০১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মাত্র ১১ বছরে পদার্থ বিদ্যায় স্নাতক বেলজিয়ামের এই বিস্ময় বালক

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ১১ জুলাই ২০২১, রবিবার
  • / 13

পুবের কলম, ওয়েবডেস্কঃ নিজের অত্যাশ্চর্য  মেধা দিয়ে সে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। মাত্র ১১ বছর বয়সে বিশ্বের দ্বিতীয় কনিষ্ঠতম স্নাতক বেলজিয়ামের এই বিস্ময় বালক। চাইল্ড প্রডিজিও বলছেন অনেকে। যে বয়সে আর পাঁচজন প্রাথমিকের গণ্ডি পেরোয় সেই বয়সেই স্নাতক হয়েছেন লুরন্ট সিমন্স। তাও আবার পদার্থবিদ্যার মতো খটোমটো বিষয়ে। ভবিষ্যতে অঙ্গ প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে অমরত্ব অর্জনের গবেষণা করতে চায় বেলজিয়ামের ১১ বছর বয়সী বিস্ময় বালক।

লুরন্ট ইউনিভার্সিটি অব অ্যান্টওয়ার্প থেকে পদার্থবিদ্যায় স্নাতক হয়েছেন। বিশ্বের দ্বিতীয় কনিষ্ঠতম স্নাতক লুরন্ট। সাধারণত স্নাতক হতে তিনবছর সময় লাগে। কিন্তু লুরন্ট মাত্র একবছরেই স্নাতক হয়েছে। তার বিরল মেধার কথা মাথায় রেখে বিশেষ ব্যবস্থা করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। মাত্র একবছরেই সব সিলেবাস শেষ করে সে। এরপর প্রতিটি ব্যবহারিক ও তাত্ত্বিক পরীক্ষা একসঙ্গে দেয় লুরন্ট। অবশ্য পদার্থবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা এর আগে থেকেই শুরু করে সে। মাত্র ৮ বছর বয়সে উচ্চ মাধ্যমিকের পড়া শেষ করেছিল লুরন্ট। লুরন্টের বিশেষ প্রতিভার কারণে তার জন্য ভিন্নভাবে পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়। এক এক বছরেই বেশ কয়েক ক্লাস পাশ করেছে লুরন্ট। তারপরেই সময় নষ্ট না করে পদার্থবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা শুরু করে সে। ৮৫% নম্বর  নিয়ে  প্রথম শ্রেণী পেয়েছে  সিমন্স। এখন চলছে  মাস্টার ডিগ্রির জন্য  পড়াশোনা।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

মাত্র ১১ বছরে পদার্থ বিদ্যায় স্নাতক বেলজিয়ামের এই বিস্ময় বালক

আপডেট : ১১ জুলাই ২০২১, রবিবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্কঃ নিজের অত্যাশ্চর্য  মেধা দিয়ে সে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। মাত্র ১১ বছর বয়সে বিশ্বের দ্বিতীয় কনিষ্ঠতম স্নাতক বেলজিয়ামের এই বিস্ময় বালক। চাইল্ড প্রডিজিও বলছেন অনেকে। যে বয়সে আর পাঁচজন প্রাথমিকের গণ্ডি পেরোয় সেই বয়সেই স্নাতক হয়েছেন লুরন্ট সিমন্স। তাও আবার পদার্থবিদ্যার মতো খটোমটো বিষয়ে। ভবিষ্যতে অঙ্গ প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে অমরত্ব অর্জনের গবেষণা করতে চায় বেলজিয়ামের ১১ বছর বয়সী বিস্ময় বালক।

লুরন্ট ইউনিভার্সিটি অব অ্যান্টওয়ার্প থেকে পদার্থবিদ্যায় স্নাতক হয়েছেন। বিশ্বের দ্বিতীয় কনিষ্ঠতম স্নাতক লুরন্ট। সাধারণত স্নাতক হতে তিনবছর সময় লাগে। কিন্তু লুরন্ট মাত্র একবছরেই স্নাতক হয়েছে। তার বিরল মেধার কথা মাথায় রেখে বিশেষ ব্যবস্থা করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। মাত্র একবছরেই সব সিলেবাস শেষ করে সে। এরপর প্রতিটি ব্যবহারিক ও তাত্ত্বিক পরীক্ষা একসঙ্গে দেয় লুরন্ট। অবশ্য পদার্থবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা এর আগে থেকেই শুরু করে সে। মাত্র ৮ বছর বয়সে উচ্চ মাধ্যমিকের পড়া শেষ করেছিল লুরন্ট। লুরন্টের বিশেষ প্রতিভার কারণে তার জন্য ভিন্নভাবে পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়। এক এক বছরেই বেশ কয়েক ক্লাস পাশ করেছে লুরন্ট। তারপরেই সময় নষ্ট না করে পদার্থবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা শুরু করে সে। ৮৫% নম্বর  নিয়ে  প্রথম শ্রেণী পেয়েছে  সিমন্স। এখন চলছে  মাস্টার ডিগ্রির জন্য  পড়াশোনা।