০৫ নভেম্বর ২০২৫, বুধবার, ১৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দাবা বিশ্ব চ্যম্পিয়ন: নাগপুরে রাজকীয় অভ্যর্থনা দিব্যাকে

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ৩১ জুলাই ২০২৫, বৃহস্পতিবার
  • / 111

পুবের কলম প্রতিবেদক: বাতুমিতে তিনি নেমেছিলেন আন্ডারডগ হয়ে। আর ফিরলেন চ্যাম্পিয়ন হয়ে। নিজের দ্বিগুণ বয়সী কোনেরু হাম্পিকে হারিয়ে ঘরে ফিরলেন দাবার বিশ্ব চ্যম্পিয়ন দিব্যা দেশমুখ। বৃহস্পতিবার তিনি নাগপুরে ফেরেন। আর রাজকীয় অভ্যর্থনায় ভরিয়ে দেওয়া হল ১৯ বছরের দিব্যাকে। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার ৪৮ ঘন্টা  পরে ঘরের মেয়ের ঘরে ফেরা। তাই গোটা নাগপুর ভেঙে পড়েছিল নিজেদের মেয়েকে বরণ করে নেওয়ার জন্য।

কোনও দাবা খেলোয়াড় আন্তর্জাতিক মঞ্চে বিশ্বজয় করছেন আর তিনি ক্রিকেটার বা টেনিস প্লেয়ারদের মতো ঘরের মাটিতে এমন সম্বর্ধনা পাচ্ছেন, এটা হয়ত দীর্ঘদিন দেখেনি ভারত। কিন্তু নাগপুর সেটাই দেখালো। সকাল থেকেই নাগপুরের বিমানবন্দরে ছিল থিকথিকে ভিড়। আর সেই ভিড় পুরোটাই দিব্যার জন্য। ফুলমালায় তাঁকে বরণ করে নেওয়া হল।

আর ঘরে ফিরে দিব্যা স্মরণ করলেন তার প্রপিতামহকে। কারণ তিনিই দিব্যার আদর্শ। যদিও নিজের সাফল্যের কাহিনী ব্যক্ত করতে গিয়ে বাবা মাকেই সর্বাগ্রে রাখলেন। বললেন, ‘তাঁদের জন্যই আমার এই সাফল্য।’

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

দাবা বিশ্ব চ্যম্পিয়ন: নাগপুরে রাজকীয় অভ্যর্থনা দিব্যাকে

আপডেট : ৩১ জুলাই ২০২৫, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম প্রতিবেদক: বাতুমিতে তিনি নেমেছিলেন আন্ডারডগ হয়ে। আর ফিরলেন চ্যাম্পিয়ন হয়ে। নিজের দ্বিগুণ বয়সী কোনেরু হাম্পিকে হারিয়ে ঘরে ফিরলেন দাবার বিশ্ব চ্যম্পিয়ন দিব্যা দেশমুখ। বৃহস্পতিবার তিনি নাগপুরে ফেরেন। আর রাজকীয় অভ্যর্থনায় ভরিয়ে দেওয়া হল ১৯ বছরের দিব্যাকে। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার ৪৮ ঘন্টা  পরে ঘরের মেয়ের ঘরে ফেরা। তাই গোটা নাগপুর ভেঙে পড়েছিল নিজেদের মেয়েকে বরণ করে নেওয়ার জন্য।

কোনও দাবা খেলোয়াড় আন্তর্জাতিক মঞ্চে বিশ্বজয় করছেন আর তিনি ক্রিকেটার বা টেনিস প্লেয়ারদের মতো ঘরের মাটিতে এমন সম্বর্ধনা পাচ্ছেন, এটা হয়ত দীর্ঘদিন দেখেনি ভারত। কিন্তু নাগপুর সেটাই দেখালো। সকাল থেকেই নাগপুরের বিমানবন্দরে ছিল থিকথিকে ভিড়। আর সেই ভিড় পুরোটাই দিব্যার জন্য। ফুলমালায় তাঁকে বরণ করে নেওয়া হল।

আর ঘরে ফিরে দিব্যা স্মরণ করলেন তার প্রপিতামহকে। কারণ তিনিই দিব্যার আদর্শ। যদিও নিজের সাফল্যের কাহিনী ব্যক্ত করতে গিয়ে বাবা মাকেই সর্বাগ্রে রাখলেন। বললেন, ‘তাঁদের জন্যই আমার এই সাফল্য।’