১৯ অক্টোবর ২০২৫, রবিবার, ১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

লন্ডনে হালাল খাদ্য উৎসব

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২২, বৃহস্পতিবার
  • / 145

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: সম্প্রতি ব্রিটেনের রাজাধানী লন্ডনে আয়োজিত হল হালাল ফুড ফেস্টিভ্যাল। মুসলিমদের পাশাপাশি অমুসলিমরাও ঘুরে দেখেছেন এ আয়োজন। আয়োজকরা বলছেন; হালাল খাবারের ধারাটি কেবল খাবারেরই ধারা নয়; এটি একটি জীবনধারাও। কুইন এলিজাবেথ অলিম্পিক পার্কের লন্ডন স্টেডিয়ামে গত ২৪-২৫ সেপ্টেম্বর ষষ্ঠবারের মতো বসেছিল এ আয়োজন। দেড় শতাধিক স্টল ছিল সেখানে। ব্রিটেন ছাড়াও মিশর; স্পেন-সহ বিভিন্ন দেশের লোক এতে উপস্থিত ছিলেন। দু’দিনের এই ইভেন্টে কমপক্ষে ১৮ হাজার মানুষ অংশগ্রহণ করেছিলেন। বীজগতি উৎসবের পরিচালক কেভিন জ্যাকসন ৭ বছর আগে তাঁর সঙ্গী ওয়ালিদ জাহাঙ্গিয়ার সঙ্গে এই আয়োজনের সূচনা করেন। আয়োজনের ব্যপ্তির দিক দিয়ে এটি এখন বিশ্বের বৃহত্তম হালাল খাদ্য সমাবেশগুলোর অন্যতম। তাদের মতে; সংস্কৃতি ভাগ করে নিতে খাবারের চেয়ে ভালো উপায় নেই। আয়োজক জ্যাকসন বলেন; তাঁরা যখন এই আয়োজনের সূচনা করেছিলেন; তখন লন্ডনে বেশিরভাগ মুসলিম ইভেন্ট কমিউনিটি সেন্টার বা স্কুল হলে অনুষ্ঠিত হত। কিন্তু তাদের এই ইভেন্ট আয়োজনের মধ্য দিয়ে মুসলিম সম্প্রদায় এখন রাজধানীর বিখ্যাত ভেন্যুগুলোতে প্রবেশ করেছে।

আরও পড়ুন: ৮১ কোটি মানুষের জন্য খাদ্য ও পুষ্টির সমতা নিশ্চিত করতে ভারতের বহুমুখী অভিযান

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

লন্ডনে হালাল খাদ্য উৎসব

আপডেট : ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২২, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: সম্প্রতি ব্রিটেনের রাজাধানী লন্ডনে আয়োজিত হল হালাল ফুড ফেস্টিভ্যাল। মুসলিমদের পাশাপাশি অমুসলিমরাও ঘুরে দেখেছেন এ আয়োজন। আয়োজকরা বলছেন; হালাল খাবারের ধারাটি কেবল খাবারেরই ধারা নয়; এটি একটি জীবনধারাও। কুইন এলিজাবেথ অলিম্পিক পার্কের লন্ডন স্টেডিয়ামে গত ২৪-২৫ সেপ্টেম্বর ষষ্ঠবারের মতো বসেছিল এ আয়োজন। দেড় শতাধিক স্টল ছিল সেখানে। ব্রিটেন ছাড়াও মিশর; স্পেন-সহ বিভিন্ন দেশের লোক এতে উপস্থিত ছিলেন। দু’দিনের এই ইভেন্টে কমপক্ষে ১৮ হাজার মানুষ অংশগ্রহণ করেছিলেন। বীজগতি উৎসবের পরিচালক কেভিন জ্যাকসন ৭ বছর আগে তাঁর সঙ্গী ওয়ালিদ জাহাঙ্গিয়ার সঙ্গে এই আয়োজনের সূচনা করেন। আয়োজনের ব্যপ্তির দিক দিয়ে এটি এখন বিশ্বের বৃহত্তম হালাল খাদ্য সমাবেশগুলোর অন্যতম। তাদের মতে; সংস্কৃতি ভাগ করে নিতে খাবারের চেয়ে ভালো উপায় নেই। আয়োজক জ্যাকসন বলেন; তাঁরা যখন এই আয়োজনের সূচনা করেছিলেন; তখন লন্ডনে বেশিরভাগ মুসলিম ইভেন্ট কমিউনিটি সেন্টার বা স্কুল হলে অনুষ্ঠিত হত। কিন্তু তাদের এই ইভেন্ট আয়োজনের মধ্য দিয়ে মুসলিম সম্প্রদায় এখন রাজধানীর বিখ্যাত ভেন্যুগুলোতে প্রবেশ করেছে।

আরও পড়ুন: ৮১ কোটি মানুষের জন্য খাদ্য ও পুষ্টির সমতা নিশ্চিত করতে ভারতের বহুমুখী অভিযান