০১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিশ্বে দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নয়া ধরন

সামিমা এহসানা
  • আপডেট : ২১ ডিসেম্বর ২০২৩, বৃহস্পতিবার
  • / 22

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: চলতি শীতে ফের করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)। সংস্থাটি জানিয়েছে, করোনার অতি সংক্রামক ধরন ‘ওমিক্রন’ এর একটি উপ-ধরন এরইমধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে, যার নাম জেএন.১। ভারত, চিন, ব্রিটেন ও আমেরিকায় করোনার এই ধরনটি শনাক্ত হয়েছে। ‘হু’ হুঁশিয়ারি দিয়েছে, এবার শীতে আবার ছড়িয়ে পড়তে পারে করোনার ঢেউ। সংস্থাটি জানিয়েছে, ওমিক্রনের উপ-ধরনটি বিশ্বের অন্তত ৪১টি দেশে  শনাক্ত হয়েছে। হু সতর্ক করে বলেছে, এই শীতে কোভিড এবং অন্যান্য সংক্রমণ বাড়তে পারে। তবে জনসাধারণকে আতঙ্কিত না হয়ে সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণে সচেতন হতে এবং ভ্যাকসিন গ্রহণে পরামর্শ দিয়েছে ডব্লিউএইচও।

যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের তথ্য (সিডিসি) অনুসারে, ধরনটি যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে দ্রুত বিস্তার ঘটাচ্ছে, বর্তমানে সেখানে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ সংক্রমণের জন্য দায়ী জেএন.১। ব্রিটেনের ইউকে হেলথ সিকিউরিটি এজেন্সি বলেছে, দেশজুড়ে কোভিড পজিটিভ টেস্টে প্রায় ৭ শতাংশ জেএন.১ ধরা পড়েছে। ডব্লিউএইচও জানিয়েছে, করোনার অনুমোদিত সবগুলো টিকাই জেএন.১-এর বিরুদ্ধে সুরক্ষা দেবে। একইসঙ্গে কিছু পরামর্শও দিয়েছে সংস্থাটি। জনাকীর্ণ, আবদ্ধ এলাকায় মাস্ক পরা, কাশি ও হাঁচির সময় রুমাল বা এ ধরনের কিছু ব্যবহার, নিয়মিত হাত পরিষ্কার, উপসর্গ থাকলে পরীক্ষা। অসুস্থ হলে বাড়িতে থাকা এবং কোভিড ও অন্যান্য ফ্লুর টিকা নিয়মিত নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

বিশ্বে দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নয়া ধরন

আপডেট : ২১ ডিসেম্বর ২০২৩, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: চলতি শীতে ফের করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)। সংস্থাটি জানিয়েছে, করোনার অতি সংক্রামক ধরন ‘ওমিক্রন’ এর একটি উপ-ধরন এরইমধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে, যার নাম জেএন.১। ভারত, চিন, ব্রিটেন ও আমেরিকায় করোনার এই ধরনটি শনাক্ত হয়েছে। ‘হু’ হুঁশিয়ারি দিয়েছে, এবার শীতে আবার ছড়িয়ে পড়তে পারে করোনার ঢেউ। সংস্থাটি জানিয়েছে, ওমিক্রনের উপ-ধরনটি বিশ্বের অন্তত ৪১টি দেশে  শনাক্ত হয়েছে। হু সতর্ক করে বলেছে, এই শীতে কোভিড এবং অন্যান্য সংক্রমণ বাড়তে পারে। তবে জনসাধারণকে আতঙ্কিত না হয়ে সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণে সচেতন হতে এবং ভ্যাকসিন গ্রহণে পরামর্শ দিয়েছে ডব্লিউএইচও।

যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের তথ্য (সিডিসি) অনুসারে, ধরনটি যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে দ্রুত বিস্তার ঘটাচ্ছে, বর্তমানে সেখানে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ সংক্রমণের জন্য দায়ী জেএন.১। ব্রিটেনের ইউকে হেলথ সিকিউরিটি এজেন্সি বলেছে, দেশজুড়ে কোভিড পজিটিভ টেস্টে প্রায় ৭ শতাংশ জেএন.১ ধরা পড়েছে। ডব্লিউএইচও জানিয়েছে, করোনার অনুমোদিত সবগুলো টিকাই জেএন.১-এর বিরুদ্ধে সুরক্ষা দেবে। একইসঙ্গে কিছু পরামর্শও দিয়েছে সংস্থাটি। জনাকীর্ণ, আবদ্ধ এলাকায় মাস্ক পরা, কাশি ও হাঁচির সময় রুমাল বা এ ধরনের কিছু ব্যবহার, নিয়মিত হাত পরিষ্কার, উপসর্গ থাকলে পরীক্ষা। অসুস্থ হলে বাড়িতে থাকা এবং কোভিড ও অন্যান্য ফ্লুর টিকা নিয়মিত নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।