পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম আলিপুরদুয়ারের অভীক দাস, (ম্যাকউইলিয়াম হায়ার-সেকেন্ডারি স্কুল) প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬। দ্বিতীয় হয়েছেন- সাম্যদীপ সাহা, নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন। প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৫। তৃতীয় হয়েছেন- অভিষেক গুপ্ত। রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দির (মালদা), প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৪।
উচ্চমাধ্যমিকে চতুর্থ তথা মেয়েদের মধ্যে প্রথম হয়েছেন দু’জন – কোচবিহারের সুনীতি অ্যাকাডেমির ছাত্রী প্রতীচী রায় তালুকদার এবং চন্দননগরের কৃষ্ণভাবিনী নারীশিক্ষা মন্দিরের স্নেহা ঘোষ। তাঁদের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৩।
সংখ্যালঘু পরীক্ষার্থীদের পাশের হার ৮৬.৯০, এ বছর সংখ্যালঘু ১,৮৭,৯২৪ জন পরীক্ষা দিয়েছিলেন। পাশের হার ৮৬.৯০
২০২৪ সালের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার মেধাতালিকা ঘোষণা করলেন উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য। সংসদের তরফে জানানো হয়েছে, এবার ৬৯ তম দিনের মাথায় উচ্চমাধ্যমিকের ফলপ্রকাশ করা হল। এবার পাশের হার ৯০ শতাংশে ঠেকেছে। গতবার পাশের হার ছিল ৮৯.২৫ শতাংশ। সায়েন্সে পাশের হার হল ৯৭.১৯ শতাংশ। কমার্সে পাশের হার ৯৬.০৮ শতাংশে ঠেকেছে। আর্টসে পাশের হার হল ৮৮.২ শতাংশ।
পাশের নিরিখে প্রথম পূর্ব মেদিনীপুর, দ্বিতীয় ২৪ পরগনা, তৃতীয় পশ্চিম মেদিনীপুর। ১০ এর তালিকায় ১৫ জেলা থেকে ৫৮ জন। হুগলি থেকে প্রথম দশে আছেন ১৩ জন। বাঁকুড়া আছেন দ্বিতীয় স্থানে (নয়জন)। তিনে আছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা (সাতজন)। গতবার প্রথম দশে ৮৭ জন পড়ুয়া ছিলেন।
দশম স্থানে নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের সোহম মুখোপাধ্যায়, শুভ্রজিৎ ঘোষ।
নবম স্থানে রহড়া রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র অহন চক্রবর্তী। যুগ্মভাবে নবম স্থানে নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের অদ্বিতীয় বন্দ্যোপাধ্যায় ও অর্ক সাহা। কলকাতার পাঠভবন স্কুলের ছাত্র উজান চক্রবর্তীও নবম।
অষ্টম স্থানে কলকাতার হিন্দু স্কুলের ছাত্র অর্ঘদীপ দত্ত।
ষষ্ঠ স্থানে চার জন। প্রাপ্ত নম্বর ৪৯১। হুগলির মাহেশ রামকৃষ্ণ মিশনের রুদ্র দত্ত। নরেন্দ্রপুরের নিলয় চট্টোপাধ্যায়, কোচবিহারের সুনীতি অ্যাকাডেমির মনুশ্রী চন্দ, হুগলি কলেজিয়েট স্কুলের অভ্রকিশোর ভট্টাচার্য।
পঞ্চম স্থানে রয়েছে ৭ জন। প্রাপ্ত নম্বর ৪৯২। কাঁথি হাইস্কুলের সায়ন্তন মাইতি। বাঁকুড়ার সুস্বতি কুণ্ডু, মালদহের সুপ্তথিতা সরকার, কলকাতার সৌনক কর, শান্তিনিকেতনে সানন্দা রায়। রয়েছে অঙ্কিত পাল, অর্নব কর।