০১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অমাবস্যা কোটালে নদী বাঁধে ভাঙন সুন্দরবনে

চামেলি দাস
  • আপডেট : ১ এপ্রিল ২০২৫, মঙ্গলবার
  • / 50

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: অমাবস্যার কোটালের জেরে বিপজ্জনক অবস্থায় সুন্দরবনের নদী বাঁধের অবস্থা। জোয়ারের ঢেউয়ে রবিবার দুপুর থেকে পাথরপ্রতিমার দূর্বাচটি গ্রামপঞ্চায়েতের কামদেবনগর এলাকার গোবদিয়া নদীর বাঁধে একটি স্লুইস গেটের পাশে ফাটল দেখা দেয়। সেই ফাটল থেকে হু হু করে নোনা জল ঢুকতে শুরু করে পাশের লোকালয়ে। এলাকার বাসিন্দারা তড়িঘড়ি বাঁধ সারাতে হাত লাগায়।কিন্তু তার আগেই নদীর নোনা জলে প্লাবিত হয়েছে প্রায় ৫০ বিঘা কৃষিজমি ও বেশ কয়েকটি পুকুর।

আরও পড়ুন: পুলিশ ও প্রশাসনের নজরদারির অভাবে পাথরপ্রতিমায় বেআইনি বাজি কারখানা

জমি ও পুকুরে নোনা জল ঢোকায় ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন এলাকার কৃষক ও মাছচাষিরা। রবিবারের পর সোমবার ও মঙ্গলবার জোয়ারের সময় জলস্ফীতি হয়। বর্ষার আগে বাঁধ মেরামত না হলে পুরো এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা থাকছে। ইতিমধ্যে স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য বাঁধ মেরামতির জন্য সেচ দফতরের নজরে এনেছে বিষয়টি। তবে ওই এলাকার আরও একটি মাটির বাঁধ বেশ নিচু।ফলে সেই বাঁধ উপচে জল ঢোকার আশঙ্কাও থাকছে।পাথরপ্রতিমার বিধায়ক সমীর জানা মঙ্গলবার বলেন, ওই এলাকার স্লুইস গেটের পাশ থেকে বাঁধে ফাটল ধরেছে।তড়িঘড়ি স্থানীয় বাসিন্দারা বাঁধ মেরামত করেছে।সেচ দফতরকে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের জন্য বলা হয়েছে।তবে গ্রামবাসীরা ভয়ে দিন কাটাচ্ছেন।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

অমাবস্যা কোটালে নদী বাঁধে ভাঙন সুন্দরবনে

আপডেট : ১ এপ্রিল ২০২৫, মঙ্গলবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: অমাবস্যার কোটালের জেরে বিপজ্জনক অবস্থায় সুন্দরবনের নদী বাঁধের অবস্থা। জোয়ারের ঢেউয়ে রবিবার দুপুর থেকে পাথরপ্রতিমার দূর্বাচটি গ্রামপঞ্চায়েতের কামদেবনগর এলাকার গোবদিয়া নদীর বাঁধে একটি স্লুইস গেটের পাশে ফাটল দেখা দেয়। সেই ফাটল থেকে হু হু করে নোনা জল ঢুকতে শুরু করে পাশের লোকালয়ে। এলাকার বাসিন্দারা তড়িঘড়ি বাঁধ সারাতে হাত লাগায়।কিন্তু তার আগেই নদীর নোনা জলে প্লাবিত হয়েছে প্রায় ৫০ বিঘা কৃষিজমি ও বেশ কয়েকটি পুকুর।

আরও পড়ুন: পুলিশ ও প্রশাসনের নজরদারির অভাবে পাথরপ্রতিমায় বেআইনি বাজি কারখানা

জমি ও পুকুরে নোনা জল ঢোকায় ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন এলাকার কৃষক ও মাছচাষিরা। রবিবারের পর সোমবার ও মঙ্গলবার জোয়ারের সময় জলস্ফীতি হয়। বর্ষার আগে বাঁধ মেরামত না হলে পুরো এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা থাকছে। ইতিমধ্যে স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য বাঁধ মেরামতির জন্য সেচ দফতরের নজরে এনেছে বিষয়টি। তবে ওই এলাকার আরও একটি মাটির বাঁধ বেশ নিচু।ফলে সেই বাঁধ উপচে জল ঢোকার আশঙ্কাও থাকছে।পাথরপ্রতিমার বিধায়ক সমীর জানা মঙ্গলবার বলেন, ওই এলাকার স্লুইস গেটের পাশ থেকে বাঁধে ফাটল ধরেছে।তড়িঘড়ি স্থানীয় বাসিন্দারা বাঁধ মেরামত করেছে।সেচ দফতরকে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের জন্য বলা হয়েছে।তবে গ্রামবাসীরা ভয়ে দিন কাটাচ্ছেন।