২০২৫, শনিবার, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘কাঁদারও শক্তি হারিয়েছে গাজার শিশুরা’

সামিমা এহসানা
  • আপডেট : ১৮ মার্চ ২০২৪, সোমবার
  • / 121

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: গলার আওয়াজ বন্ধ হয়ে আসছে গাজার শিশুদের। হাসপাতালে শিশুদের ওয়ার্ডে স্তব্ধতা। হাসপাতালের বেডে শুয়েও কাঁদছে না কোনও শিশু। কাঁদবেই বা কিভাবে? তারা সবাই অপুষ্টিতে ভুগে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। কাঁদার জন্যে যেটুকু শক্তি প্রয়োজন তাও তাদের নেয়। কারণ, পেটে খাবার নেই কারোর। এমনই দূর্ভাগ্যজনক তথ্য দিলেন ইউনিসেফের এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর ক্যাথেরিন রাসেল।

তিনি বলেন, আমি শিশুদের একটি ওয়ার্ডে গেছিলাম। সেখানে কোনও শব্দ নেই। কারণ তারা সকলেই অ্যানিমিয়া ও অপুষ্টিতে ভুগছে। আর কাঁদার শক্তি নেই তাদের।

আরও পড়ুন: গাজায় খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রেই মৃত্যুর মিছিল, নিহত ৭৪৩ ফিলিস্তিনি

তিনি বলেন, ইসরাইলি হামলায় গাজায় এখনও পর্যন্ত ১৩ হাজার শিশু মারা গেছে। আরও হাজারো শিশু এখন আহত। কিন্তু তারা কোথায় আছে, সেটও জানা যাচ্ছে না। ধ্বংসস্তুপে তারা আটকে রয়েছে বলে মনে হচ্ছে। ক্যাথেরিন রাসেল বলেন, বিশ্বের কোনও সংঘাতে এভাবে শিশু মৃত্যু হয়নি, ইসরাইলি হানায় যেভাবে হচ্ছে। তিনি বলেন, ত্রাণ ভর্তি ট্রাক গাজায় পাঠানো হলেও তা পৌঁছাতে দেওয়া হচ্ছে না।

আরও পড়ুন: হয়তো সম্মানজনক চুক্তি, না হয় মুক্তির যুদ্ধ: হামাস কমান্ডার হাদ্দাদের হুঁশিয়ারি

 

আরও পড়ুন: গাজায় ‘ফ্রেন্ডলি ফায়ারে’ ৩১ ইসরাইলি সেনা নিহত, মৃতের সংখ্যা ৮৮২

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

‘কাঁদারও শক্তি হারিয়েছে গাজার শিশুরা’

আপডেট : ১৮ মার্চ ২০২৪, সোমবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: গলার আওয়াজ বন্ধ হয়ে আসছে গাজার শিশুদের। হাসপাতালে শিশুদের ওয়ার্ডে স্তব্ধতা। হাসপাতালের বেডে শুয়েও কাঁদছে না কোনও শিশু। কাঁদবেই বা কিভাবে? তারা সবাই অপুষ্টিতে ভুগে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। কাঁদার জন্যে যেটুকু শক্তি প্রয়োজন তাও তাদের নেয়। কারণ, পেটে খাবার নেই কারোর। এমনই দূর্ভাগ্যজনক তথ্য দিলেন ইউনিসেফের এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর ক্যাথেরিন রাসেল।

তিনি বলেন, আমি শিশুদের একটি ওয়ার্ডে গেছিলাম। সেখানে কোনও শব্দ নেই। কারণ তারা সকলেই অ্যানিমিয়া ও অপুষ্টিতে ভুগছে। আর কাঁদার শক্তি নেই তাদের।

আরও পড়ুন: গাজায় খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রেই মৃত্যুর মিছিল, নিহত ৭৪৩ ফিলিস্তিনি

তিনি বলেন, ইসরাইলি হামলায় গাজায় এখনও পর্যন্ত ১৩ হাজার শিশু মারা গেছে। আরও হাজারো শিশু এখন আহত। কিন্তু তারা কোথায় আছে, সেটও জানা যাচ্ছে না। ধ্বংসস্তুপে তারা আটকে রয়েছে বলে মনে হচ্ছে। ক্যাথেরিন রাসেল বলেন, বিশ্বের কোনও সংঘাতে এভাবে শিশু মৃত্যু হয়নি, ইসরাইলি হানায় যেভাবে হচ্ছে। তিনি বলেন, ত্রাণ ভর্তি ট্রাক গাজায় পাঠানো হলেও তা পৌঁছাতে দেওয়া হচ্ছে না।

আরও পড়ুন: হয়তো সম্মানজনক চুক্তি, না হয় মুক্তির যুদ্ধ: হামাস কমান্ডার হাদ্দাদের হুঁশিয়ারি

 

আরও পড়ুন: গাজায় ‘ফ্রেন্ডলি ফায়ারে’ ৩১ ইসরাইলি সেনা নিহত, মৃতের সংখ্যা ৮৮২