২৮ জুলাই ২০২৫, সোমবার, ১২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরুর  জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জানালেন মোদি , সোনিয়া, রাহুল সহ শীর্ষ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ১৪ নভেম্বর ২০২২, সোমবার
  • / 45

 

 

আরও পড়ুন: কাশ্মীরের পূর্ণরাজ্যের মর্যাদা ফেরানোর দাবিতে মোদিকে চিঠি রাহুলের

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত জওহরলাল নেহেরুকে জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ।  সোমবার সকালে এক ট্যুইট -বার্তায় নেহেরুকে জন্মবার্ষিকীর শুদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। দেশ গঠনে নেহেরুর অবদানের কথাও স্মরণ করেছেন মোদি । তিনি  ট্যুইট বার্তায় লিখেছেন, জন্মবার্ষিকীতে আমাদের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরুকে শ্রদ্ধাঞ্জলি। দেশগঠনে তাঁর অবদানের কথা আমরা স্মরণ করছি।

আরও পড়ুন: নির্বাচন কমিশনের ভোটার তালিকা সংশোধনের প্রতিবাদে ৯ জুলাই বিহারে ‘ইন্ডিয়া’-র ‘বনধ’, বনধে সামিল হতে পারেন রাহুল গান্ধী

দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরুকে জন্মবার্ষিকীতে  তাঁকে স্মরণ করেছেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে, কংগ্রেসের প্রাক্তন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধি  প্রমুখ। এদিন সকালে নেহেরুর সমাধিস্থলে গিয়ে তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন খাড়গে ও সোনিয়া-সহ অন্যান্য  কংগ্রেস নেতৃত্ব। নেহেরুকে ”গণতন্ত্রের চ্যাম্পিয়ন” আখ্যা দিয়েছেন মল্লিকার্জুন খাড়গে।

 

ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম প্রধান নেতা এবং স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী দূরদৃষ্টিসম্পন্ন,  জওহরলাল নেহেরুর জন্মদিন আজ। ১৮৮৯ সালের আজকের দিনে এলাহাবাদ অধুনা প্রয়াগরাজ শহরে জওহরলাল নেহেরু জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মতিলাল নেহেরু এবং মা স্বরুপ রানি।

পন্ডিত পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরুর জন্মদিনটি সারা দেশে শিশুদিবস হিসেবেও পালন করা হয়। রাষ্ট্রসংঘ ১৯৫৪ সালের ২০ নভেম্বর দিনটিকে শিশু দিবস হিসাবে পালনের জন্যে ঘোষণা করেছিল । সেই ঘোষণা অনুযায়ী এ দেশেও পণ্ডিত জওহরলাল নেহরুর মৃত্যুর আগে পর্যন্ত ২০ নভেম্বর দিনটিই শিশু দিবস হিসাবে পালিত হয়ে ছিল। তবে ১৯৬৪ সালের ২৭ মে, পণ্ডিত জওহরলাল নেহরুর প্রয়াণের পর সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে প্রতি বছর ১৪ নভেম্বর, শিশুদের প্রিয় চাচা নেহেরুর জন্মদিনটিকেই শিশু দিবস হিসাবে উদযাপন করা হবে ভারতে। তারপর থেকেই প্রতিবছর ১৪ নভেম্বর দিনটি শিশু দিবস হিসাবে পালন করা হয়।

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরুর  জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জানালেন মোদি , সোনিয়া, রাহুল সহ শীর্ষ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা

আপডেট : ১৪ নভেম্বর ২০২২, সোমবার

 

 

আরও পড়ুন: কাশ্মীরের পূর্ণরাজ্যের মর্যাদা ফেরানোর দাবিতে মোদিকে চিঠি রাহুলের

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত জওহরলাল নেহেরুকে জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ।  সোমবার সকালে এক ট্যুইট -বার্তায় নেহেরুকে জন্মবার্ষিকীর শুদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। দেশ গঠনে নেহেরুর অবদানের কথাও স্মরণ করেছেন মোদি । তিনি  ট্যুইট বার্তায় লিখেছেন, জন্মবার্ষিকীতে আমাদের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরুকে শ্রদ্ধাঞ্জলি। দেশগঠনে তাঁর অবদানের কথা আমরা স্মরণ করছি।

আরও পড়ুন: নির্বাচন কমিশনের ভোটার তালিকা সংশোধনের প্রতিবাদে ৯ জুলাই বিহারে ‘ইন্ডিয়া’-র ‘বনধ’, বনধে সামিল হতে পারেন রাহুল গান্ধী

দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরুকে জন্মবার্ষিকীতে  তাঁকে স্মরণ করেছেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে, কংগ্রেসের প্রাক্তন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধি  প্রমুখ। এদিন সকালে নেহেরুর সমাধিস্থলে গিয়ে তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন খাড়গে ও সোনিয়া-সহ অন্যান্য  কংগ্রেস নেতৃত্ব। নেহেরুকে ”গণতন্ত্রের চ্যাম্পিয়ন” আখ্যা দিয়েছেন মল্লিকার্জুন খাড়গে।

 

ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম প্রধান নেতা এবং স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী দূরদৃষ্টিসম্পন্ন,  জওহরলাল নেহেরুর জন্মদিন আজ। ১৮৮৯ সালের আজকের দিনে এলাহাবাদ অধুনা প্রয়াগরাজ শহরে জওহরলাল নেহেরু জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মতিলাল নেহেরু এবং মা স্বরুপ রানি।

পন্ডিত পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরুর জন্মদিনটি সারা দেশে শিশুদিবস হিসেবেও পালন করা হয়। রাষ্ট্রসংঘ ১৯৫৪ সালের ২০ নভেম্বর দিনটিকে শিশু দিবস হিসাবে পালনের জন্যে ঘোষণা করেছিল । সেই ঘোষণা অনুযায়ী এ দেশেও পণ্ডিত জওহরলাল নেহরুর মৃত্যুর আগে পর্যন্ত ২০ নভেম্বর দিনটিই শিশু দিবস হিসাবে পালিত হয়ে ছিল। তবে ১৯৬৪ সালের ২৭ মে, পণ্ডিত জওহরলাল নেহরুর প্রয়াণের পর সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে প্রতি বছর ১৪ নভেম্বর, শিশুদের প্রিয় চাচা নেহেরুর জন্মদিনটিকেই শিশু দিবস হিসাবে উদযাপন করা হবে ভারতে। তারপর থেকেই প্রতিবছর ১৪ নভেম্বর দিনটি শিশু দিবস হিসাবে পালন করা হয়।