০২ জুলাই ২০২৫, বুধবার, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জয়নগরে সমবায় নির্বাচনে ক্ষমতা ধরে রাখল তৃণমুল কংগ্রেস

চামেলি দাস
  • আপডেট : ১১ মে ২০২৫, রবিবার
  • / 285

উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়: আগামী বছর রাজ্যে বিধানসভার নির্বাচন। তার আগে নিজেদের ভোট ব্যাঙ্ক অটুট রাখার কাজ করে চলেছে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। জয়নগরের বিধায়ক বিশ্বনাথ দাসের তৎপরতায় একের পর এক সমবায় নির্বাচনে এককভাবে জয়ী হচ্ছেন তৃণমূল কংগ্রেস মনোনীত প্রার্থীরা।

জয়নগরে সমবায় নির্বাচনে ক্ষমতা ধরে রাখল তৃণমুল কংগ্রেস

আরও পড়ুন: BREAKING, ডেবরার বিধায়ক হুমায়ুন কবীরকে শোকজ তৃণমূলের

বহড়ু, উওর দূর্গাপুর, জয়নগর মজিলপুর, দক্ষিণ বারাসতের পর এবার শ্রীপুরে সমবায় নির্বাচনে একক ভাবে জয়ী হল তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিনিধিরা। জয়নগর থানার শ্রীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ইউ পি এন এ এস কে ইউ এসের নির্বাচনে ৪৬ টি আসনের সব কটিতেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় একক ভাবে বিজয়ী হয়েছে  তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিনিধিরা।

আরও পড়ুন: অভিষেকের পঞ্চবাণ নিয়ে কেন্দ্রকে তোপ তৃণমূলের

জয়নগরে সমবায় নির্বাচনে ক্ষমতা ধরে রাখল তৃণমুল কংগ্রেস

আরও পড়ুন: হাওয়াই চটি এত পছন্দ হলে দোকান খুলুন- বিধানসভায় নাম না করে সুকান্তকে কটাক্ষ মুখ্যমন্ত্রীর

জন্মলগ্ন থেকে এই সমবায়ের ক্ষমতায় আছে তৃণমূল কংগ্রেস। ২০১৫ সালের পর ২০২৫ সালে এই সমবায় নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশিত হয় সরকারি নিয়ম মেনে। তবে বিরোধী দলের তরফে এই নির্বাচনে কোনও প্রার্থী মনোনয়ন জমা না দেওয়ায় সরকারি নিয়ম অনুযায়ী তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিনিধিদের জয়ী ঘোষণা করা হয়। তাদের হাতে জয়ী সার্টিফিকেট তুলে দেন সমবায় দফতরের আধিকারিকরা। বিধায়ক বিশ্বনাথ দাস, শ্রীপুর অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি বাবু গাজি, জেলা জয়হিন্দ বাহিনীর সহ সভাপতি রাজু লস্করের উপস্থিতিতে বিজয়ীদের হাতে সার্টিফিকেট তুলে দেন সমবায় দফতরের আধিকারিকরা। এই সমবায়ে বর্তমানে উপভোক্তার সংখ্যা ১২০৯ জন।

জয়নগরে সমবায় নির্বাচনে ক্ষমতা ধরে রাখল তৃণমুল কংগ্রেস

মোট ৪৬ জন জয়ী প্রার্থীদের মধ্যে আগামী ৪৫ দিনের মধ্যে ১০ জন ডিরেক্টর নির্বাচিত করা হবে। তার পর ওই দশ জনের মধ্যে থেকে সভাপতি, সম্পাদক,কোষাধ্যক্ষ নির্বাচিত করা হবে। এই বারের ভোটে ৪৬টি আসনের মধ্যে ৫৫ শতাংশ সংখ্যালঘু, ২৫ শতাংশ মহিলা ও বাকি ২০ শতাংশ সাধারণ প্রার্থীকে জায়গা দেওয়া হয়েছে। এই জয়ের পরে জয়নগর বিধানসভার বিধায়ক বিশ্বনাথ দাস বলেন, মা মাটি মানুষের সরকারের উন্নয়নে আস্থা রেখে বিরোধীরা এখানে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অংশ নেননি। সরকারের সাফল্য ও এলাকার উন্নয়ন দেখে এই এলাকার সমবায়ের মানুষ ও তৃণমূল কংগ্রেসের উপর আবার ভরসা রাখার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আমরা এই সমবায়ের মাধ্যমে এলাকার উন্নয়নে আরও কাজ করব। বিধানসভার ভোটের আগে এই জয় আমাদের কর্মীদের মনোবল আরও বাড়িয়ে তুললো।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

