১৩ অক্টোবর ২০২৫, সোমবার, ২৬ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

Ashoka University professor: অধ্যাপক মাহমুদাবাদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা যাবে না, Supreme Court

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২৫ অগাস্ট ২০২৫, সোমবার
  • / 250

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: সোস্যাল মিডিয়ায় (social media) কত লোক কতকিছু লিখে পোস্ট করে। অশোকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক (Ashoka University professor) আলি খান মাহমুদাবাদ অপারেশন সিঁদুর নিয়ে একটি পোস্ট করেছিলেন বলে তাঁকে গ্রেফতার করে জেলে পুরে দায়রা আদালতে চার্জ গঠন পর্যন্ত হয়ে যাচ্ছিল। এর আগে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) হস্তক্ষেপে তিনি জেল থেকে মুক্তি পেয়েছেন।

 

আরও পড়ুন: কবে ফিরবে পূর্ণরাজ্যের মর্যাদা? চার সপ্তাহের মধ্যে কেন্দ্রকে সিদ্ধান্ত জানাতে ডেডলাইন শীর্ষ আদালতের

সোমবার আবার সুপ্রিম কোর্ট হরিয়ানার দায়রা আদালতকে বলল, অধ্যাপক মাহমুদাবাদের (Ashoka University professor) বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা যাবে না এখন। চার্জশিট পেশ করাও যাবে না। বিচারপতি সূর্য কান্ত এবং বিচারপতি জয়মাল্য বাগচির এক বেঞ্চ এদিন বলে, সুপ্রিম কোর্ট হরিয়ানা পুলিশের যে বিশেষ তদন্ত দল গঠন করেছিল সেই তদন্ত দল মাহমুদাবাদের বিরুদ্ধে দুটি এফ আই আর এর মধ্যে একটি বন্ধ করে দিয়েছে।

আরও পড়ুন: ফেরানো হোক জম্মু ও কাশ্মীরের পূর্ণ রাজ্যের মর্যাদা! আর্জি সুপ্রিম কোর্টে, শুনানি আগামীকাল

 

আরও পড়ুন: নভেম্বরের ফল প্রকাশ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের অনুমতি চাইল এসএসসি

অধ্যাপক মাহমুদাবাদের আইনজীবী কপিল সিব্বাল বলেন, তাঁর মক্কেলের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহের অভিযোগ (ভারতীয় ন্যায়সংহিতার ১৫২ ধারা) আনা দুর্ভাগ্যজনক। আবার চার্জশিট পর্যন্ত পেশ হয়েছে! তখন বিচারপতিরা সিব্বালকে বলেন, আপনি চার্জশিট পড়ে ওঁর বিরুদ্ধে কী কী অভিযোগ আনা হয়েছে তা পরবর্তী শুনানির আগে একটি সারসংক্ষেপ তৈরি করুন। বিচারপতিরা বলেছেন, এফ আই আর নিয়ে কোনও রকম ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না।

  ♦ অধ্যাপক মাহমুদাবাদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা যাবে না : সুপ্রিম কোর্ট

মাহমুদাবাদকে গত ১৮ মে গ্রেফতার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে ভারতীয় ন্যায়সংহিতার ১৫২, ৩৫৩, ৭৯, ১৯৬(১) ধারায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। সুপ্রিম কোর্ট ২১ মে তাঁর জামিন মঞ্জুর করে। তাঁর গ্রেফতার নিয়ে শিক্ষাবিদরা তীব্র প্রতিবাদ জানান। অধ্যাপক মাহমুদাবাদ বলেন, এ এক নতুন ধরনের সেন্সরশিপ চালু হয়েছে দেশে।

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

Ashoka University professor: অধ্যাপক মাহমুদাবাদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা যাবে না, Supreme Court

আপডেট : ২৫ অগাস্ট ২০২৫, সোমবার

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: সোস্যাল মিডিয়ায় (social media) কত লোক কতকিছু লিখে পোস্ট করে। অশোকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক (Ashoka University professor) আলি খান মাহমুদাবাদ অপারেশন সিঁদুর নিয়ে একটি পোস্ট করেছিলেন বলে তাঁকে গ্রেফতার করে জেলে পুরে দায়রা আদালতে চার্জ গঠন পর্যন্ত হয়ে যাচ্ছিল। এর আগে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) হস্তক্ষেপে তিনি জেল থেকে মুক্তি পেয়েছেন।

 

আরও পড়ুন: কবে ফিরবে পূর্ণরাজ্যের মর্যাদা? চার সপ্তাহের মধ্যে কেন্দ্রকে সিদ্ধান্ত জানাতে ডেডলাইন শীর্ষ আদালতের

সোমবার আবার সুপ্রিম কোর্ট হরিয়ানার দায়রা আদালতকে বলল, অধ্যাপক মাহমুদাবাদের (Ashoka University professor) বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা যাবে না এখন। চার্জশিট পেশ করাও যাবে না। বিচারপতি সূর্য কান্ত এবং বিচারপতি জয়মাল্য বাগচির এক বেঞ্চ এদিন বলে, সুপ্রিম কোর্ট হরিয়ানা পুলিশের যে বিশেষ তদন্ত দল গঠন করেছিল সেই তদন্ত দল মাহমুদাবাদের বিরুদ্ধে দুটি এফ আই আর এর মধ্যে একটি বন্ধ করে দিয়েছে।

আরও পড়ুন: ফেরানো হোক জম্মু ও কাশ্মীরের পূর্ণ রাজ্যের মর্যাদা! আর্জি সুপ্রিম কোর্টে, শুনানি আগামীকাল

 

আরও পড়ুন: নভেম্বরের ফল প্রকাশ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের অনুমতি চাইল এসএসসি

অধ্যাপক মাহমুদাবাদের আইনজীবী কপিল সিব্বাল বলেন, তাঁর মক্কেলের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহের অভিযোগ (ভারতীয় ন্যায়সংহিতার ১৫২ ধারা) আনা দুর্ভাগ্যজনক। আবার চার্জশিট পর্যন্ত পেশ হয়েছে! তখন বিচারপতিরা সিব্বালকে বলেন, আপনি চার্জশিট পড়ে ওঁর বিরুদ্ধে কী কী অভিযোগ আনা হয়েছে তা পরবর্তী শুনানির আগে একটি সারসংক্ষেপ তৈরি করুন। বিচারপতিরা বলেছেন, এফ আই আর নিয়ে কোনও রকম ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না।

  ♦ অধ্যাপক মাহমুদাবাদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা যাবে না : সুপ্রিম কোর্ট

মাহমুদাবাদকে গত ১৮ মে গ্রেফতার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে ভারতীয় ন্যায়সংহিতার ১৫২, ৩৫৩, ৭৯, ১৯৬(১) ধারায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। সুপ্রিম কোর্ট ২১ মে তাঁর জামিন মঞ্জুর করে। তাঁর গ্রেফতার নিয়ে শিক্ষাবিদরা তীব্র প্রতিবাদ জানান। অধ্যাপক মাহমুদাবাদ বলেন, এ এক নতুন ধরনের সেন্সরশিপ চালু হয়েছে দেশে।