৩০ এপ্রিল ২০২৫, বুধবার, ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

উঠে গেল সর্বভারতীয় ডাক্তারি প্রবেশিকা নিটের বয়সের উর্ধ্বসীমা!

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১০ মার্চ ২০২২, বৃহস্পতিবার
  • / 13

Representative Image

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : তুলে দেওয়া হল সর্বভারতীয় মেডিকেল প্রবেশিকা পরীক্ষা নিট দেওয়ার সর্বোচ্চ বয়সসীমা। অর্থাৎ যে কোনও বয়সেই নিট (স্নাতক) দিতে পারবেন আবেদনকারীরা। পরীক্ষার জন্য বয়স আর বাধা হবে না। বুধবার জাতীয় মেডিকেল কমিশনের তরফে একটি বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, গত ২১ অক্টোবর কমিশনের চতুর্থ বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে নিট (স্নাতক) দেওয়ার জন্য বয়সের ক্ষেত্রে কোনও সর্বোচ্চসীমা থাকা উচিত নয়। সেইমতো কমিশনের চেয়ারপার্সনের সিদ্ধান্ত মোতাবেক নয়া নিয়ম কার্যকর করা হচ্ছে। যে নিয়ম নিয়ে অতীতে একাধিকবার আদালতে আলোচনা হয়েছে।

 

এবার থেকে যতবার ইচ্ছা, ততবারই সর্বভারতীয় মেডিকেল প্রবেশিকা দিতে পারবেন আবেদনকারীরা। অন্য কোনও কোর্সে ভরতি হওয়ার পরও দিতে পারবেন নিটের পরীক্ষা। এমনিতে প্রতি বছর এমবিবিএস, বিডিএস, বিএএমএস, বিএসএমএস, বিইউএমএস এবং বিএইচএমএস কোর্সে ভরতির জন্য নিট পরীক্ষা নেওয়া হয়। সেই পরীক্ষার আয়োজন করে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি (এনটিএ)। সেই পরীক্ষার ভিত্তিতে ভারতের বিভিন্ন সরকার এবং বেসরকারি কলেজে মেডিকেল স্নাতক কোর্সে ভরতি হন পড়ুয়ারা।

 

এতদিন সাধারণ শ্রেণির মেডিক্যাল পড়ুয়ারা ২৫ বছর পর্যন্ত এই পরীক্ষায় বসতে পারতেন৷ সংরক্ষিত কোটার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত পাঁচ বছর ছাড়ের সুযোগ ছিল৷ নয়া নির্দেশিকার ফলে সেই বাধা আর রইল না৷ স্বভাবতই এহেন খবরে খুশির জোয়ার ডাক্তারি পড়ুয়া মহলে৷ খুশি অধ্যাপক চিকিৎসকেরাও৷ তাঁরা বলছেন এর ফলে আরও অনেক বেশি পড়ুয়ারা এই পরীক্ষায় বসার সুযোগ পাবেন৷

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

উঠে গেল সর্বভারতীয় ডাক্তারি প্রবেশিকা নিটের বয়সের উর্ধ্বসীমা!

আপডেট : ১০ মার্চ ২০২২, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : তুলে দেওয়া হল সর্বভারতীয় মেডিকেল প্রবেশিকা পরীক্ষা নিট দেওয়ার সর্বোচ্চ বয়সসীমা। অর্থাৎ যে কোনও বয়সেই নিট (স্নাতক) দিতে পারবেন আবেদনকারীরা। পরীক্ষার জন্য বয়স আর বাধা হবে না। বুধবার জাতীয় মেডিকেল কমিশনের তরফে একটি বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, গত ২১ অক্টোবর কমিশনের চতুর্থ বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে নিট (স্নাতক) দেওয়ার জন্য বয়সের ক্ষেত্রে কোনও সর্বোচ্চসীমা থাকা উচিত নয়। সেইমতো কমিশনের চেয়ারপার্সনের সিদ্ধান্ত মোতাবেক নয়া নিয়ম কার্যকর করা হচ্ছে। যে নিয়ম নিয়ে অতীতে একাধিকবার আদালতে আলোচনা হয়েছে।

 

এবার থেকে যতবার ইচ্ছা, ততবারই সর্বভারতীয় মেডিকেল প্রবেশিকা দিতে পারবেন আবেদনকারীরা। অন্য কোনও কোর্সে ভরতি হওয়ার পরও দিতে পারবেন নিটের পরীক্ষা। এমনিতে প্রতি বছর এমবিবিএস, বিডিএস, বিএএমএস, বিএসএমএস, বিইউএমএস এবং বিএইচএমএস কোর্সে ভরতির জন্য নিট পরীক্ষা নেওয়া হয়। সেই পরীক্ষার আয়োজন করে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি (এনটিএ)। সেই পরীক্ষার ভিত্তিতে ভারতের বিভিন্ন সরকার এবং বেসরকারি কলেজে মেডিকেল স্নাতক কোর্সে ভরতি হন পড়ুয়ারা।

 

এতদিন সাধারণ শ্রেণির মেডিক্যাল পড়ুয়ারা ২৫ বছর পর্যন্ত এই পরীক্ষায় বসতে পারতেন৷ সংরক্ষিত কোটার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত পাঁচ বছর ছাড়ের সুযোগ ছিল৷ নয়া নির্দেশিকার ফলে সেই বাধা আর রইল না৷ স্বভাবতই এহেন খবরে খুশির জোয়ার ডাক্তারি পড়ুয়া মহলে৷ খুশি অধ্যাপক চিকিৎসকেরাও৷ তাঁরা বলছেন এর ফলে আরও অনেক বেশি পড়ুয়ারা এই পরীক্ষায় বসার সুযোগ পাবেন৷