২৫ অক্টোবর ২০২৫, শনিবার, ৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

লালুকে দেখতে হাসপাতালে নীতিশ ফোন মোদি, রাহুলেরও

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ৭ জুলাই ২০২২, বৃহস্পতিবার
  • / 91

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদব গুরুতর অসুস্থ। তাঁকে দেখতে পাটনার পারস হাসপাতালে যান বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। লালুর সঙ্গে সাক্ষাতের পর কয়েকটি ছবি তিনি নিজেই শেয়ার করেছেন। সেই ছবি দেখে আবেগঘন হয়েছেন অনেকেই । ছবি শেয়ার করে তিনি লালুর দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন। শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল হলেও, কিডনি ও হার্টের সমস্যায় ভুগছেন লালুপ্রসাদ যাদব। ফোন করে লালুপ্রসাদের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং রাহুল গান্ধি। বিজেপির শাহনওয়াজ হুসেনও দেখতে গিয়েছিলেন অসুস্থ লালুকে।

গত ৪ জুলাই নিজের বাড়িতে পড়ে গিয়েছিলেন লালুপ্রসাদ যাদব । এরপর তড়িঘড়ি তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল পাটনার পারস হাসপাতালে। পরীক্ষায় দেথা যায় তাঁর ডান কাঁধের হাড়ে চিড় ধরেছে। বর্তমানে সেই হাসপাতালেই চিকিৎসাধীন বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী । তেজস্বী জানান, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। কিন্তু নতুন করে কিডনি ও হার্টের সমস্যায় ভুগছেন তিনি। এর চিকিৎসার জন্য বেশ কয়েকদিন আগে দিল্লির এইমসে ভর্তি হয়েছিলেন বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। এইমসের চিকিৎসকদের পরামর্শ মতো লালু প্রসাদ যাদবকে সিঙ্গাপুর নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান তেজস্বী।

আরও পড়ুন: ভাজপার ২০ বছরের শাসনেও ভাগ্য খোলেনি বিহারের: গেরুয়া শিবিরকে নিশানা তেজস্বীর

নীতিশ ও লালুর রাজনৈতিক যাত্রা শুরু হয়েছিল মোটামুটি একই সময়ে। দু’জনের রাজনৈতিক যাত্রা শুরু হয়েছিল জয়প্রকাশ নারায়ণের কংগ্রেস বিরোধী আন্দোলনের হাত ধরে। দু’জনেই বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন। জোট সরকারও গড়েছেন। আলাদাও হয়েছেন। বর্তমান নীতিশ রয়েছেন বিজেপির সঙ্গে। তবে আরজেডির সঙ্গে প্রকাশ্যে নরম সম্পর্ক প্রদর্শন করছেন তিনি। যা নিয়ে রাজনৈতিকমহলে মাঝে মধ্যেই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে।

আরও পড়ুন: Gaza hospital-এ বোমা মেরে ৫ সাংবাদিককে খুন ইসরাইলের

আরও পড়ুন: কাঁথিতে প্রসাদ খেয়ে অসুস্থ বহু গ্রামবাসী!

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

লালুকে দেখতে হাসপাতালে নীতিশ ফোন মোদি, রাহুলেরও

আপডেট : ৭ জুলাই ২০২২, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদব গুরুতর অসুস্থ। তাঁকে দেখতে পাটনার পারস হাসপাতালে যান বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। লালুর সঙ্গে সাক্ষাতের পর কয়েকটি ছবি তিনি নিজেই শেয়ার করেছেন। সেই ছবি দেখে আবেগঘন হয়েছেন অনেকেই । ছবি শেয়ার করে তিনি লালুর দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন। শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল হলেও, কিডনি ও হার্টের সমস্যায় ভুগছেন লালুপ্রসাদ যাদব। ফোন করে লালুপ্রসাদের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং রাহুল গান্ধি। বিজেপির শাহনওয়াজ হুসেনও দেখতে গিয়েছিলেন অসুস্থ লালুকে।

গত ৪ জুলাই নিজের বাড়িতে পড়ে গিয়েছিলেন লালুপ্রসাদ যাদব । এরপর তড়িঘড়ি তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল পাটনার পারস হাসপাতালে। পরীক্ষায় দেথা যায় তাঁর ডান কাঁধের হাড়ে চিড় ধরেছে। বর্তমানে সেই হাসপাতালেই চিকিৎসাধীন বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী । তেজস্বী জানান, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। কিন্তু নতুন করে কিডনি ও হার্টের সমস্যায় ভুগছেন তিনি। এর চিকিৎসার জন্য বেশ কয়েকদিন আগে দিল্লির এইমসে ভর্তি হয়েছিলেন বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। এইমসের চিকিৎসকদের পরামর্শ মতো লালু প্রসাদ যাদবকে সিঙ্গাপুর নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান তেজস্বী।

আরও পড়ুন: ভাজপার ২০ বছরের শাসনেও ভাগ্য খোলেনি বিহারের: গেরুয়া শিবিরকে নিশানা তেজস্বীর

নীতিশ ও লালুর রাজনৈতিক যাত্রা শুরু হয়েছিল মোটামুটি একই সময়ে। দু’জনের রাজনৈতিক যাত্রা শুরু হয়েছিল জয়প্রকাশ নারায়ণের কংগ্রেস বিরোধী আন্দোলনের হাত ধরে। দু’জনেই বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন। জোট সরকারও গড়েছেন। আলাদাও হয়েছেন। বর্তমান নীতিশ রয়েছেন বিজেপির সঙ্গে। তবে আরজেডির সঙ্গে প্রকাশ্যে নরম সম্পর্ক প্রদর্শন করছেন তিনি। যা নিয়ে রাজনৈতিকমহলে মাঝে মধ্যেই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে।

আরও পড়ুন: Gaza hospital-এ বোমা মেরে ৫ সাংবাদিককে খুন ইসরাইলের

আরও পড়ুন: কাঁথিতে প্রসাদ খেয়ে অসুস্থ বহু গ্রামবাসী!