০১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রোহিঙ্গাদের ৬.২ মিলিয়ন ইউরো সহায়তা ইইউ-এর

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১১ অক্টোবর ২০২২, মঙ্গলবার
  • / 13

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: কক্সবাজার ও ভাসান চরে থাকা রোহিঙ্গা  শরণার্থীর এবং স্থানীয় জনগণের জন্য ৬.২ মিলিয়ন ইউরো (৬২ লক্ষ ইউরো) অনুদানের ঘোষণা করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

 

ইইউ-র সিভিল প্রোটেকশন অ্যান্ড হিউম্যানিটারিয়ান এইড অপারেশন ডিপার্টমেন্ট ডিজি ও ইকোর মাধ্যমে এই সহায়তা আসছে। সংস্থাটির এ অনুদানকে স্বাগত জানিয়েছে রাষ্ট্রসংঘের শরণার্থীর সংস্থা ‘ইউএনএইচসিআর’।

 

রাষ্ট্রসংঘের শরণার্থীর সংস্থা জানিয়েছে; এর মাধ্যমে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরণার্থীর ও তাদের আশ্রয় প্রদানকারী স্থানীয়   জনগণের জন্য চলমান সুরক্ষা ও সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

 

বাংলাদেশে রাষ্ট্রসংঘের প্রতিনিধী ইয়োহানেস ভন ডার ক্লাও বলেন; ‘কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থীর ও তাদের আশ্রয় দেওয়া স্থানীয়  জনগণের জন্য মানবিক কার্যক্রম ষষ্ঠ বছরে পদার্পণ করছে। এই অঞ্চলে ইউএনএইচসিআরের কার্যক্রমে ইইউ-র চলমান সহায়তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

 

বাংলাদেশে ইইউ-র মানবিক কর্মসূচির দায়িত্বে থাকা আনা অরল্যান্ডিনি বলেন; ‘বাংলাদেশে প্রায় ১০ লক্ষ রোহিঙ্গা করুন পরিস্থিতিতে বসবাস করছে। তাদের সুরক্ষার জন্য আমাদের সমর্থনের প্রয়োজন আছে।

 

শরণার্থীর জন্য এই অবদান নিশ্চিত করবে ইউএনএইচসিআর। বিশেষ করে সবচেয়ে ভয়ানক এবং ঝুঁকিপূর্ণ যারা তাদের নিরাপত্তা ও মর্যাদা রক্ষায় এবং সুস্থতার জন্য পর্যাপ্ত এবং অর্থপূর্ণ পরিষেবা সরবরাহ করা হয়েছে।’

 

রাষ্ট্রসংঘের শরণার্থীর বিষয়ক সংস্থা জানায়; এ অনুদান শরণার্থীদের নিরাপত্তা ও অবস্থা; আইনি সহায়তা; লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরো ও শিশুদের সুরক্ষা ও সহায়তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে।

 

উল্লেখ্য; বর্তমানে ৯ লক্ষ ১০ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থীর বাংলাদেশের কক্সবাজারে ঘনবসতিপূর্ণ শিবিরে আশ্রয় নিয়েছে। এ ছাড়া আরও ৩০ হাজার  শরণার্থীর ভাসানচরে বসবাস করছে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

রোহিঙ্গাদের ৬.২ মিলিয়ন ইউরো সহায়তা ইইউ-এর

আপডেট : ১১ অক্টোবর ২০২২, মঙ্গলবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: কক্সবাজার ও ভাসান চরে থাকা রোহিঙ্গা  শরণার্থীর এবং স্থানীয় জনগণের জন্য ৬.২ মিলিয়ন ইউরো (৬২ লক্ষ ইউরো) অনুদানের ঘোষণা করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

 

ইইউ-র সিভিল প্রোটেকশন অ্যান্ড হিউম্যানিটারিয়ান এইড অপারেশন ডিপার্টমেন্ট ডিজি ও ইকোর মাধ্যমে এই সহায়তা আসছে। সংস্থাটির এ অনুদানকে স্বাগত জানিয়েছে রাষ্ট্রসংঘের শরণার্থীর সংস্থা ‘ইউএনএইচসিআর’।

 

রাষ্ট্রসংঘের শরণার্থীর সংস্থা জানিয়েছে; এর মাধ্যমে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরণার্থীর ও তাদের আশ্রয় প্রদানকারী স্থানীয়   জনগণের জন্য চলমান সুরক্ষা ও সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

 

বাংলাদেশে রাষ্ট্রসংঘের প্রতিনিধী ইয়োহানেস ভন ডার ক্লাও বলেন; ‘কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থীর ও তাদের আশ্রয় দেওয়া স্থানীয়  জনগণের জন্য মানবিক কার্যক্রম ষষ্ঠ বছরে পদার্পণ করছে। এই অঞ্চলে ইউএনএইচসিআরের কার্যক্রমে ইইউ-র চলমান সহায়তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

 

বাংলাদেশে ইইউ-র মানবিক কর্মসূচির দায়িত্বে থাকা আনা অরল্যান্ডিনি বলেন; ‘বাংলাদেশে প্রায় ১০ লক্ষ রোহিঙ্গা করুন পরিস্থিতিতে বসবাস করছে। তাদের সুরক্ষার জন্য আমাদের সমর্থনের প্রয়োজন আছে।

 

শরণার্থীর জন্য এই অবদান নিশ্চিত করবে ইউএনএইচসিআর। বিশেষ করে সবচেয়ে ভয়ানক এবং ঝুঁকিপূর্ণ যারা তাদের নিরাপত্তা ও মর্যাদা রক্ষায় এবং সুস্থতার জন্য পর্যাপ্ত এবং অর্থপূর্ণ পরিষেবা সরবরাহ করা হয়েছে।’

 

রাষ্ট্রসংঘের শরণার্থীর বিষয়ক সংস্থা জানায়; এ অনুদান শরণার্থীদের নিরাপত্তা ও অবস্থা; আইনি সহায়তা; লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরো ও শিশুদের সুরক্ষা ও সহায়তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে।

 

উল্লেখ্য; বর্তমানে ৯ লক্ষ ১০ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থীর বাংলাদেশের কক্সবাজারে ঘনবসতিপূর্ণ শিবিরে আশ্রয় নিয়েছে। এ ছাড়া আরও ৩০ হাজার  শরণার্থীর ভাসানচরে বসবাস করছে।