০৩ অগাস্ট ২০২৫, রবিবার, ১৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশ ভ্রমণকারীদের জন্য এই কলকাতা শহরেই হচ্ছে বৃহত্তম ভিসা কেন্দ্র  

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ১১ ডিসেম্বর ২০২১, শনিবার
  • / 25

পুবের কলম প্রতিবেদকঃ বাংলাদেশ ভ্রমণকারীদের জন্য সুখবর। কলকাতার সেক্টর ফাইভে এই প্রথমবার ১৩০০০ বর্গফুটের বিশালায়তন সরকারি ভিসা আবেদন কেন্দ্র চালু করতে চলেছে। কলকাতায় এটিই হবে বৃহত্তম এক দেশীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র। এই আবেদন কেন্দ্র থেকে প্রতি সপ্তাহের সোম থেকে শুক্রবার আবেদনকারীরা সকাল ন’টা থেকে বিকেল তিনটে পর্যন্ত নিজেদের আবেদন জমা দিতে পারবেন এবং দুপুর ১টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত নিজেদের পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন ইচ্ছুক ভ্রমণ পিপাসুরা।

 

আরও পড়ুন: লাইফ এক মাদারি কা খেল বাবুয়া…………..

বাংলাদেশ ভ্রমণের জন্য ভ্রমণার্থীরা যাতে নির্ঝঞ্ঝাটে তাঁদের ভিসা সংগ্রহ করতে পারেন সেজন্যও কর্তৃপক্ষের তরফে সব রকমের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সব রকমের ভিসার জন্য আবেদনের মূল্য ধার্য করা হয়েছে। জিএসটি সহ সেই টাকা দিতে হবে আবেদনকারীকে। বর্তমানে বাংলাদেশের ভ্রমণার্থীদের ভারতীয় ভিসার জন্য আবেদনের খরচের সঙ্গে সংগতি রেখেই এই ফি ধার্য করা হয়েছে। বাংলাদেশের ভিসার জন্য আবেদনকারী ভারতীয়দের বাড়তি কোনও  ভিসা ফি দিতে হবে না।

আরও পড়ুন: ৭ রাজ্যের পাশাপাশি কলকাতায় এনআইএ তল্লাশি

 

আরও পড়ুন: কলকাতার আকাশে যিলহজ মাসের চাঁদ, ঈদ-উল-আযহা ৭ জুন

 

বিনিয়োগকারী– কর্ম প্রার্থী– পর্যটক– কূটনীতিক– গবেষক– শিক্ষার্থী– এনজিও– সরকারি প্রতিনিধি– সাংবাদিক– ব্যবসায়ী– নিয়োগ এবং চাকরির পারমিট ও পর্যটক পরিবারের মতো বিভিন্ন ধরনের ভ্রমণার্থীদের জন্য এই অত্যাধুনিক ভিসা আবেদন কেন্দ্রে ১০টি আলাদা আলাদা কাউন্টার থাকছে। এখানে আবেদনপত্র পরীক্ষা করার জন্য তিনটি। তবে কবে থেকে চালু হচ্ছে তা স্পষ্ট করা জানানো হয়নি। বাংলাদেশ উপ-দূতাবাস সূত্রে খবর– কাজ চলছে। যথা সময়ে জানিয়ে দেওয়া হবে। ভিসা দেওয়া কাজ।

 

উল্লেখ্য, আবেদনকারীদের সরাসরি নিজেদের আবেদনপত্র এবং নথি বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনারের দফতরের বাইরে খোলা আকাশের নিচে এবং বৃষ্টিতে ভিজে লাইনে দাঁড়িয়ে জমা দিতে হত। সেখান থেকে পরিত্রাণ পাবেন সাধারণ মানুষ। তার তুলনায় এখন এয়ার কন্ডিশন হলে বসে জমা দিতে পারবেন এই নতুন ব্যবস্থা অনেক বেশি সুবিধাজনক হবে। এখন থেকে আবেদনকারীরা সম্পূর্ণ বাতানুকূল এই দফতরে নিজেরাই নিজেদের আবেদনপত্র পূরণ করে জমা দেওয়ার সুযোগ পাবেন। এখানে সমস্ত রকম কোভিড বিধি মেনে আবেদনকারীদের সুরক্ষার বন্দোবস্ত করা হয়েছে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

