১৯ জুন ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নদী শুকিয়ে বের হল হিটলারের রণতরী!  

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ৩০ অগাস্ট ২০২২, মঙ্গলবার
  • / 24

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ পুড়ছে গোটা ইউরোপ।  তাপপ্রবাহে নদীর পানি শুকিয়ে যাচ্ছে। আর সেই পানি  শুকাতেই নদীখাতের কাদায় ভাসতে দেখা গেল বিশ্বযুদ্ধের এক ডজনরণতরী। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি যুদ্ধজাহাজ আবার বিস্ফোরক বোঝাই। ঘটনার জেরে চোখ কপালে  উঠেছে ইইউ নেতাদের। কীভাবে কাদা মাটিতে আটকে থাকা ওই যুদ্ধজাহাজগুলিকে তোলা হবে, তা নিয়ে চিন্তাভাবনা চলছে।

 

আরও পড়ুন: সুন্দরবনের নদী উপকূলবর্তী ২০০টি নদী বাঁধ সংস্কারের উদ্যোগ নিল সেচ দফতর

রণতরীগুলির কয়েকটিতে বিস্ফোরক থাকায় তোলার সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকছে। অন্যদিকে গবেষকদের দাবি, এই যুদ্ধজাহাজগুলিতে লুকিয়ে আছে বহু অজানা ইতিহাস।

আরও পড়ুন: নদী পথে একুশের সভায় রওনা সুন্দরবনের তৃণমূল  কর্মী ও সমর্থকদের

 

আরও পড়ুন: হিটলারের বাড়িতে মানবাধিকার প্রশিক্ষণ!

একবার সেগুলিকে নদীখাত থেকে তুলতে পারলে বোঝা  যাবে কীভাবে ডোবানো হয়েছিল রণতরীগুলিকে। তবে সেই  কাজে দীর্ঘ সময় লেগে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। কোথায় দেখা মিলেছে জাহাজগুলির? এর মধ্যে প্রথম  সারিতে রয়েছে সার্বিয়া। গত কয়েক মাস ধরে চলা দারুন তাপপ্রবাহের জেরে শুকিয়ে গিয়েছে দানিয়ুব নদীর  পানি।

 

ফলে সেখানে দেখা মেলে প্রায় এক ডজন যুদ্ধজাহাজের। বিষয়টি জানাজানি হতেই ওই এলাকায় চলে আসেন প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা। তাঁদের দাবি, এই রণতরীগুলির সবকটিই ২য় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার। নাৎসি জার্মানির উত্থানের সময় হিটলারের নির্দেশে এগুলিকে তৈরি করা হয়েছিল।

 

১৯৪১-এর ২২ জুন রাশিয়া আক্রমণের নির্দেশ দেন হিটলার। অনুমান, ওই সময় এই রণতরীগুলিকে কৃষ্ণসাগরের দিকে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু দানিয়ুবের বুকে সেগুলিকে ডুবিয়ে দেওয়া হয়। তবে এর পিছনে মার্কিন নাকি ব্রিটিশ নৌসেনার হাত ছিল, তা স্পষ্ট নয়।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

নদী শুকিয়ে বের হল হিটলারের রণতরী!  

আপডেট : ৩০ অগাস্ট ২০২২, মঙ্গলবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ পুড়ছে গোটা ইউরোপ।  তাপপ্রবাহে নদীর পানি শুকিয়ে যাচ্ছে। আর সেই পানি  শুকাতেই নদীখাতের কাদায় ভাসতে দেখা গেল বিশ্বযুদ্ধের এক ডজনরণতরী। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি যুদ্ধজাহাজ আবার বিস্ফোরক বোঝাই। ঘটনার জেরে চোখ কপালে  উঠেছে ইইউ নেতাদের। কীভাবে কাদা মাটিতে আটকে থাকা ওই যুদ্ধজাহাজগুলিকে তোলা হবে, তা নিয়ে চিন্তাভাবনা চলছে।

 

আরও পড়ুন: সুন্দরবনের নদী উপকূলবর্তী ২০০টি নদী বাঁধ সংস্কারের উদ্যোগ নিল সেচ দফতর

রণতরীগুলির কয়েকটিতে বিস্ফোরক থাকায় তোলার সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকছে। অন্যদিকে গবেষকদের দাবি, এই যুদ্ধজাহাজগুলিতে লুকিয়ে আছে বহু অজানা ইতিহাস।

আরও পড়ুন: নদী পথে একুশের সভায় রওনা সুন্দরবনের তৃণমূল  কর্মী ও সমর্থকদের

 

আরও পড়ুন: হিটলারের বাড়িতে মানবাধিকার প্রশিক্ষণ!

একবার সেগুলিকে নদীখাত থেকে তুলতে পারলে বোঝা  যাবে কীভাবে ডোবানো হয়েছিল রণতরীগুলিকে। তবে সেই  কাজে দীর্ঘ সময় লেগে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। কোথায় দেখা মিলেছে জাহাজগুলির? এর মধ্যে প্রথম  সারিতে রয়েছে সার্বিয়া। গত কয়েক মাস ধরে চলা দারুন তাপপ্রবাহের জেরে শুকিয়ে গিয়েছে দানিয়ুব নদীর  পানি।

 

ফলে সেখানে দেখা মেলে প্রায় এক ডজন যুদ্ধজাহাজের। বিষয়টি জানাজানি হতেই ওই এলাকায় চলে আসেন প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা। তাঁদের দাবি, এই রণতরীগুলির সবকটিই ২য় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার। নাৎসি জার্মানির উত্থানের সময় হিটলারের নির্দেশে এগুলিকে তৈরি করা হয়েছিল।

 

১৯৪১-এর ২২ জুন রাশিয়া আক্রমণের নির্দেশ দেন হিটলার। অনুমান, ওই সময় এই রণতরীগুলিকে কৃষ্ণসাগরের দিকে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু দানিয়ুবের বুকে সেগুলিকে ডুবিয়ে দেওয়া হয়। তবে এর পিছনে মার্কিন নাকি ব্রিটিশ নৌসেনার হাত ছিল, তা স্পষ্ট নয়।