১৬ জুন ২০২৫, সোমবার, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শীতের মরশুমে দু’দিনের ছুটিতে ঘুরে আসুন সমুদ্র-পাহাড়-জঙ্গল বেষ্টিত বাঁকুড়ার মুকুটমনিপুর থেকে

সাদিয়া আহমেদ
  • আপডেট : ৫ ডিসেম্বর ২০২২, সোমবার
  • / 77

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ চলছে শীতের মরশুম, তার সঙ্গে বাড়ছে ভ্রমণপিপাসুদের ঘুরতে যাওয়ার প্রবল ইচ্ছা। সপ্তহান্তে হাতে দুদিনের ছুটি আছে? ঘুরে আসতে পারেন, পাহাড়-সমুদ্র- জঙ্গলে ঘেরা বাঁকুড়ার মুকুটমনিপুর থেকে।

রাঙ্গা মাটি এবং অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য মুকুটমণিপুরকে ‘রাঢ়বঙ্গের রানি’ বলা হয়ে থাকে। এর পাশেই আছে কংশাবতি নদীর বাঁধ। এবং তার চারপাশে আছে ছোট ছোট সবুজ পাহাড়ের টিলা। এটি ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাঁধ বলেই গণ্য করা হয়ে থাকে।
প্রচলিত কথা অনুযায়ী, এখানে আগে জৈন ধর্মাবলম্বীরা বসবাস করত। এখানে বিভিন্ন পাহাড়ের গায়ে আছে জৈন তীর্থঙ্করদের একাধিক মূর্তি । এছাড়াও আছে মুসাফিরানা পাহাড়। পাহাড়ের গায়ে বাঁধানো আছে সিঁড়ী। পাহাড়ের চূড়া থেকে উপভোগ করতে পারেন মুকুটমণিপুরের নৈসর্গিক শোভা। এছাড়াও আছে নৌ-ভ্রমনের সুযোগ। হাতে সময় থাকলে আরও ঘুরে আসতে পারেন পুকুরিয়া হরিণ পার্ক, ঝিলিমিলি ও সুতানের ঘন শাল-পিয়ালের জঙ্গল থেকে। এছাড়াও আছে কিছু ছোটবড় আদিবাসী গ্রাম।

আরও পড়ুন: রবিবাসরীয় সন্ধ্যায় বৃষ্টি কলকাতায়, নামবে কি তাপমাত্রার পারদ?

থাকার ব্যবস্থা- মুকুটমনিপুরে রাত্রি বাসের জন্য রয়েছে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন আবাসস্থল। পাহাড়ের ধারে তাঁবুতেও থাকার ব্যবস্থা রয়েছে।
যাতায়াত ব্যবস্থা- কলকাতা থেকে গাড়ি বা বাসে চড়ে আসানসোল, দুর্গাপুর কিংবা পানাগড় হয়ে পৌঁছে যাওয়া যায় মুকুটমণিপুরে। এছাড়াও হাওড়া থেকে পুরুলিয়াগামী ট্রেনে করে বাঁকুড়া স্টেশনে নেমে, সেখান থেক গাড়ী করে যেতে পারেন মুকুটমনিপুর।

আরও পড়ুন: বাঁকুড়ায় তুমুল বৃষ্টি, জ্বালানির কাঠ আনতে গিয়ে বাজ পড়ে মৃত্যু দুই মহিলার

আরও পড়ুন: বাঁকুড়ার কারখানায় বিস্ফোরণ, আহত অন্তত ১৫

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

শীতের মরশুমে দু’দিনের ছুটিতে ঘুরে আসুন সমুদ্র-পাহাড়-জঙ্গল বেষ্টিত বাঁকুড়ার মুকুটমনিপুর থেকে

আপডেট : ৫ ডিসেম্বর ২০২২, সোমবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ চলছে শীতের মরশুম, তার সঙ্গে বাড়ছে ভ্রমণপিপাসুদের ঘুরতে যাওয়ার প্রবল ইচ্ছা। সপ্তহান্তে হাতে দুদিনের ছুটি আছে? ঘুরে আসতে পারেন, পাহাড়-সমুদ্র- জঙ্গলে ঘেরা বাঁকুড়ার মুকুটমনিপুর থেকে।

রাঙ্গা মাটি এবং অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য মুকুটমণিপুরকে ‘রাঢ়বঙ্গের রানি’ বলা হয়ে থাকে। এর পাশেই আছে কংশাবতি নদীর বাঁধ। এবং তার চারপাশে আছে ছোট ছোট সবুজ পাহাড়ের টিলা। এটি ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাঁধ বলেই গণ্য করা হয়ে থাকে।
প্রচলিত কথা অনুযায়ী, এখানে আগে জৈন ধর্মাবলম্বীরা বসবাস করত। এখানে বিভিন্ন পাহাড়ের গায়ে আছে জৈন তীর্থঙ্করদের একাধিক মূর্তি । এছাড়াও আছে মুসাফিরানা পাহাড়। পাহাড়ের গায়ে বাঁধানো আছে সিঁড়ী। পাহাড়ের চূড়া থেকে উপভোগ করতে পারেন মুকুটমণিপুরের নৈসর্গিক শোভা। এছাড়াও আছে নৌ-ভ্রমনের সুযোগ। হাতে সময় থাকলে আরও ঘুরে আসতে পারেন পুকুরিয়া হরিণ পার্ক, ঝিলিমিলি ও সুতানের ঘন শাল-পিয়ালের জঙ্গল থেকে। এছাড়াও আছে কিছু ছোটবড় আদিবাসী গ্রাম।

আরও পড়ুন: রবিবাসরীয় সন্ধ্যায় বৃষ্টি কলকাতায়, নামবে কি তাপমাত্রার পারদ?

থাকার ব্যবস্থা- মুকুটমনিপুরে রাত্রি বাসের জন্য রয়েছে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন আবাসস্থল। পাহাড়ের ধারে তাঁবুতেও থাকার ব্যবস্থা রয়েছে।
যাতায়াত ব্যবস্থা- কলকাতা থেকে গাড়ি বা বাসে চড়ে আসানসোল, দুর্গাপুর কিংবা পানাগড় হয়ে পৌঁছে যাওয়া যায় মুকুটমণিপুরে। এছাড়াও হাওড়া থেকে পুরুলিয়াগামী ট্রেনে করে বাঁকুড়া স্টেশনে নেমে, সেখান থেক গাড়ী করে যেতে পারেন মুকুটমনিপুর।

আরও পড়ুন: বাঁকুড়ায় তুমুল বৃষ্টি, জ্বালানির কাঠ আনতে গিয়ে বাজ পড়ে মৃত্যু দুই মহিলার

আরও পড়ুন: বাঁকুড়ার কারখানায় বিস্ফোরণ, আহত অন্তত ১৫