১৮ জুন ২০২৫, বুধবার, ৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

স্বাস্থ্য সাথী ক্যাম্প: রোজাদার মায়েরা আগেভাগে পেলেন পরিষেবা

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২৬ এপ্রিল ২০২২, মঙ্গলবার
  • / 35

পুবের কলম প্রতিবেদক: তীব্র দাবদাহের মধ্যে চলছে রোজা। তাই পরিকল্পনা মাফিক চলে একটি স্বাস্থ্য সাথী ক্যাম্প। মানবিক ভাবে রোজাদার ব্যক্তিদের জন্য আগেভাগে সরকারি পরিষেবায় অন্তর্ভুক্ত হল। বিধাননগর পুর নিগমের অঞ্চলে মুসলিম সংখ্যালঘু অধ্যুষিত ওয়ার্ড আটঘরা ১২ নম্বর ওয়ার্ড। রমজান মাসের মধ্যে মঙ্গলবার ওয়ার্ডের ষষ্ঠী তলায় বসে সরকারি স্বাস্থ্য সাথী ক্যাম্প। নাগরিকদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে ক্যাম্পটি দুটি পর্যায়ে ভাগ দিনভর চালিয়ে যান সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কমিটি। সেই দুটি ভাগের প্রথম অংশে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এই সময়ের মধ্যে ওয়ার্ডের সংখ্যালঘু মুসলিম উপভোক্তাকে বেশি অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। আর দ্বিতীয় ধাপে দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্তের ওই সময়কালে সুবিধা পান অন্যান্য উপভোক্তারা। এই যুক্তি হিসেবে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কমিটির তরফে আজিজুল হোসেন মন্ডল জানান, রোজার মাস উপলক্ষে সংখ্যালঘু মুসলিম মায়েরা বাড়িতে ইফতারের জোগাড়ে ব্যাস্ত থাকেন। তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনপ্রিয় স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের পরিষেবার নিতে এসে মায়েদের কোন অসুবিধা কাম্য নয়। সেই কথা মাথায় রেখে শিবিরে ছবি তুলতে আসা অথবা স্বাস্থ্য সাথী কার্ড নিতে আসা মায়েদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার শতাধিক মানুষ পরিষেবার অন্তর্ভুক্ত হন। এরই আগেই ওয়ার্ডে বেশ কয়েকবার স্বাস্থ্যসাথী শিবির অনুষ্ঠিত হয়। ১২ নম্বর ওয়ার্ড কমিটি সূত্রে খবর, সব মিলিয়ে এ যাবৎ ওয়ার্ডের অধিকাংশ বাসিন্দাদের সরকারি ওই স্বাস্থ্য সাথী পরিষেবার আওতায় আনা গেছে

আরও পড়ুন: বালেশ্বরে  ট্রেন দুর্ঘটনায় আর্ত মানুষের  সেবায় রাজ্য মহিলা তৃণমূল কংগ্রেস

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

স্বাস্থ্য সাথী ক্যাম্প: রোজাদার মায়েরা আগেভাগে পেলেন পরিষেবা

আপডেট : ২৬ এপ্রিল ২০২২, মঙ্গলবার

পুবের কলম প্রতিবেদক: তীব্র দাবদাহের মধ্যে চলছে রোজা। তাই পরিকল্পনা মাফিক চলে একটি স্বাস্থ্য সাথী ক্যাম্প। মানবিক ভাবে রোজাদার ব্যক্তিদের জন্য আগেভাগে সরকারি পরিষেবায় অন্তর্ভুক্ত হল। বিধাননগর পুর নিগমের অঞ্চলে মুসলিম সংখ্যালঘু অধ্যুষিত ওয়ার্ড আটঘরা ১২ নম্বর ওয়ার্ড। রমজান মাসের মধ্যে মঙ্গলবার ওয়ার্ডের ষষ্ঠী তলায় বসে সরকারি স্বাস্থ্য সাথী ক্যাম্প। নাগরিকদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে ক্যাম্পটি দুটি পর্যায়ে ভাগ দিনভর চালিয়ে যান সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কমিটি। সেই দুটি ভাগের প্রথম অংশে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এই সময়ের মধ্যে ওয়ার্ডের সংখ্যালঘু মুসলিম উপভোক্তাকে বেশি অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। আর দ্বিতীয় ধাপে দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্তের ওই সময়কালে সুবিধা পান অন্যান্য উপভোক্তারা। এই যুক্তি হিসেবে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কমিটির তরফে আজিজুল হোসেন মন্ডল জানান, রোজার মাস উপলক্ষে সংখ্যালঘু মুসলিম মায়েরা বাড়িতে ইফতারের জোগাড়ে ব্যাস্ত থাকেন। তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনপ্রিয় স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের পরিষেবার নিতে এসে মায়েদের কোন অসুবিধা কাম্য নয়। সেই কথা মাথায় রেখে শিবিরে ছবি তুলতে আসা অথবা স্বাস্থ্য সাথী কার্ড নিতে আসা মায়েদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার শতাধিক মানুষ পরিষেবার অন্তর্ভুক্ত হন। এরই আগেই ওয়ার্ডে বেশ কয়েকবার স্বাস্থ্যসাথী শিবির অনুষ্ঠিত হয়। ১২ নম্বর ওয়ার্ড কমিটি সূত্রে খবর, সব মিলিয়ে এ যাবৎ ওয়ার্ডের অধিকাংশ বাসিন্দাদের সরকারি ওই স্বাস্থ্য সাথী পরিষেবার আওতায় আনা গেছে

আরও পড়ুন: বালেশ্বরে  ট্রেন দুর্ঘটনায় আর্ত মানুষের  সেবায় রাজ্য মহিলা তৃণমূল কংগ্রেস