১৯ জুন ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শুধু নয় কলকাতা, বাংলাজুড়েই এবার ৫জি পরিষেবা

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ১৫ নভেম্বর ২০২২, মঙ্গলবার
  • / 12

পুবের কলম প্রতিবেদক: পরিবর্তনের পরে দেশের মধ্যে বাংলার বুকেই সব থেকে আগে ও সব থেকে বেশি অনলাইনের মাধ্যমে সরকারি কাজকর্মে জোর দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গত এক দশকে রাজ্য সরকারের প্রায় সব কাজকর্মই অনলাইনের মাধ্যমে সম্পাদন হওয়ার রূপ পেয়ে গিয়েছে।

নেপথ্যে অবশ্যই মুখ্যমন্ত্রী। তিনিই এই রূপান্তর ঘটিয়েছেন। চলতি বছরের ১ অক্টোবর দেশের বড় বড় শহরগুলিতে ৫জি পরিষেবা দেওয়ার প্রক্রিয়ার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ওই ৫জি পরিষেবা দিচ্ছে মুকেশ আম্বানীর জিও টেলিকম সংস্থা। কলকাতা ছাড়াও দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাই, বেঙ্গালুরু, হয়দরাবাদ, বারাণসী ও নাগপুরে এই পরিষেবা এখন পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চাইছেন বাংলার সর্বত্র এই পরিষেবা মিলুক। আর তার জন্য যে রাজ্য সরকার প্রস্তুত আছে তা এবার জানিয়ে দিলেন রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তি দফতরের কর্তারা।

আরও পড়ুন: লাইফ এক মাদারি কা খেল বাবুয়া…………..

রাজ্যের বুকে সর্বত্র কীভাবে দ্রুত ৫জি পরিষেবা চালু করা যায় তা নিয়ে রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তি দফতরের তরফে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছিল সোমবার নিউটাউনে বিশ্ব বাংলা কনভেনশন সেন্টারে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই এই বৈঠক বসেছিল। সেখানেই রাজ্যের তরফে তথ্যপ্রযুক্তি দফতরের কর্টারা জানিয়ে দেন রাজ্য ৫জি পরিষেবা চালুর জন্য পুরোপুরি তৈরি। এই ধরনের পরিষেবা দেওয়ার জন্য টেলিকম সংস্থাগুলিকে প্রচুর টাওয়ার বসাতে হবে।

আরও পড়ুন: ৭ রাজ্যের পাশাপাশি কলকাতায় এনআইএ তল্লাশি

কিন্তু বাংলার বুকে টাওয়ার বসানোর ক্ষেত্রে ধারাবাহিক বাধার মুখে পড়তে হয়েছে টেলিকম সংস্থাগুলিকে। ওই সব টাওয়ার বসানোর জেরে যেমন তোলাবাজির মুখ পড়তে হয়েছে তেমনি স্থানীয় স্তরেও  আমজনতার বাধার মুখে পড়তে হয়েছে টাওয়ার সংস্থাগুলিকে। কোথাও কোথাও সরকারি স্তর থেকেও বাধা এসেছে।

আরও পড়ুন: কলকাতার আকাশে যিলহজ মাসের চাঁদ, ঈদ-উল-আযহা ৭ জুন

এই বিষয়গুলি আগেই মুখ্যমন্ত্রীর কানে গিয়েছিল। তাঁর নির্দেশেই পুলিশ ও প্রশাসন বেশ কিছু ক্ষেত্রে পদক্ষেপ করে সমস্যার সমাধান করেছে। কিন্ত্যু ৫জি পরিষেবাকে বাংলাজুড়ে ছড়িয়ে দিতে হলে যে বিশাল কর্মযজ্ঞের মুখে টেলিকম সংস্থাগুলিকে নামতে হবে সেখানে প্রতি ক্ষেত্রে প্রশাসনিক সহায়তার প্রয়োজন। সেই বিষয়টি গতকালের বৈঠকে তোলেন টেলিকম সংস্থাগুলির প্রতিনিধিরা।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