জয়নগরে সমবায় নির্বাচনে ক্ষমতা ধরে রাখল তৃণমুল কংগ্রেস

আপডেট : ১১ মে ২০২৫, রবিবার

উজ্জ্বল বন্দ্যোপাধ্যায়: আগামী বছর রাজ্যে বিধানসভার নির্বাচন। তার আগে নিজেদের ভোট ব্যাঙ্ক অটুট রাখার কাজ করে চলেছে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। জয়নগরের বিধায়ক বিশ্বনাথ দাসের তৎপরতায় একের পর এক সমবায় নির্বাচনে এককভাবে জয়ী হচ্ছেন তৃণমূল কংগ্রেস মনোনীত প্রার্থীরা।

জয়নগরে সমবায় নির্বাচনে ক্ষমতা ধরে রাখল তৃণমুল কংগ্রেস

আরও পড়ুন: BREAKING, ডেবরার বিধায়ক হুমায়ুন কবীরকে শোকজ তৃণমূলের

বহড়ু, উওর দূর্গাপুর, জয়নগর মজিলপুর, দক্ষিণ বারাসতের পর এবার শ্রীপুরে সমবায় নির্বাচনে একক ভাবে জয়ী হল তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিনিধিরা। জয়নগর থানার শ্রীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ইউ পি এন এ এস কে ইউ এসের নির্বাচনে ৪৬ টি আসনের সব কটিতেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় একক ভাবে বিজয়ী হয়েছে  তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিনিধিরা।

আরও পড়ুন: অভিষেকের পঞ্চবাণ নিয়ে কেন্দ্রকে তোপ তৃণমূলের

জয়নগরে সমবায় নির্বাচনে ক্ষমতা ধরে রাখল তৃণমুল কংগ্রেস

আরও পড়ুন: হাওয়াই চটি এত পছন্দ হলে দোকান খুলুন- বিধানসভায় নাম না করে সুকান্তকে কটাক্ষ মুখ্যমন্ত্রীর

জন্মলগ্ন থেকে এই সমবায়ের ক্ষমতায় আছে তৃণমূল কংগ্রেস। ২০১৫ সালের পর ২০২৫ সালে এই সমবায় নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশিত হয় সরকারি নিয়ম মেনে। তবে বিরোধী দলের তরফে এই নির্বাচনে কোনও প্রার্থী মনোনয়ন জমা না দেওয়ায় সরকারি নিয়ম অনুযায়ী তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিনিধিদের জয়ী ঘোষণা করা হয়। তাদের হাতে জয়ী সার্টিফিকেট তুলে দেন সমবায় দফতরের আধিকারিকরা। বিধায়ক বিশ্বনাথ দাস, শ্রীপুর অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি বাবু গাজি, জেলা জয়হিন্দ বাহিনীর সহ সভাপতি রাজু লস্করের উপস্থিতিতে বিজয়ীদের হাতে সার্টিফিকেট তুলে দেন সমবায় দফতরের আধিকারিকরা। এই সমবায়ে বর্তমানে উপভোক্তার সংখ্যা ১২০৯ জন।

জয়নগরে সমবায় নির্বাচনে ক্ষমতা ধরে রাখল তৃণমুল কংগ্রেস

মোট ৪৬ জন জয়ী প্রার্থীদের মধ্যে আগামী ৪৫ দিনের মধ্যে ১০ জন ডিরেক্টর নির্বাচিত করা হবে। তার পর ওই দশ জনের মধ্যে থেকে সভাপতি, সম্পাদক,কোষাধ্যক্ষ নির্বাচিত করা হবে। এই বারের ভোটে ৪৬টি আসনের মধ্যে ৫৫ শতাংশ সংখ্যালঘু, ২৫ শতাংশ মহিলা ও বাকি ২০ শতাংশ সাধারণ প্রার্থীকে জায়গা দেওয়া হয়েছে। এই জয়ের পরে জয়নগর বিধানসভার বিধায়ক বিশ্বনাথ দাস বলেন, মা মাটি মানুষের সরকারের উন্নয়নে আস্থা রেখে বিরোধীরা এখানে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অংশ নেননি। সরকারের সাফল্য ও এলাকার উন্নয়ন দেখে এই এলাকার সমবায়ের মানুষ ও তৃণমূল কংগ্রেসের উপর আবার ভরসা রাখার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আমরা এই সমবায়ের মাধ্যমে এলাকার উন্নয়নে আরও কাজ করব। বিধানসভার ভোটের আগে এই জয় আমাদের কর্মীদের মনোবল আরও বাড়িয়ে তুললো।