০১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হেফাজতে স্নান না করেই আছেন পার্থ, কি পদক্ষেপ নিলেন ইডি কর্তারা, জানলে চোখ উঠবে কপালে

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ২ অগাস্ট ২০২২, মঙ্গলবার
  • / 8

 

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ আক্ষরিক অর্থেই তিনি হেভিওয়েট। ওজন ১১১ কেজি। এসএসসি দুর্নীতি মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তনমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। আপাতত বিশাল বপু পার্থ কে নিয়ে বেজায় অস্বস্তিতে ইডি আধিকারিকরা। নিত্য দিন নানা ধরনের খাবার বায়নাক্কা তো আছেই। এরসঙ্গে যুক্ত হয়েছে স্নান না করা।

 

ইডি সূত্রের খবর নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার পর বেশ কয়েকদিন স্নান করেন নি পার্থ। পরনে সেই একই পাঞ্জাবি আর পায়জামা। দৃশ্যতই এহেন অবস্থায় চরম অস্বস্তিতে পরেন ইডি কর্তরা।

এরপর জানা যায় বিপুল ওজনের জন্য নিজে স্নান করতে, জামাকাপড় পরতে পারেননা পার্থ। নাকতলার বাড়িতে এইজন্য আলাদা পরিচারক ছিল। কিন্তু ইডি হেফাজতে এসব সুবিধা কোথায় তাই স্নান না করেই আছেন তিনি। এরসঙ্গে যুক্ত হয়েছে ছোট শৌচাগার। পার্থর বিশাল বপু নিয়ে ওই স্নানঘর ব্যবহার করা অসম্ভব হয়ে গিয়েছে।

এরপর ইডি কর্তারা নিজেদের বাথরুম ছেড়ে দেন,স্নান করানোর জন্য দেওয়া হয় এক চতুর্থ শ্রেণির কর্মীকে। পরিচ্ছন্ন পোশাকও পরানো হয়।
এই নিয়ে ওয়াকিবহাল মহলের সরস মন্তব্য এছাড়া আর কিছু করারও ছিলনা। দিনের শেষে জেরার কাজটা ইডির অফিসারদেরই করতে হত। গায়ে গন্ধ হলে যে সেটাই বানচাল হয়ে যেত।

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

হেফাজতে স্নান না করেই আছেন পার্থ, কি পদক্ষেপ নিলেন ইডি কর্তারা, জানলে চোখ উঠবে কপালে

আপডেট : ২ অগাস্ট ২০২২, মঙ্গলবার

 

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ আক্ষরিক অর্থেই তিনি হেভিওয়েট। ওজন ১১১ কেজি। এসএসসি দুর্নীতি মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তনমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। আপাতত বিশাল বপু পার্থ কে নিয়ে বেজায় অস্বস্তিতে ইডি আধিকারিকরা। নিত্য দিন নানা ধরনের খাবার বায়নাক্কা তো আছেই। এরসঙ্গে যুক্ত হয়েছে স্নান না করা।

 

ইডি সূত্রের খবর নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার পর বেশ কয়েকদিন স্নান করেন নি পার্থ। পরনে সেই একই পাঞ্জাবি আর পায়জামা। দৃশ্যতই এহেন অবস্থায় চরম অস্বস্তিতে পরেন ইডি কর্তরা।

এরপর জানা যায় বিপুল ওজনের জন্য নিজে স্নান করতে, জামাকাপড় পরতে পারেননা পার্থ। নাকতলার বাড়িতে এইজন্য আলাদা পরিচারক ছিল। কিন্তু ইডি হেফাজতে এসব সুবিধা কোথায় তাই স্নান না করেই আছেন তিনি। এরসঙ্গে যুক্ত হয়েছে ছোট শৌচাগার। পার্থর বিশাল বপু নিয়ে ওই স্নানঘর ব্যবহার করা অসম্ভব হয়ে গিয়েছে।

এরপর ইডি কর্তারা নিজেদের বাথরুম ছেড়ে দেন,স্নান করানোর জন্য দেওয়া হয় এক চতুর্থ শ্রেণির কর্মীকে। পরিচ্ছন্ন পোশাকও পরানো হয়।
এই নিয়ে ওয়াকিবহাল মহলের সরস মন্তব্য এছাড়া আর কিছু করারও ছিলনা। দিনের শেষে জেরার কাজটা ইডির অফিসারদেরই করতে হত। গায়ে গন্ধ হলে যে সেটাই বানচাল হয়ে যেত।