বাংলাদেশ ভ্রমণকারীদের জন্য এই কলকাতা শহরেই হচ্ছে বৃহত্তম ভিসা কেন্দ্র  

আপডেট : ১১ ডিসেম্বর ২০২১, শনিবার

পুবের কলম প্রতিবেদকঃ বাংলাদেশ ভ্রমণকারীদের জন্য সুখবর। কলকাতার সেক্টর ফাইভে এই প্রথমবার ১৩০০০ বর্গফুটের বিশালায়তন সরকারি ভিসা আবেদন কেন্দ্র চালু করতে চলেছে। কলকাতায় এটিই হবে বৃহত্তম এক দেশীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র। এই আবেদন কেন্দ্র থেকে প্রতি সপ্তাহের সোম থেকে শুক্রবার আবেদনকারীরা সকাল ন’টা থেকে বিকেল তিনটে পর্যন্ত নিজেদের আবেদন জমা দিতে পারবেন এবং দুপুর ১টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত নিজেদের পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন ইচ্ছুক ভ্রমণ পিপাসুরা।

 

আরও পড়ুন: লাইফ এক মাদারি কা খেল বাবুয়া…………..

বাংলাদেশ ভ্রমণের জন্য ভ্রমণার্থীরা যাতে নির্ঝঞ্ঝাটে তাঁদের ভিসা সংগ্রহ করতে পারেন সেজন্যও কর্তৃপক্ষের তরফে সব রকমের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সব রকমের ভিসার জন্য আবেদনের মূল্য ধার্য করা হয়েছে। জিএসটি সহ সেই টাকা দিতে হবে আবেদনকারীকে। বর্তমানে বাংলাদেশের ভ্রমণার্থীদের ভারতীয় ভিসার জন্য আবেদনের খরচের সঙ্গে সংগতি রেখেই এই ফি ধার্য করা হয়েছে। বাংলাদেশের ভিসার জন্য আবেদনকারী ভারতীয়দের বাড়তি কোনও  ভিসা ফি দিতে হবে না।

আরও পড়ুন: ৭ রাজ্যের পাশাপাশি কলকাতায় এনআইএ তল্লাশি

 

আরও পড়ুন: কলকাতার আকাশে যিলহজ মাসের চাঁদ, ঈদ-উল-আযহা ৭ জুন

 

বিনিয়োগকারী– কর্ম প্রার্থী– পর্যটক– কূটনীতিক– গবেষক– শিক্ষার্থী– এনজিও– সরকারি প্রতিনিধি– সাংবাদিক– ব্যবসায়ী– নিয়োগ এবং চাকরির পারমিট ও পর্যটক পরিবারের মতো বিভিন্ন ধরনের ভ্রমণার্থীদের জন্য এই অত্যাধুনিক ভিসা আবেদন কেন্দ্রে ১০টি আলাদা আলাদা কাউন্টার থাকছে। এখানে আবেদনপত্র পরীক্ষা করার জন্য তিনটি। তবে কবে থেকে চালু হচ্ছে তা স্পষ্ট করা জানানো হয়নি। বাংলাদেশ উপ-দূতাবাস সূত্রে খবর– কাজ চলছে। যথা সময়ে জানিয়ে দেওয়া হবে। ভিসা দেওয়া কাজ।

 

উল্লেখ্য, আবেদনকারীদের সরাসরি নিজেদের আবেদনপত্র এবং নথি বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনারের দফতরের বাইরে খোলা আকাশের নিচে এবং বৃষ্টিতে ভিজে লাইনে দাঁড়িয়ে জমা দিতে হত। সেখান থেকে পরিত্রাণ পাবেন সাধারণ মানুষ। তার তুলনায় এখন এয়ার কন্ডিশন হলে বসে জমা দিতে পারবেন এই নতুন ব্যবস্থা অনেক বেশি সুবিধাজনক হবে। এখন থেকে আবেদনকারীরা সম্পূর্ণ বাতানুকূল এই দফতরে নিজেরাই নিজেদের আবেদনপত্র পূরণ করে জমা দেওয়ার সুযোগ পাবেন। এখানে সমস্ত রকম কোভিড বিধি মেনে আবেদনকারীদের সুরক্ষার বন্দোবস্ত করা হয়েছে।