০১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জয়ের পর যোগীর ১৭ মিনিটের ভাষণে ‘জয় শ্রীরাম’ তিন বার, মোদির নাম জয়ধ্বনি ১৪ বার!

মাসুদ আলি
  • আপডেট : ১০ মার্চ ২০২২, বৃহস্পতিবার
  • / 12

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : বিকেল ৫টা ৫৭ থেকে ৬টা ১৪ পর্যন্ত ভাষণ দেন যোগী আদিত্যনাথ । সাকুল্যে ১৭ মিনিট। তার মধ্যে তিনি ১৪ বার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নাম নেন । তাঁর প্রতি বার বার প্রকাশ করেন কৃতজ্ঞতা। অভিনন্দন জানান মোদিজিকেই। ১৪ বার মোদির নাম নিলেও যোগী ‘জয় জয় শ্রীরাম’ আওয়াজ তোলেন তিন বার। ও সে আওয়াজ তোলেন ভাষণের একে বারে শেষে।

যোগী ধন্যবাদ জানালেন বিজেপি-র সর্বস্তরের নেতাকর্মীদেরই। তিনি বললেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সুযোগ্য নেতৃত্বের গুণেই জাতীয়তাবাদ, উন্নয়ন ও সুশাসনের মডেলকে দু’হাত ভরে আশীর্বাদ করেছেন উত্তরপ্রদেশের ২৫ কোটি মানুষ। তারই ফল এমন সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দ্বিতীয় বার সরকার গড়ার সুযোগ পেয়েছি। যোগি বলেন, এই বিপুল জয় দায়িত্ব বাড়িয়ে দিয়েছে বহুগুণ। বললেন, ‘‘জোশ কে সাথ সাথ, হোশ কো বনায়ে রাখ না হ্যায়।’’

এদিন যোগীর ভাষণে আলাদা করে কোনও মেরুকরণ ছিল না। কোনও বিদ্বেষসূচক শ্লেষ ছিল না। তাঁর এই ভাষণ শুনে অনেকেই বলেছেন, এতো আর যাইহোক যোগী সুলভ ভাষণ নয়। এই বিপুল জয় যে তাঁর দায়িত্ব আরও বাড়িয়েছে সেকথা বলেছেন যোগী।১৭ মিনিটে ১৪ বার নিয়েছেন মোদির নাম! আসলে দলিত নেতারা যখন যোগীকে চাপে ফেলার চেষ্টা করছিল, তখন মোদি পিঠে হাত রেখেছিলেন যোগীর।তাঁর প্রশংসা করেছিলেন। ফলে মোদির প্রতি যে তাঁর আলাদা অনুভূতি থাকবে সেটাই স্বাভাবিক।

Tag :

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

জয়ের পর যোগীর ১৭ মিনিটের ভাষণে ‘জয় শ্রীরাম’ তিন বার, মোদির নাম জয়ধ্বনি ১৪ বার!

আপডেট : ১০ মার্চ ২০২২, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : বিকেল ৫টা ৫৭ থেকে ৬টা ১৪ পর্যন্ত ভাষণ দেন যোগী আদিত্যনাথ । সাকুল্যে ১৭ মিনিট। তার মধ্যে তিনি ১৪ বার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নাম নেন । তাঁর প্রতি বার বার প্রকাশ করেন কৃতজ্ঞতা। অভিনন্দন জানান মোদিজিকেই। ১৪ বার মোদির নাম নিলেও যোগী ‘জয় জয় শ্রীরাম’ আওয়াজ তোলেন তিন বার। ও সে আওয়াজ তোলেন ভাষণের একে বারে শেষে।

যোগী ধন্যবাদ জানালেন বিজেপি-র সর্বস্তরের নেতাকর্মীদেরই। তিনি বললেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সুযোগ্য নেতৃত্বের গুণেই জাতীয়তাবাদ, উন্নয়ন ও সুশাসনের মডেলকে দু’হাত ভরে আশীর্বাদ করেছেন উত্তরপ্রদেশের ২৫ কোটি মানুষ। তারই ফল এমন সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দ্বিতীয় বার সরকার গড়ার সুযোগ পেয়েছি। যোগি বলেন, এই বিপুল জয় দায়িত্ব বাড়িয়ে দিয়েছে বহুগুণ। বললেন, ‘‘জোশ কে সাথ সাথ, হোশ কো বনায়ে রাখ না হ্যায়।’’

এদিন যোগীর ভাষণে আলাদা করে কোনও মেরুকরণ ছিল না। কোনও বিদ্বেষসূচক শ্লেষ ছিল না। তাঁর এই ভাষণ শুনে অনেকেই বলেছেন, এতো আর যাইহোক যোগী সুলভ ভাষণ নয়। এই বিপুল জয় যে তাঁর দায়িত্ব আরও বাড়িয়েছে সেকথা বলেছেন যোগী।১৭ মিনিটে ১৪ বার নিয়েছেন মোদির নাম! আসলে দলিত নেতারা যখন যোগীকে চাপে ফেলার চেষ্টা করছিল, তখন মোদি পিঠে হাত রেখেছিলেন যোগীর।তাঁর প্রশংসা করেছিলেন। ফলে মোদির প্রতি যে তাঁর আলাদা অনুভূতি থাকবে সেটাই স্বাভাবিক।