শুধু নয় কলকাতা, বাংলাজুড়েই এবার ৫জি পরিষেবা

আপডেট : ১৫ নভেম্বর ২০২২, মঙ্গলবার

পুবের কলম প্রতিবেদক: পরিবর্তনের পরে দেশের মধ্যে বাংলার বুকেই সব থেকে আগে ও সব থেকে বেশি অনলাইনের মাধ্যমে সরকারি কাজকর্মে জোর দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গত এক দশকে রাজ্য সরকারের প্রায় সব কাজকর্মই অনলাইনের মাধ্যমে সম্পাদন হওয়ার রূপ পেয়ে গিয়েছে।

নেপথ্যে অবশ্যই মুখ্যমন্ত্রী। তিনিই এই রূপান্তর ঘটিয়েছেন। চলতি বছরের ১ অক্টোবর দেশের বড় বড় শহরগুলিতে ৫জি পরিষেবা দেওয়ার প্রক্রিয়ার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ওই ৫জি পরিষেবা দিচ্ছে মুকেশ আম্বানীর জিও টেলিকম সংস্থা। কলকাতা ছাড়াও দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাই, বেঙ্গালুরু, হয়দরাবাদ, বারাণসী ও নাগপুরে এই পরিষেবা এখন পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চাইছেন বাংলার সর্বত্র এই পরিষেবা মিলুক। আর তার জন্য যে রাজ্য সরকার প্রস্তুত আছে তা এবার জানিয়ে দিলেন রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তি দফতরের কর্তারা।

আরও পড়ুন: লাইফ এক মাদারি কা খেল বাবুয়া…………..

রাজ্যের বুকে সর্বত্র কীভাবে দ্রুত ৫জি পরিষেবা চালু করা যায় তা নিয়ে রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তি দফতরের তরফে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছিল সোমবার নিউটাউনে বিশ্ব বাংলা কনভেনশন সেন্টারে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই এই বৈঠক বসেছিল। সেখানেই রাজ্যের তরফে তথ্যপ্রযুক্তি দফতরের কর্টারা জানিয়ে দেন রাজ্য ৫জি পরিষেবা চালুর জন্য পুরোপুরি তৈরি। এই ধরনের পরিষেবা দেওয়ার জন্য টেলিকম সংস্থাগুলিকে প্রচুর টাওয়ার বসাতে হবে।

আরও পড়ুন: ৭ রাজ্যের পাশাপাশি কলকাতায় এনআইএ তল্লাশি

কিন্তু বাংলার বুকে টাওয়ার বসানোর ক্ষেত্রে ধারাবাহিক বাধার মুখে পড়তে হয়েছে টেলিকম সংস্থাগুলিকে। ওই সব টাওয়ার বসানোর জেরে যেমন তোলাবাজির মুখ পড়তে হয়েছে তেমনি স্থানীয় স্তরেও  আমজনতার বাধার মুখে পড়তে হয়েছে টাওয়ার সংস্থাগুলিকে। কোথাও কোথাও সরকারি স্তর থেকেও বাধা এসেছে।

আরও পড়ুন: কলকাতার আকাশে যিলহজ মাসের চাঁদ, ঈদ-উল-আযহা ৭ জুন

এই বিষয়গুলি আগেই মুখ্যমন্ত্রীর কানে গিয়েছিল। তাঁর নির্দেশেই পুলিশ ও প্রশাসন বেশ কিছু ক্ষেত্রে পদক্ষেপ করে সমস্যার সমাধান করেছে। কিন্ত্যু ৫জি পরিষেবাকে বাংলাজুড়ে ছড়িয়ে দিতে হলে যে বিশাল কর্মযজ্ঞের মুখে টেলিকম সংস্থাগুলিকে নামতে হবে সেখানে প্রতি ক্ষেত্রে প্রশাসনিক সহায়তার প্রয়োজন। সেই বিষয়টি গতকালের বৈঠকে তোলেন টেলিকম সংস্থাগুলির প্রতিনিধিরা।