১৮ অক্টোবর ২০২৫, শনিবার, ৩১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অসুখ প্রতিরোধের জন্য সচেতনতার পাঠ দেন কলকাতার নাইটিঙ্গেল গীতা দে

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১১ অগাস্ট ২০২৫, সোমবার
  • / 521

সন্দীপ সাহা: দক্ষিণ কলকাতা রাসবিহারী অ্যাভিনিউতে খোলা আকাশের নীচে ফ্রি মেডিক্যাল ক্লিনিক পরিচালনা করেন কলকাতার নাইটিঙ্গেল । প্রতি সপ্তাহের সোম, বুধ, শুক্রবার সকাল থেকে রাস্তায় ফুটপাতে রক্তচাপ মাপার যন্ত্র, ব্লাড সুগার ও প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম নিয়ে শুরু হয়, ক্লিনিক চলে দুপুর ৩টে পর্যন্ত। স্থানীয় নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত মানুষ জন তার রোগী। স্থানীয় মানুষজনের কাছে নাইটিঙ্গেল বলেই গিতা দের পরিচিতি।

অসুখ প্রতিরোধের জন্য সচেতনতার পাঠ দেন কলকাতার নাইটিঙ্গেল গীতা দে

১৯৮৬ সালে এসএসকেএম থেকে নার্সিং পাশ করার পর বেসরকারি ও সরকারি স্বাস্থ্য কেন্দ্রে কাজ করেন। ২০০৯ সালে বেলেঘাটা আইডি থেকে অবসর গ্রহণ করেন। গিতা দে জানান ২০০৩ সালে কর্পোরেট হাসপাতালে কাজ করার সময় দেখেন সমাজের অনেক মানুষ আসছেন কিডনির অসুখ নিয়ে,ব্যয়বহুল চিকিৎসা করাতে গিয়ে পরিবার স্বর্বসান্ত হচ্ছে ও রোগী ও মারা যাচ্ছেন অচিরেই।

অসুখ প্রতিরোধের জন্য সচেতনতার পাঠ দেন কলকাতার নাইটিঙ্গেল গীতা দে

 

এখান থেকেই তার ফ্রি মেডিক্যাল ক্লিনিক এর যাত্রা শুরু। এই ক্লিনিক এ রোগ নিরাময়ের সাথে গুরুত্ব দেওয়া হয় রোগ প্রতিরোধের ওপর,তাই সচেতনতা বৃদ্ধি করা গীতা দের কাজের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তিনি  জানান, স্বাস্থ্য সকল নাগরিকদের অধিকার। শক্তিশালী জনস্বাস্থ্য আন্দোলন জনগণের স্বাস্থ্যর মান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

অসুখ প্রতিরোধের জন্য সচেতনতার পাঠ দেন কলকাতার নাইটিঙ্গেল গীতা দে

আপডেট : ১১ অগাস্ট ২০২৫, সোমবার

সন্দীপ সাহা: দক্ষিণ কলকাতা রাসবিহারী অ্যাভিনিউতে খোলা আকাশের নীচে ফ্রি মেডিক্যাল ক্লিনিক পরিচালনা করেন কলকাতার নাইটিঙ্গেল । প্রতি সপ্তাহের সোম, বুধ, শুক্রবার সকাল থেকে রাস্তায় ফুটপাতে রক্তচাপ মাপার যন্ত্র, ব্লাড সুগার ও প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম নিয়ে শুরু হয়, ক্লিনিক চলে দুপুর ৩টে পর্যন্ত। স্থানীয় নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত মানুষ জন তার রোগী। স্থানীয় মানুষজনের কাছে নাইটিঙ্গেল বলেই গিতা দের পরিচিতি।

অসুখ প্রতিরোধের জন্য সচেতনতার পাঠ দেন কলকাতার নাইটিঙ্গেল গীতা দে

১৯৮৬ সালে এসএসকেএম থেকে নার্সিং পাশ করার পর বেসরকারি ও সরকারি স্বাস্থ্য কেন্দ্রে কাজ করেন। ২০০৯ সালে বেলেঘাটা আইডি থেকে অবসর গ্রহণ করেন। গিতা দে জানান ২০০৩ সালে কর্পোরেট হাসপাতালে কাজ করার সময় দেখেন সমাজের অনেক মানুষ আসছেন কিডনির অসুখ নিয়ে,ব্যয়বহুল চিকিৎসা করাতে গিয়ে পরিবার স্বর্বসান্ত হচ্ছে ও রোগী ও মারা যাচ্ছেন অচিরেই।

অসুখ প্রতিরোধের জন্য সচেতনতার পাঠ দেন কলকাতার নাইটিঙ্গেল গীতা দে

 

এখান থেকেই তার ফ্রি মেডিক্যাল ক্লিনিক এর যাত্রা শুরু। এই ক্লিনিক এ রোগ নিরাময়ের সাথে গুরুত্ব দেওয়া হয় রোগ প্রতিরোধের ওপর,তাই সচেতনতা বৃদ্ধি করা গীতা দের কাজের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তিনি  জানান, স্বাস্থ্য সকল নাগরিকদের অধিকার। শক্তিশালী জনস্বাস্থ্য আন্দোলন জনগণের স্বাস্থ্যর মান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।